মু‌হিউ‌দ্দিন ইয়া‌সিন : Prime Minister of Malaysia

মাল‌য়ে‌শিয়ার রাজনী‌তি‌তে আ‌লোড়ন সৃ‌ষ্টিকারী এক নাম মু‌হিউ‌দ্দিন ইয়া‌সিন : Muhiuddin Yeasin - Prime Minister of Malaysia। মাহাথির মোহাম্মদ কিংবা আনোয়ার ইব্রাহিম নন। এমনকি অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ ও বর্তমান অর্থমন্ত্রী আলী আজমিনও নন। মালয়েশিয়ার পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঘোষিত হয়েছে মুহিউদ্দিন ইয়াসিনের নাম। মাহাথির মোহাম্মদের সরে দাঁড়ানোর পাঁচ দিনের মাথায় মালয়েশিয়ার অষ্টম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর নাম ঘোষণা করেছেন দেশটির রাজা। কিন্তু কে এই মুহিউদ্দিন ইয়াসিন?

সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট–এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ার ক্ষমতাচক্রের শীর্ষে আরোহণের উপায় মুহিউদ্দিনের চেয়ে ভালো খুব কম রাজনীতিবিদই জানেন। ১৯৭৮ সালে দেশটির রাজনীতিতে পদার্পণ মুহিউদ্দিনের। সেবারই পাগোহ আসন থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন। ৪২ বছরের দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে ছয়টি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব সামলেছেন মুহিউদ্দিন। পররাষ্ট্র এবং বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের সর্বোচ্চ পদেও ছিলেন ৭২ বছর বয়সী এই রাজনীতিক।

এসবের চেয়ে বড় দায়িত্বও সামাল দিতে হয়েছে মুহিউদ্দিনকে। মাহাথির মোহাম্মদের নেতৃত্বাধীন রাজনৈতিক দল পাকাতান হারাপান ক্ষমতায় থাকার সময় মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন তিনি। দেশটির ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের সময়ে ছয় বছর উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। কিন্তু ২০১৫ সালে মুহিউদ্দিনকে সেই পদ থেকে সরিয়ে দেন নাজিব। নাজিব রাজাকের আর্থিক কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়ার বিষয়ে কথা বলায় তাঁকে বরখাস্ত করা হয়।

রাজাকের দল থেকে বরখাস্ত হওয়ার পর মাহাথির ও তাঁর ছেলে মুখরিজের সঙ্গে হাত মেলান মুহিউদ্দিন। ২০১৬ সালে সবাই মিলে গঠন করেন রাজনৈতিক দল পার্টি প্রিবুমি বারসাতু মালয়েশিয়া (পিপিবিএম)। ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল নবগঠিত এ দলটি।


পিপিবিএম থেকে মাহাথির মোহাম্মদ সরে দাঁড়ানোর পর দলটির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেন মুহিউদ্দিন। এখন প্রধানমন্ত্রী হিসেবেও মাহাথিরের স্থলাভিষিক্ত হতে চলেছেন তিনি। এ ছাড়া পাকাতান হারাপানের উপপ্রধান হিসেবেও দায়িত্বে আছেন তিনি।

মালয়েশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য জোহরের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ৯ বছর দায়িত্বে ছিলেন মুহিউদ্দিন। তাঁর বাবা একজন প্রভাবশালী ধর্মীয় শিক্ষক ছিলেন। ইউনিভার্সিটি অব মালয় থেকে ১৯৭০ সালে অর্থনীতি ও মালয় স্টাডিজে স্নাতক সম্পন্ন করেন মুহিউদ্দিন। প্রধানমন্ত্রীর পদ পেতে উমনো ও পিএসএ নামের দুই দলের সমর্থন নিতে হয়েছে মুহিউদ্দিনকে। তবে উমনোর সঙ্গে তাঁর এই সখ্যর সমালোচনা করেছেন মাহাথির মোহাম্মদ।

ভোকেশনাল পরীক্ষার সময়সূ‌চি ২০২০ : BM HSC Routine 2020

এইচএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষার সময়সূ‌চি-২০২০

এইচএসসি ভোকেশনাল রুটিন-২০২০ (HSC Vocational) প্রকাশ করেছে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড (BTEB) । এইচএসসি শিক্ষাক্রমের দ্বাদশ এবং একাদশ শ্রেণির (নিয়মিত/অনিয়মিত/পরিপূরক) চূড়ান্ত পরীক্ষা শুরু হবে ১ এপ্রিল ২০২০ তারিখ থেকে।

দেশের ৬৪টি সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ কেন্দ্রে একযোগে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

পরীক্ষা শুরুর তারিখ :
১/৪/২০২০
পরীক্ষা আরম্ভের সময় : দ্বাদশ শ্রেণি সকাল ১০টা থেকে এবং একাদশ শ্রেণির পরীক্ষা দুপুর ২টা থেকে।
এইচএসসি ভোকেশনাল রুটিন-২০২০ পাওয়া যাবে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে : https://bteb.portal.gov.bd/sites/default/files/files/bteb.portal.gov.bd/page/6e36f08c_a73f_4889_89e7_d7cf5d06e5e7/3085.pdf

পরীক্ষার বিশেষ নির্দেশাবলি :

পরীক্ষা শুরু হওয়ার ৩০ মিনিট পূর্বেই পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে।
প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে।
পরীক্ষার্থীগণ তাদের প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট হইতে পরীক্ষা আরম্ভের কমপক্ষে তিনদিন পূর্বে সংগ্রহ করবে।পরীক্ষার্থীগণ তাদের নিজ নিজ উত্তরপত্রের লিথুটপ অংশে তার পরীক্ষার রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বিষয় কোড ইত্যাদি যথাযথভাবে লিখে বৃত্ত ভরাট করবে। কোন অবস্থাতেই মার্জিন দেয়া কিংবা অন্য কোন প্রয়োজনে উত্তরপত্র ভাঁজ করা যাবে না।পরীক্ষার্থীকে তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক অংশে পৃথক পৃথক ভাবে পাস করতে হবে।
প্রত্যেক পরীক্ষার্থী কেবলমাত্র প্রবেশপত্রে বর্ণিত বিষয়/বিষয়সমূহের পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে পারবে। কোন অবস্থাতেই ভিন্ন বিষয়ে পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে পারবে না।
পরীক্ষার্থীগণ পরীক্ষায় সাধারণ সাইন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে।
পরীক্ষা চলাকালীন শুধুমাত্র কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাধারন ফিচারের মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। কোন পরীক্ষার্থী হলে মোবাইল ফোন, ব্লু-টুথবা টেলিযোগযোগ করা যায় এরূপ ইলেকট্রনিক ডিভাইস সংগে আনতে পারবে না।
তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর উপস্থিতির জন্য একই হাজিরা শিট ব্যবহার করতে হবে।
অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ঐচ্ছিক বিষয় প্রযোজ্য নয় এবং নিয়মিত ও অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের আলাদা কক্ষে আসন বিন্যাস নিশ্চিতকরণ।
ব্যবহারিক পরীক্ষা স্ব স্ব কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।

২০২০ সালের এইচএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষার রুটিন / সময়সূচি :

এইচএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষার রুটিন-২০২০
১ম পাতা

২য় পাতা

.

.

.
bteb routine 2020, hsc bm routine 2020, hsc business management routine 2020, hsc vocational routine 2020, এইচএসসি (ভোকেশনাল) রু‌টিন, এইচএসসি বিএম রু‌টিন ২০২০, এইচএসসি রুটিন ২০২০

খাদ্য অধিদপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি ও সহায়িকা : DGFood Exam Prep...





খাদ্য অধিদপ্তরে
নিয়োগ পরীক্ষার শেষ মুহূ‌র্তের চূড়ান্ত প্রস্তুতি নি‌তে হ‌বে এখনই। খাদ্য
অধিদপ্তরের অধীন নন-গেজেটেড ২৪টি ক্যাটাগরির ১১৬৬টি শূন্য পদের জন্য ২০১৮ সালে
প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে
,  আগামী এক মাস (সম্ভাব্য) পর থেকে বিভিন্ন পদের
নিয়োগ পরীক্ষা ধাপে ধাপে অনুষ্ঠিত হবে।

১১৬৬ পদের
বিপরীতে আবেদন করেছেন ১৪ লাখ প্রার্থী।
বাছাই পরীক্ষা
হবে ২০ মার্চ ২০২০ তারিখ থেকে।
প্রতি সপ্তাহে
৪টি বা ১০টি পদের জন্য বাছাই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

খাদ্য অধিদপ্তরের নিয়োগপদ্ধতি
খাদ্য অধিদপ্তরের
উপপরিচালক মামুন আল মোরশেদ বলেন
, খাদ্য অধিদপ্তরে
২৪টি ক্যাটাগরির ১১৬৬টি শূন্য পদের বিপরীতে প্রায় ১৪ লাখ আবেদন পড়েছে। পরীক্ষা
নিয়ন্ত্রণ কমিটি ২০ মার্চ ২০২০ তারিখ থেকে বাছাই পরীক্ষা নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
বিভিন্ন কারণে সময় বাড়তে পারে। পদভিত্তিক পরীক্ষা নেওয়া হবে। প্রথম দিকে কারিগরি
পদগুলোর পরীক্ষা নেওয়া হবে। তারপর ধাপে ধাপে অন্য পদগুলোর পরীক্ষা নেওয়া হবে।
প্রতি সপ্তাহে ৪টি বা ১০টি পদের জন্য বাছাই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। যেসব পদের
পরীক্ষার্থী বেশি
, সেসব পদের জন্য
প্রার্থীদের প্রিলিমিনারি অর্থাৎ এমসিকিউ পরীক্ষা দিতে হবে
, তারপর লিখিত পরীক্ষা, ক্ষেত্রবিশেষে ব্যাবহারিক পরীক্ষা দিয়ে
উত্তীর্ণ হতে হবে। সর্বশেষ মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হবে। আর যেসব পদের বিপরীতে
প্রার্থী তুলনামূলক কম
, সেসব পদের জন্য
সরাসরি লিখিত পরীক্ষা অথবা ব্যাবহারিক পরীক্ষা নেওয়া হবে। আর সব পদের জন্যই
সর্বশেষ মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হবে। পরীক্ষার সব আপডেট খাদ্য অধিদপ্তর
, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া হবে। এ
ছাড়া পরীক্ষার তারিখ
, কেন্দ্র ইত্যাদি
প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

খাদ্য অধিদপ্তরের বিগত সালের প্রশ্ন দেখুন
যেকোনো পরীক্ষার
কার্যকর প্রস্তুতির জন্য বিগত সালের প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করা জরুরি। বিগত সালের
প্রশ্ন বিশ্লেষণ করলে পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ধরন সম্পর্কে জানা যায়। আর পরীক্ষার
প্রশ্নপত্রের ধরন সম্পর্কে যত ভালো জানা যাবে প্রস্তুতি নিতে তত সহজ হবে। কৌশলী
হওয়া যাবে।

নিজের সাজেশন নিজেই তৈরি করুন
বিগত সালের
প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করার পর বোঝা যাবে
, কোন পদের জন্য কোন কোন সাবজেক্ট থেকে প্রশ্ন আসে। কোন কোন টপিকস থেকে প্রশ্ন
নিয়মিত আসে
, সেগুলো নির্ধারণ
করে নোট খাতায় লিখে ফেলতে হবে। তারপর টপিক ধরে ধরে প্রস্তুতি নিতে হবে। নিজের
প্রস্তুতির জন্য সাজেশন বা গাইডলাইন নিজে তৈরি করলে সেটা উত্তম গাইডলাইন হতে পারে।
আর সে গাইডলাইন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে হবে।

কম্পিউটারে দক্ষতা বাড়াতে হবে
অফিস
সহকারী-কাম-কম্পিউটার অপারেটর
, ডাটা এন্ট্রি
অপারেটরসহ বেশ কয়েকটি পদের জন্য কম্পিউটারের ব্যাবহারিক দক্ষতা যাচাই করা হয়ে
থাকে। তাই আপনি যদি এ ধরনের পদের প্রার্থী হয়ে থাকেন
, তাহলে আজ থেকেই কম্পিউটারের ব্যাবহারিক দক্ষতায়
জোর দিন। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট করে হলেও কম্পিউটারে বাংলা ও ইংরেজি টাইপ
করুন। এসব পদের জন্য টাইপিং দক্ষতা অবশ্যই লাগবে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
, মাইক্রোসফট এক্সেলের দক্ষতা প্রয়োজন হয়। আজ
থেকেই এসব দক্ষতা বাড়ানোর জন্য কাজে নেমে পড়ুন। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
, এক্সেলের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য ইউটিউবে বেশ ভালো
ভালো ভিডিও টিউটরিয়াল আছে
, সেগুলো দেখে দেখে
শিখতে পারেন। এ ছাড়া বাজারে ভালো মানের বেশ কিছু বইও আছে
, তাই বইয়ের সাহায্যও নেওয়া যেতে পারে।

প্রতিদিন গণিতচর্চা করতে হবে
গণিতে দক্ষ হওয়ার
জন্য নিয়মিত বুঝে বুঝে অনুশীলন করার কোনো বিকল্প নেই। যাঁদের গণিতে দক্ষতা কম
,
তাঁরা সপ্তম থেকে দশম
শ্রেণির বোর্ডের গণিত বইটা অনুশীলন করতে পারেন। এ ছাড়া বাজারের প্রচলিত গাইড বই
থেকে প্রথমে সহজ টপিক
, তারপর ধীরে ধীরে
কঠিন টপিকের গণিতগুলো অনুশীলন করা যেতে পারে। নিয়মিত গণিত অনুশীলন করলে গণিতভীতি
কেটে যাবে। আর যাঁরা গণিতে একটু বেশি দুর্বল
, তাঁদের জন্য গণিতে এই এক বা দেড় মাসে পুরোপুরি
দক্ষ হয়ে ওঠা কষ্টকর হবে। এ জন্য গণিত নিয়মিত অনুশীলন করে অন্যান্য বিষয়ের ওপর জোর
দিতে হবে। তবে গণিত বাদও দেওয়া যাবে না। কেননা এখন গণিতচর্চা করলে এ পরীক্ষা না
হলেও সামনের অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষায় কাজে দেবে।

ইংরেজিকে অধিক গুরুত্ব দিতে
হবে
অনেকেই আছেন,
যাঁরা ইংরেজিকে যমের মতোভয় পান! তাঁরা যদি এ পরীক্ষায় ইংরেজিকে পাশ
কাটিয়ে সফল হতে চান
, তাহলে সে
প্রচেষ্টা ব্যর্থ হতে পারে। এ জন্য ইংরেজিকে অবহেলা না করে প্রতিদিন অল্প হলেও
ইংরেজি পড়ুন। বিগত সালের বিভিন্ন চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান
করুন। নিয়মিত গ্রামারের রুলসের সঙ্গে বিগত সালের প্রশ্নগুলো অনুশীলন করুন। আর বেশি
গুরুত্ব দিয়ে পড়ুন মেমোরাইজিং আইটেমগুলো (যে টপিকগুলো মুখস্থ করতে হয়)। যেমন
—Synonym,
Antonym, Group verb, Idioms and phrases ইত্যাদি।
মেমোরাইজিং টপিকগুলোতে পরীক্ষায় নম্বর পাওয়া তুলনামূলক সহজ। কেননা কয়েকটি টপিক
থেকেই নিয়মিত প্রশ্ন আসে। আর এটা মুখস্থ থাকলেই পারা যায়।

নিয়মিত সাধারণ জ্ঞান চর্চা জরুরি
সাধারণ জ্ঞান
বিষয়টা সাধারণই। নিয়মিত পত্রিকা মনোযোগ দিয়ে পড়লে এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংবাদ
শুনলে সাধারণ জ্ঞানের অনেকটা প্রস্তুতি হয়ে যায়। এ ছাড়া বাজারের প্রচলিত ভালো
মানের একটি গাইড বই থেকে স্থায়ী সাধারণ জ্ঞানের বিষয়গুলো পড়া যেতে পারে। বর্তমান
সময়ের নিয়োগ পরীক্ষাগুলোর প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে
সাম্প্রতিক ঘটনা বা তথ্যের চেয়ে স্থায়ী বা
গতানুগতিক সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নই পরীক্ষায় বেশি আসে। এ বছর মুজিববর্ষ
, তাই বঙ্গবন্ধু সম্পর্কিত প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা
সবচেয়ে বেশি।

খাদ্য অধিদপ্তরের
পরীক্ষা হওয়ায়
খাদ্যনিয়ে কাজ করে এমন বিভিন্ন দেশি ও আন্তর্জাতিক
সংস্থা
, প্রতিষ্ঠান
সম্পর্কে প্রশ্ন আসাটা খুব স্বাভাবিক।

বেশি নম্বর পেতে কম্পিউটার ও তথ্য-প্রযুক্তি
নিয়োগ পরীক্ষায় বেশি
নম্বর তুলতে হলে কম্পিউটার ও তথ্য-প্রযুক্তির প্রস্তুতিতে বেশি জোর দিতে হবে। এ
বিষয়ে প্রস্তুতির জন্য বাজারের ভালো মানের একটি বা দুটি প্রস্তুতিমূলক বই আর দৈনিক
পত্রিকাই যথেষ্ট। কম্পিউটার ও তথ্য-প্রযুক্তিতে যাঁদের প্রস্তুতি তুলনামূলক কম
,
তাঁরা বিগত সালের
প্রশ্নগুলো বেশি বেশি অনুশীলন করতে পারেন। তারপর বাজারের ভালো মানের একটা গাইড বই
থেকে টপিক ধরে ধরে প্রস্তুতি নিন। এক মাসে কম্পিউটার ও তথ্য-প্রযুক্তিতে ভালো
প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব।

নিজেই নিজের পরীক্ষক হতে হবে
বাসায় বসে ঘড়ি ধরে
প্রতিদিন একটি করে মডেল টেস্ট দিন। হয়ে যান নিজেই নিজের পরীক্ষক! নিজের লেখা উত্তর
নিজেই মূল্যায়ন করুন। মডেল টেস্ট দেওয়ার সুবিধা হলো
, আপনার প্রস্তুতি সম্পর্কে ধারণা হবে; অন্যদিকে পরীক্ষার হলের সময়-ব্যবস্থাপনাও
আয়ত্তে চলে আসবে। বাজারে চাকরির প্রস্তুতির
মডেল টেস্টের অনেক বই পাওয়া যায়।

আপওয়ার্কে প্রোফাইল তৈরির নিয়ম : How to Create Upwork Profile?

Upwork account আপওয়ার্ক অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে প্রথমে আপনার নিজের সম্পর্কে নির্ভুল তথ্য দিন পাসপোর্ট বা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের তথ্য অনুযায়ী। নিজের স্পষ্ট ছবি ব্যবহার করুন, মুখমণ্ডল যেন পরিষ্কারভাবে দেখা যায়। ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট বা তৃতীয় পক্ষের প্রোফাইলের কোনো লিংক আপনার প্রোফাইলে যুক্ত করবেন না। এটা আপওয়ার্কের নিয়মনীতিকে সমর্থন করে না।

আপওয়ার্কে আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরির সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রোফাইল ওভার ভিউ। এর কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। ভালো ইংরেজি জানলে আপনি অবশ্যই পারবেন। যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে:

১. আপনার কোনো ভালো কাজের বিবরণ, কাজের ধরন ইত্যাদি যুক্ত করুন। অর্থাৎ কোন কাজে আপনার ভূমিকা কী, তা গুছিয়ে লিখে দিন।

২. আপনি কাজের বিভাগগুলো এমনভাবে নির্বাচন করুন যেন আপওয়ার্ক ও ক্লায়েন্ট ইন্টারভিউতে জিজ্ঞাসা করার সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিতে পারেন। এমন কিছু নির্বাচন করবেন না, যে বিভাগের কাজ আপনি জানেন না।

৩. যদি আপনার কোনো সনদ থাকে, যেটা আপওয়ার্ক সমর্থন করে, তবে এটা প্রোফাইলে যুক্ত করে দিন। এই সনদ আপনার প্রোফাইলের মান বাড়াবে।

৪. প্রোফাইলে আপনার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রোফাইলগুলোর ঠিকানা যোগ করে দিন। যেমন: ফেসবুক, লিংকড-ইন, টুইটার, বিহ্যান্স, গুগল প্লাস ইত্যাদি। আমি সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দিই লিংকড-ইন।

৫. আপনার সম্পর্কে বা কাজের ধরন সম্পর্কে এক মিনিটের ভিডিও তৈরি করুন। এটা আপনার প্রোফাইলে অতিরিক্ত ভ্যালু যোগ করবে এবং নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনি ভালো মানের ভিডিও করছেন আর আপনার কথা বলার ধরন ও আপনার উচ্চারণ ভালো হচ্ছে।

ওপরের তথ্যগুলো দিয়ে অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে গেলে সাবমিট করুন এবং আপওয়ার্কের অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করতে থাকুন। আশা করি, আপনি যদি এসব তথ্য নিখুঁতভাবে দিয়ে থাকেন, তবে আপওয়ার্ক আপনার প্রোফাইল অনুমোদন করবে।

Create Upwork Profile easy

করোনাভাইরাসের লক্ষণ ও প্রতিরোধের উপায় : What is Coronavirus and what are the Symptoms? 

Corona Virus (Covid-19) করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) প্রায় সারা বিশ্বেই ছড়িয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যে এই ভাইরাসে হাজার হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। আক্রান্ত অবস্থায় আছে ক‌য়েক লা‌খেরও বেশি। তবে অনেকে গবেষক মনে করছেন, আক্রান্ত হওয়া ব্যক্তির সংখ্যা ১০ গুণ হতে পারে।

আক্রান্ত হলে কীভাবে বুঝবেন
করোনাভাইরাস মূলত ফুসফুসে আক্রমণ করে। সাধারণত জ্বরের সঙ্গে শুকনো কাশি দিয়ে শুরু হয়। জ্বর ও কাশির এক সপ্তাহের মাথায় শ্বাসকষ্ট অনুভব হয়। এসব লক্ষণ দেখা দিলে রোগীকে হাসপাতালে নেওয়ার প্রয়োজন হয়ে পড়ে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির লক্ষণ প্রকাশ পেতে ১৪ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। এটাকে ইনকিউবেশন পিরিয়ড বলা হয়ে থাকে। অর্থাৎ রোগীর লক্ষণ প্রকাশের আগে এই ভাইরাস ব্যক্তির শরীরে এ সময় পর্যন্ত সুপ্ত অবস্থায় থাকতে পারে।
তবে কিছু গবেষকের মতে, এই ইনকিউবেশন পিরিয়ড ২৪ দিন পর্যন্ত হতে পারে। আবার চীনের অনেক বিজ্ঞানী বলছেন, লক্ষণ প্রকাশের আগেও অনেকে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন।

করোনাভাইরাস কতটা মারাত্মক
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ৪৪ হাজার রোগীর তথ্য বিশ্লেষণ করে বলছে, আক্রান্ত ব্যক্তিদের ৮১ শতাংশের শরীরে হালকা লক্ষণ দেখা দেয়। ১৪ শতাংশের শরীরের লক্ষণ দেখা দেয় এর চেয়ে মাঝারি আকারে। অন্যদিকে মাত্র ৫ শতাংশ করোনোভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন।

এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ১ থেকে দুই শতাংশ মানুষ মারা যায়। যদিও এই হার বিশ্বাসযোগ্য নয়। কারণ হাজার হাজার মানুষ এখনো চিকিৎসাধীন, যাদের মধ্যে কেউ কেউ মারা যেতে পারেন। তাই মৃতের হার আরও বাড়তে পারে। আবার কত মানুষের শরীরী হালকা লক্ষণ প্রকাশ পেয়েছে, তার সুনির্দিষ্ট পরিসংখ্যান নেই। সেগুলো বিবেচনায় নিলে মৃতের হার আরও কমতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বিশ্বে প্রতি বছর ১০০ কোটির মতো মানুষ ভাইরাসজনিত ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন। এর মধ্যে ২ লাখ ৯০ হাজার থেকে সাড়ে ৬ লাখ পর্যন্ত মানুষ মারা যান। প্রতি বছরই এসব ভাইরাসের ভয়াবহতার মাত্রা পরিবর্তিত হয়ে থাকে।

করোনাভাইরাস কী নির্মূল করা সম্ভব
এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসের কোনো প্রতিষেধক আবিষ্কার হয়নি। তবে এর টিকা আবিষ্কারে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। আশা করা হচ্ছে, চলতি বছরের শেষের দিকে এই টিকা মানুষের শরীরে পরীক্ষামূলকভাবে প্রয়োগ করা যাবে।

যেহেতু এই ভাইরাসটি ফুসফুস ও শ্বাসকষ্টের সঙ্গে সম্পৃক্ত, সে হিসেবে বর্তমানে আক্রান্ত ব্যক্তিদের এ সংক্রান্ত চিকিৎসা দেওয়া হয়। আক্রান্ত ব্যক্তিদের আলাদা করে রাখা হয়। শ্বাসকষ্ট কমাতে কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যবস্থা করা হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন হাসপাতাল ও চিকিৎসকেরা নিজেদের মতো করে ভাইরাস প্রতিরোধী ওষুধ প্রয়োগ করে থাকেন।

কীভাবে নিজেকে রক্ষা করা করবেন
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, কোভিড-১৯ থেকে রক্ষা পেতে সাবান দিয়ে বারবার হাত ধুতে হবে, হাঁচি-কাশি দেওয়ার সময় টিস্যু বা রুমাল দিয়ে নাক-মুখ ঢেকে ফেলতে হবে, হাঁচি-কাশি দেওয়ার পরপরই হাত ধুয়ে ফেলতে হবে, পারতপক্ষে নাক, মুখ ও চোখে হাতের স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ এতে এ ধরনের ভাইরাস হাত থেকে শরীরে প্রবেশ করতে পারে। হাঁচি-কাশি বা জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তির কাছাকাছি যাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

কত দ্রুত ছড়াচ্ছে কোভিড-১৯
বর্তমানে প্রতিদিন এই ভাইরাসে আক্রান্ত শত শত নতুন রোগীর তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এ জন্য অনেক গবেষকই মন্তব্য করছেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতো দাপ্তরিক প্রতিষ্ঠানগুলো আক্রান্ত ব্যক্তিদের যে সংখ্যা জানতে পারছে—প্রকৃত সংখ্যা তার থেকে ১০ গুণ বেশি হওয়াও সম্ভব।

চীনের বাইরে এ ভাইরাস সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া, ইতালি ও ইরানে। এখন পর্যন্ত ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, ভিয়েতনাম, সিঙ্গাপুর, মিয়ানমারসহ বিশ্বের অন্তত ৪৩টি দেশে এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী পাওয়া গেছে। সবচেয়ে বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে সংক্রমণের উৎপত্তিস্থল চীনের উহানে। বিশ্বে ৮০ হাজারের বেশি আক্রান্ত মানুষের মধ্যে কেবল হুবেই প্রদেশে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৫ হাজারের ওপরে।

কীভাবে ছড়াল কোভিড-১৯
গত বছরের ডিসেম্বরে শনাক্ত হওয়া এ ভাইরাস চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরের ‘সাউথ চায়না সিফুড হোলসেল মার্কেট’ থেকে ছড়িয়ে পড়েছে বলে প্রাথমিক ডেটা বিশ্লেষণে জানা গেছে। ওই বাজারে বাদুড়, বন বিড়াল, সাপের মতো বন্য প্রাণীগুলোও খাওয়ার জন্য জীবন্ত বিক্রি করা হতো। বেশ কয়েকটি গবেষণার ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, বাদুড় থেকে মানুষের শরীরে এই ভাইরাস ছড়িয়েছে। অর্থাৎ প্রাণীর কাছাকাছি যাওয়া মানুষের মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়িয়েছে।

করোনাভাইরাসের অপর একটি রূপ হলো সার্সভাইরাস (সেভার একিউট রেসপিরেটরি সিন্ড্রম)। যা ২০০২ সালে চীনে ছড়িয়ে পড়ে অন্তত ৭৭৪ ব্যক্তি প্রাণী হারিয়েছিলেন। সার্সে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা ছিল আট হাজার ৯৮ জন। সে হিসেবে কোভিড-১৯ অনেক ভয়াবহভাবে ছড়াচ্ছে। সার্স ভাইরাস বাদুড় থেকে বনবিড়ালে সংক্রমিত হয়েছিল। পরে তা মানবদেহে ছড়িয়ে পড়েছিল।

ক‌রে‌ানাভাইরাস সংক্রান্ত হটলাইন নম্বরসমূহঃ
নভেল করোনাভাইরাস সংক্রান্ত যে কোনো তথ্য পেতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই ১৩টি নম্বর সবসময় খোলা পাওয়া যাবে। ক‌রোনা ভাইর‌াস সার্ভিস সংক্রান্ত তথ্য পাবেন।
হটলাইন নম্বরগুলো হচ্ছে- ১৬২৬৩, ০১৪০১১৮৪৫৫১, ০১৪০১১৮৪৫৫৪, ০১৪০১১৮৪৫৫৫, ০১৪০১১৮৪৫৫৬, ০১৪০১১৮৪৫৫৯, ০১৪০১১৮৪৫৬০, ০১৪০১১৮৪৫৬৩, ০১৪০১১৮৪৫৬৮, ০১৯২৭৭১১৭৮৪, ০১৯২৭৭১১৭৮৫, ০১৯৩৭০০০০১১, ০১৯৩৭১১০০১১।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হটলাইনের নম্বরটিও (১৬২৬৩) এখন নভেল করোনাভাইরাস সংক্রান্ত তথ্য জানাতে ব্যবহৃত হবে। বাকি ১২টি নম্বর আইইডিসিআরের।
ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, যারা ব্যবহার করতে পারেন তাদের জন্য ই-মেইল ও ফেসবুকে আমাদের সাথে যোগাযোগ করা অনেক বেশি সহজ হবে। আইইডিসিআর’র ফেসবুক একাউন্টটি হলো- (iedcr,covid-19controol room) এবং ই-মেইল একাউন্টটি হলো (iedcrcovid19@gmail.com)।
“কারও নমুনা সংগ্রহের যদি প্রয়োজন মনে হয়, তারাও (স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হটলাইন) আমাদের জানাবেন নমুনা সংগ্রহ করতে হবে কি না।”

ক‌রোনাভাইরাস প্রতিরোধে পরামর্শ
করোনা ভাইরাস নিয়ে ভীত না হয়ে সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের দেওয়া কিছু পরামর্শ মেনে চলতে সবাইকে পরামর্শ দিয়েছে সরকার।
>> নিয়মিত জীবণুনাশক বা সাবান বা হ্যান্ড ওয়াশ দিয়ে হাত ধোয়া উচিত।
>> কাশি বা হাঁচি দিচ্ছেন এমন ব্যক্তি থেকে ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রাখা প্রয়োজন।
>> হাত না ধুয়ে চোখ, নাক ও মুখ স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
>> হাঁচি বা কাশি দেওয়ার সময় টিস্যু বা হাতের কনুই দিয়ে নাক ও মুখ ঢেকে রাখতে হবে।
>> যেখানে সেখানে থুথু নিক্ষেপ করা যাবে না।
>> রান্না করার আগে ভালো করে খাবার ধুয়ে নিতে হবে।
>> যে কোনো খাবার ভালো করে সিদ্ধ করে রান্না করতে হবে।
>> অসুস্থ ব্যক্তি বা প্রাণীর সংস্পর্শে আসা যাবে না।
>> কাপড় একবার ব্যবহার করে ধুয়ে ফেলুন।
>> বাড়ি এবং কর্মক্ষেত্র নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে।
>> বাইরে ব্যবহৃত জুতা ঘরে ব্যবহার করা যাবে না। খালি পায়ে হাঁটা যাবে না।
>> পরিচিত বা অপরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে হাত মেলানো বা আলিঙ্গন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
>> জ্বর, কাশি ও শ্বাসকষ্ট অনুভব করলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। অন্যের সংস্পর্শ  থেকে দূরে থাকতে হবে।
>> স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মীর পরামর্শ অনুসরণ করে নিরাপদ থাকাই উত্তম পন্থা।
>> অসুস্থ বোধ করলে বাড়িতে অবস্থান করা উত্তম।
>> জনাকীর্ণ স্থানে সতর্ক থেকে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।
>> শিশু, বৃদ্ধ ও ক্রণিক রোগীদের অধিকতর সতর্ক থাকতে হবে।
>> নিজেকে নিরাপদ রাখতে বিদেশ ভ্রমণ না করাই ভালো।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহ, লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা দিলে সরাসরি জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (আইইডিসিআর) না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে সরকার। বরং বাড়িতে থেকে হটলাইন নম্বরে ফোন করলে তারাই বাড়িতে গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করবে বলে জানানো হয়েছে।

লার্নিং এন্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের বিস্তারিত তথ্য : Learning and ...

বিকাশে ভুল নাম্বারে টাকা গেলে ফেরত পাওয়ার উপায় Bkash Wrong Step Solution

দ্রুত এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় আর্থিক লেনদেন করার জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হচ্ছে বিকাশ। এর ব্যবহারে প্রয়োজনে মিনিটেই আপনি যে কোন স্থান থেকে অন্য কারো সঙ্গে টাকা লেনদেন করতে পারবেন।

এর জন্য শুধু প্রয়োজন বাংলা‌দে‌শি মোবাইল নাম্বার। নাম্বারের মাধ্যমেই এই লেনদেন চলে। কিন্তু অনেক সময় অসাবধানতাবশত ভুল নম্বরে টাকা চলে যায়। এ সমস্যায় পড়লে কী' করবেন, তা জানা নেই অনেকেরই। তাই দুশ্চিন্তায় পড়ে যান। চিন্তা ছেড়ে জেনে নিন কি করলে টাকা ফেরত পাওয়া যাবে।

যা যা প্র‌য়োজন
১। ট্রান‌জেকশন নাম্বার;
২। জি‌ডির ক‌পি;
৩। টাকার প‌রিমাণ।

বিকাশ একাউন্ট থেকে ভুলবশত কোন নাম্বারে টাকা গেলে প্রথমে নিকটস্থ থানায় যোগাযোগ করুন। ট্রানজেকশন নাম্বার নিয়ে জিডি করুন। যত দ্রুত সম্ভব জিডি কপি নিয়ে বিকাশ অফিসে যোগাযোগ করুন এবং আপনার সমস্যা জানান।

খেয়াল রাখবেন টাকা ভুল নাম্বারে গেলে সঙ্গে সঙ্গে প্রাপককে ফোন দেবেন না। কারণ ভুলবশত অন্য নাম্বারে টাকা চলে গেলে, তা ফিরিয়ে দেয়ার মানসিকতা খুব কম লোকই রাখে। তাই তিনি টাকা উঠিয়ে ফেললে, আপনার করার কিছুই থাকবে না।

অতএব টাকা উঠানোর আগেই, জিডি কপি এবং মেসেজসহ যদি বিকাশ অফিসে যোগাযোগ করেন, তারা টেম্পোরারি ওই ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট লক করে, উনার সঙ্গে কথা বলবে।

প্রাপক যদি তখন জানায় হ্যাঁ টাকা এসেছে, বিকাশ অফিস থেকেই টাকা স্থানান্তর করে দিবে। যদি তিনি নিজের টাকা দাবী করেন, তাহলে ৭ কর্ম দিবসের মধ্যে তাকে অফিসে এসে অ্যাকাউন্ট ঠিক করে নিতে হবে।

পরবর্তী ৬ মাসে যদি তিনি না আসেন, তাহলে প্রেরকের অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যাবে। পরবর্তী ৬ মাসে অ্যাকাউন্ট ঠিক না করলে অ্যাকাউন্টটি অটো ডিজেবল হয়ে যাবে চিরতরে এবং প্রেরক আদালতের সাহায্য নিয়ে টাকা আনতে পারবেন।

এই পদ্ধতি শুধু বিকাশেই নয়, রকেট এবং নগদের ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য।

‘থামস আপ কারেন্ট’ কিনে বাইক জেতার সুযোগ : Thumps Up Current Offer

কোকা-কোলা বাংলাদেশের অন্যতম কার্বনেটেড বেভারেজ ‘থামস আপ কারেন্ট’ সম্প্রতি ভোক্তাদের জন্য ‘কারেন্ট খাও, বাইক জেতার সুযোগ পাও’ নামে একটি ক্যাম্পেইন শুরু করেছে। এর আওতায় ‘থামস আপ কারেন্ট’ পান করে ৬০ জন বিজয়ী পাবেন ১৫০ সিসির ‘ইয়ামাহা এফজেডএস এফআই ভার্সন ২ ডিডি’ মডেলের মোটরসাইকেল। এ ছাড়া নিশ্চিত ১০ টাকা রিচার্জ।

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে ভোক্তাদের সোনালি ক্যাপযুক্ত থামস আপ কারেন্টের ২৫০ এমএল সাইজের পিইটি বোতল কিনতে হবে এবং ৪টি ক্যাপের নিচে লেখা অক্ষর জমিয়ে ‘কারেন্ট’ (CU, RR, EN, T) শব্দটি মেলাতে হবে। এ ছাড়া প্রতিটি বোতলের ক্যাপের নিচে একটি ইউনিক কোডও দেখতে পাবেন ভোক্তারা। কোডটি একটি নির্দিষ্ট নম্বরে পাঠিয়ে দিয়ে তাঁরা তাৎক্ষণিকভাবে পেতে পারেন ১০ টাকার রিচার্জ। ৬০ দিনের এ ক্যাম্পেইন চলবে আগামী এপ্রিলের মাঝামাঝি পর্যন্ত।

ক্যাম্পেইনটি সম্পর্কে কোকা–কোলা বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অজয় বাতিজা বলেন, ‘১০ মাস আগে আমরা থামস আপ কারেন্ট বাজারে এনেছিলাম এবং পানীয় ব্র্যান্ডটি ইতিমধ্যেই তরুণদের মাঝে দারুণ সাড়া ফেলেছে। ভোক্তাদের এই উচ্ছ্বাস বাড়াতে নতুন ক্যাম্পেইন চালু করা হচ্ছে।’

প্রাইমা‌রি বৃত্তির ফলাফল : Primary Scholarship Result

২০১৯ সালের প্রাথমিক বৃত্তি ফলাফল ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ (মঙ্গলবার) তারিখে প্রকাশিত হবে। প্রাইমা‌রি বৃত্তির ফলাফল ২০২০ : Primary Scholarship Result 2020 প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রবীন্দ্রনাথ রায় গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

২৫ ফেব্রুয়ারি বিকালে গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ফলাফল প্রকাশ করবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন। 

প্রাথমিক বৃত্তি ফলাফল-এর তালিকা dpe.gov.bd অথবা mopme.gov.bd ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে।

উল্লেখ, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার (২০১৯) ফলাফল প্রকাশিত হয়। এ পরীক্ষায় পাস করে ২৩ লাখ ৪৩ হাজার ৭৪৩ জন পরীক্ষার্থী। পাসের হার ৯৫.৫০ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ লাখ ২৬ হাজার ৮৮ জন।

প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণ ফলাফল : dpe.gov.bd Re-exam Result

২০১৯ সালের প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণ ফলাফল আজ (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০) প্রকাশিত হয়েছে। পুনঃনিরীক্ষায় ২৪ হাজার শিক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে।

আজ বিকাল ৩টা থেকে ফলাফলের বিস্তারিত অনলাইনে পাওয়া যাবে। ফলাফল পাওয়া যাবে এই লিংকে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে- http://dpe.gov.bd

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি সমাপনী পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয় গত ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে। এ পরীক্ষায় যেসব শিক্ষার্থী আশানুরূপ ফলাফল পায়নি তারা উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করার সুযোগ পেয়েছিল। প্রায় ১ লাখ শিক্ষার্থী পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন করে।

dpe.gov.bd Result, psc exam result, পিইসি ফলাফল ২০২০, পিএসসি পুনঃনিরীক্ষণ ২০২০, পুনঃনিরীক্ষণ ফলাফল ২০২০, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর রেজাল্ট, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফলাফল, প্রাথমিক সমাপনী ফলাফল ২০২০

মাদরাসা শিক্ষার্থীদের বৃত্তি তা‌লিকা ২৭ ফেব্রুয়ারি : JDC Scholarship 2020

সাড়ে ৩১ হাজার মাদরাসা শিক্ষার্থীর বৃত্তি তালিকা ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখের মধ্যে প্রকাশ করবে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। এর মধ্যে- ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ২২,৫০০ এবং জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ৯,০০০ শিক্ষার্থীকে এ বৃত্তি দেয়া হবে।

ইবতেদায়ি বৃত্তি (Ebtedaye Britti) 
২০১৯ সালের ইবতেদায়ি সমাপনী পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ৭,৫০০ শিক্ষার্থীকে মেধাবৃত্তি এবং ১৫,০০০ শিক্ষার্থীকে সাধারণ বৃত্তি দেয়া হবে। মেধাবৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীরা প্রত্যেকে মাসে ৩০০ টাকা করে আর বার্ষিক ২২৫ টাকা করে পাবে। এছাড়া সাধারণ বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা মাসিক ২২৫ টাকা হারে বৃত্তি পাবে। এসব শিক্ষার্থীরা আগামী ৩ বছর এ বৃত্তির সুবিধা পাবে।

জেডিসি বৃত্তি (JDC Britti)
২০১৯ সালের জেডিসির ফলের ভিত্তিতে ৩,৫০০ শিক্ষার্থী মেধাবৃত্তি এবং ৬,০০০ শিক্ষার্থী সাধারণ বৃত্তি পাবে। মেধাবৃত্তি পাওয়া ৩,০০০ শিক্ষার্থীর প্রত্যেকে মাসে ৪৫০ টাকা দেবে সরকার। বার্ষিক হারে পাবে ৫৬০ টাকা।
এছাড়া, সাধারণ বৃত্তি পাওয়া ৬,০০০ শিক্ষার্থীর প্রত্যেকে মাসিক ৩০০ টাকা আর বছরে ৩৫০ টাকা করে পাবে। আগামী ২ বছর এ বৃত্তির সুবিধা তারা পাবে।






Jdc scholarship, madrasha  scholarship 2020, Jdc scholarship 2020, ebtadaye  scholarship 2020, JDC Britti 2020

স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২০ - Independence Day Award 2020

জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে দেশের নয়জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২০’ দিচ্ছে সরকার। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ আজ বৃহস্পতিবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এই কথা জানিয়েছে।

পুরস্কারের জন্য মনোনীত বিশিষ্ট ব্যক্তিরা হলেন: 
স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের জন্য বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী (বীরপ্রতীক), মরহুম কমান্ডার (অব.) আবদুর রউফ, মরহুম মুহম্মদ আনোয়ার পাশা ও আজিজুর রহমান; 
চিকিৎসা বিদ্যায় অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী ও অধ্যাপক ডা. এ কে এম এ মুকতাদির;
সাহিত্যে মুক্তিযোদ্ধা এস এম রইজ উদ্দিন আহম্মদ এবং
সংস্কৃতিতে কালীপদ দাস ও ফেরদৌসী মজুমদার।
শিক্ষায় অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের ভারতেশ্বরী হোমস এবার স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছে।


মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ২৫ মার্চ সকাল ১০টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পুরস্কার হস্তান্তর করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।



স্বাধীনতা পদক ২০২০, স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২০, Swadhinata Padak 2020, Independence Day Award, sadhinota podok 2020, ২০২০ স্বাধীনতা পুরস্কার, স্বাধীনতা পুরস্কার বিজয়ী ২০২০,

বিকেএসপি ভর্তি বিজ্ঞপ্তি BKSP Admission Circular 2020



BKSP Admission Circular 2020 ... বিকেএসপি ভর্তি বিজ্ঞপ্তি-২০২০ প্রকাশিত হয়েছে। তৃণমূল পর্যায়ে ক্রীড়া প্রতিভা অন্বেষণ এবং প্রশিক্ষণ কর্মসূচি শুরু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অর্থাৎ বিকেএসপি। এ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সারা দেশ থেকে জেলা পর্যায়ে খেলােয়াড় বাছাই করা হবে। Bangladesh Krira Shikkha Protishtan (BKSP)  বিকেএসপিতে ভর্তি প্রক্রিয়া ... BKSP | 

২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ মার্চ ২০২০ তারিখ পর্যন্ত বাছাই কর্মসূচি চলবে।

www.bksp.gov.bd admission তৃণমূল পর্যায়ে ক্রীড়া প্রতিভা অন্বেষণ এবং প্রশিক্ষণের এই কর্মসূচির মাধ্যমে ক্রীড়া মেধার পরিশীলন, পরিস্ফুটন ও উন্নয়ন এবং বাছাইকৃতদের প্রশিক্ষণ প্রদান করে সামগ্রিক ভাবে  দেশের ক্রীড়ার মান উন্নয়ন‌ই এ কার্যক্রমের মুল উদ্দেশ্য।

সারাদেশব্যাপী প্রত্যেক জেলায় বাছাই কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। বাছাইয়ের তারিখ ও স্থান এর তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। 

তৃণমূল পর্যায় থেকে প্রতিভা অন্বেষণ ও নিবিড় প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের ২০২০ এর জেলা পর্যায়ে খেলোয়াড় বাছাই কর্মসূচী


বিকেএসপি ভর্তি বিজ্ঞপ্তি-২০২০

খেলােয়াড় নির্বাচন এবং প্রশিক্ষণ পদ্ধতি :
এ কার্যক্রমের অধীনে ১৮টি ক্রীড়া বিভাগ, যথা: আর্চারি, এ্যাথলেটিক্স, বাস্কেটবল, ক্রিকেট, ফুটবল, হকি, জুডাে, কারাতে, শূটিং, তায়কোয়ানডাে, টেবিল টেনিস, ভলিবল, উশু ও কাবাডি খেলায় ১২-১৩ বসর এবং বক্সিং, জিমন্যাস্টিক্স, সাঁতার ও টেনিস খেলায় অনূর্ধ্ব ৮-১২ বৎসর বয়সী ছেলে এবং মেয়ে খেলােয়াড় নির্বাচন করা হবে। নির্বাচিত খেলােয়াড়দের বিকেএসপি ঢাকা এবং বিকেএসপির আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র সমূহে প্রথমে ১ মাস মেয়াদের ১টি এবং পরবর্তীতে ২ মাস মেয়াদের ১টি প্রশিক্ষণ শিবিরের মাধ্যমে বছরে সর্বমােট ১৪০০ জন খেলােয়াড়কে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।


দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশিক্ষক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ নির্ধারিত ছক অনুযায়ী খেলােয়াড়দের বয়স যাচাই, শারীরিক যােগ্যতা ও সংশ্লিষ্ট খেলার পারদর্শিতার বিষয়ে বাছাই পরীক্ষা সম্পন্ন করবেন।
প্রাথমিক বাছাই পরীক্ষায় নির্বাচিত ১০০০ খেলােয়াড়কে বিকেএসপি ঢাকা এবং বিকেএসপির আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসমূহে ১ মাস মেয়াদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।
১ম পর্যায়ে ১ মাস মেয়াদের ১টি প্রশিক্ষণ শিবির অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম পর্যায়ের প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী ১০০০ জন খেলােয়াড়ের মধ্য থেকে ৪০০ জনকে বাছাই করে পুনরায় ২য় পর্যায়ে বিকেএসপিতে (ঢাকা) এবং আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসমূহে নিরবচ্ছিন্নভাবে ২ মাস ব্যাপী প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।
১ এবং ২ মাস মেয়াদের ২টি প্রশিক্ষণ শিবিরে অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণার্থীদের বিকেএসপি কর্তৃক থাকা, খাওয়া, যাতায়াত খরচ, ট্র্যাকস্যুটসহ প্রয়ােজনীয় ক্রীড়া সাজ-সরঞ্জাম প্রদান করা হবে। প্রশিক্ষণে সফল খেলােয়াড়দের সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে।
উল্লিখিত প্রশিক্ষণ চলাকালীন/প্রশিক্ষণ শেষে খেলাভিত্তিক প্রতিযােগিতা অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা হবে।






Bangladesh Krira Shikkha Protishtan (BKSP) admission, Bksp admission circular 2020, bksp প্রশিক্ষণ কার্যক্রম, বিকেএসপি, বিকেএসপি-তে ভর্তি বিজ্ঞ‌প্তি ২০২০, bksp admission 2020, bksp online admission form, bksp admission 2020 date, bksp online admission form 2020, bksp admission question, bksp admission result 2020, www.bksp.gov.bd admission 2020, bksp circular 2020, বিকেএসপি ভর্তি বিজ্ঞপ্তি-২০২০ : বি‌কেএস‌পি ক্রীড়া প্রতিভা অন্বেষণ ও প্রশিক্ষণ, bksp admission notice 2020, bksp admission from 2020, bksp admission 2020 form, bksp online admission form 2020, bksp admission question, www.bksp.gov.bd admission 2020, bksp circular 2020, bksp admission fee, bksp admission 2020 information