বিশ্বের সেরা সিনেমাগুলো দেখাবে ইউটিউব Youtube Free Film Festival

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ রুখতে বিশ্বের অধিকাংশ দেশে লকডাউন চলছে। বাইরে চলাফেরায়ও আরোপ করা হয়েছে বি‌ধিনিষেধ। এজন্য বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া ঘরেই বন্দি থাকতে হচ্ছে মানুষকে। এই ঘরবন্দি জীবন কিছুটা হলেও সহজ করতে দারুণ পদক্ষেপ নিয়েছে ইউটিউব। ১০ দিন বিনামূল্যে বিশ্বের সেরা ছবিগুলো দেখাবে গুগলের জায়ান্ট ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম  ইউটিউব।

Home Based Data Entry Operator Job Circular : ইন্টেলিজেন্ট ইমেজ ম্যানেজম...

বাংলাদেশ বিনিয়োগ
উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ অনুমোদিত ইন্টেলিজেন্ট ইমেজ ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডে
হোম বেজড ডাটা এন্ট্রি অপারেটরপদে ২৫০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ২৫
এপ্রিল পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।


বিনামূল্যে ডিজিটাল হেলথ করোনা বীমা : Free Corona Insurance in Bangladesh

১ লাখ মানুষকে বিনামূল্যে করোনা বীমার সুবিধা দিচ্ছে নো‌বেল জয়ী ড.
মুহাম্মদ ইউনূসের
গড়া প্রতিষ্ঠান Digital Health (DH)

লো প্রেশারে করণীয় : Low Blood Pressure in Bangla

রক্তচাপ কমে যাওয়া, লো প্রেশার, লো ব্লাড প্রেশার কিংবা নিম্ন রক্তচাপ নিয়ে অনেকেই চিন্তিত থাকেন। এ নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। মানুষের স্বাভাবিক রক্তচাপ হচ্ছে ১২০/৮০ মিলিমিটার মার্কারি। যখন  রক্তচাপ এরচেয়ে কমে যায় তখনই লো ব্লাড প্রেসার হয়েছে বলা হয়। লো ব্লাড প্রেসার খুবই সাধারণ একটি সমস্যা যা হাইপোটেনশন নামেও অ‌ধিক পরিচিত।

এ বিষয়ে জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক মু. সালাউদ্দিন বলেন, সাধারণত সিস্টোলিক রক্তচাপ ৯০ মি. মি. মার্কারি ও ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ ৬০ মি. মি. মার্কারির নিচে হলে তাকে নিম্ন রক্তচাপ বলা হয়। প্রেশার যদি খুব বেশি নেমে যায় তাহলে মস্তিষ্ক, কিডনি ও হৃৎপিণ্ডে সঠিকভাবে রক্ত প্রবাহিত হতে পারে না। ফলে অসুস্থতা দেখা দেয়। তাই প্রেশার লো হলে বাড়িতেই প্রাথমিক কিছু পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। আমাদের শরীরের জন্য উচ্চ রক্তচাপের মতো নিম্ন রক্তচাপ অর্থাৎ লো ব্লাড প্রেশারও ক্ষতিকর। অতিরিক্ত পরিশ্রম, দুশ্চিন্তা, ভয় ও স্নায়ুর দুর্বলতা থেকে লো ব্লাড প্রেশার হতে পারে।

বিনামূল্যে করোনা বীমা সুবিধা পা‌বে ১ লাখ মানুষ Corona Bima

১ লাখ মানুষকে বিনামূল্যে করোনা বীমার সুবিধা দিচ্ছে নো‌বেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের Digital Health (DH)।
করোনাভাইরাস সংক্রান্ত খরচ বহন করতে ডিজিটাল হেল্থ (ডিএইচ) বুধবার থেকে একটি নতুন বীমা কর্মসূচি চালু করছে। এটি শান্তিতে নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস প্রবর্তিত একটি গ্রামীণ সামাজিক ব্যবসা কোম্পানি, যা টেলিনর হেল্থ নামে চার বছর ধরে ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে আসছে। এর সেবা গ্রহীতার সংখ্যা বর্তমানে ৫০ লাখেরও বেশী।
মঙ্গলবার ইউনুস সেন্টার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায়।

বিজ্ঞ্তিতে আরও জানানো হয়, নতুন এই সেবাটির নাম “করোনা বীমা” (Corona Insurance) যা অনলাইনে ১ লাখ নিবন্ধনকারীকে “আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে” বিনা খরচে বীমা সুবিধা দেবে। করোনা বীমা কারো করোনা টেস্ট রেজাল্ট “পজেটিভ” এলে তাকে ২ হাজার টাকা প্রদান করবে যাতে তিনি ‘হোম আইসোলেশনে’ যেতে পারেন, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কেউ হাসপাতালে ভর্তি হলে তাকে ৫ হাজার টাকা দেবে। এছাড়াও আক্রান্ত ব্যক্তিকে জীবন বীমা “কভারেজ” হিসেবে নগদ ২০ হাজার টাকা প্রদান করা হবে।

কভারেজের মেয়াদ হবে নিবন্ধনের তারিখ থেকে দুই মাস এবং তা কার্যকর হবে নিবন্ধনের মুহূর্ত থেকে। সেবা গ্রহীতা ব্যক্তিদের প্রদত্ত সর্বমোট কভারেজের পরিমাণ হতে পারে বেশ বড় অংকের।  

এই অফারটি ১১ জুন ২০২০ পর্যন্ত অথবা এর পূর্বেই ১ লাখ নিবন্ধন সম্পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। এরপর নতুন আর কোনো নিবন্ধন গ্রহণ করা হবে না।  

করোনা বীমার অধীনে প্রদত্ত সুবিধাদি নিবন্ধনের সময় থেকে কার্যকর হবে এবং তা পরবর্তী দুই মাস পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

অর্থাৎ কেউ চলতি বছরের ১১ জুন নিবন্ধন করলে তিনি ১০ আগস্ট পর্যন্ত এই অফারের সুবিধা পাবেন। নিবন্ধনের জন্য https://care.dh.health/insurance এই ওয়েব সাইটে যোগাযোগ করার আহ্বান জানানো হয়।   

এই কর্মসূচিতে যারা নিবন্ধন করবেন তাদেরকে করোনাভাইরাস মোকাবেলার জন্য সময়ে সময়ে বিভিন্ন স্বাস্থ্য বিষয়ক ভিডিও ও পরামর্শ পাঠানো হবে।

উল্লেখ্য, ডিজিটাল হেলথ (ডিএইচ) ২৮ মার্চ একটি অনলাইন-ভিত্তিক করোনাভাইরাস সিম্পটম চেকার চালু করেছে (https://coronachecker.dh.health/) যে-কেউ বিনা খরচে যার সুবিধা নিতে পারে। চালুর প্রথম পাঁচ দিনেই ১ লাখ ৩১ হাজার ৫৯০ জন ডিএইচ করোনা সিম্পটম চেকারের প্রশ্নপত্র সম্পূর্ণ করেছেন যেখানে প্রতিটি পরীক্ষায় সময় লেগেছে গড়ে মাত্র ৩ মিনিট ৪১ সেকেন্ড। চেকারে যাদের ঝুঁকি উচ্চমাত্রার বলে শনাক্ত হয়েছে তাদেরকে বাংলাদেশ সরকারের কোভিড হেল্পলাইন ৩৩৩ ও ১৬২৬৩ -এ যোগাযোগ করতে পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

করোনার বিরুদ্ধে এই ১ লাখ বিনামূল্যের বীমা পলিসি স্পন্সর করছে গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্ট।  

এ বিষয়ে ডিজিটাল হেলথ -এর প্রধান নির্বাহী সাজিদ রহমান বলেন, “এটা অনেকটা স্বস্তিদায়ক যে, রোগীদের অধিকাংশই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত নন বলে জানা যাচ্ছে। তারা খুব সাধারণ চিকিৎসাতেই জ্বর ও গলা ব্যথার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। তবে প্রতিটি ব্যক্তি ও পরিবারের জন্যই করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষার লক্ষ্যে প্রস্তুতি নেয়াটা জরুরি। আমরা আশা করছি যে, আমাদের সিম্পটম চেকার, করোনা বীমা এবং বিনামূল্যে স্বাস্থ্য ও জীবন বীমা মানুষের দুশ্চিন্তা লাঘবের পাশাপাশি দেশের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার উপর সৃষ্ট বাড়তি চাপ হ্রাসেও সহায়তা করবে। ”

ক‌রোনা ভাইরাস: জেলা ভি‌ত্তিক আক্রান্তের সংখ্যা? Corona Virus Update Today

বাংলাদেশে সোমবার পর্যন্ত করোনাভাইরাসে মোট আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা দুই হাজার ৯৪৮ জন। যা দিয়ে দেশে আক্রান্তের হার একদিনের ব্যবধানে চার শতাংশ বেড়ে হয়েছে ২০ দশমিক শূন্য তিন শতাংশ (২০.০৩%)। এখন দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের সংখ্যা প্রতিদিন উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় বেড়ে চলেছে।

সোমবার সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের (আইডিসিআর) দেয়া তথ্য অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে করোনা আক্রান্ত নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে আরো ৪৯২ জন। এই সময়ের মধ্যে মারা গেছে নতুন করে ১০ জন। আর কোভিড-১৯ আক্রান্ত এই সকল মানুষ ছড়িয়ে আছে দেশের প্রায় ৫৩টি জেলায়। নতুন করে কোনো জেলায় সংক্রমণ ধরা না পড়লেও আক্রান্ত জেলাগুলোতে ব্যাপক হারে বেড়েছে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।

দেশের আটটি বিভাগের মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বিবেচনায় তালিকায় শীর্ষে এখনো ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ। শুধু ঢাকা বিভাগে সর্বমোট করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এক হাজার ৮৬৯ জন। এর মধ্যে রাজধানী ঢাকায় ৯৭৪, নারায়ণগঞ্জে ৩৮৬, গাজীপুরে ১৭৩, কিশোরগঞ্জে ৭৭, মাদারীপুরে ২৫, মানিকগঞ্জে ৬, মুন্সীগঞ্জে ৩৩, নরসিংদীতে ১০৫, রাজবাড়ীতে ৭, ফরিদপুরে ৪, টাঙ্গাইলে ১০, শরীয়তপুরে ৭, গোপালগঞ্জে ২১, ঢাকার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে ৪০ জন করোনায় আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে।

এদিকে চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম জেলায় ৩৯, কক্সবাজারে ১, কুমিল্লায় ১৯, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১১, লক্ষ্মীপুরে ২১, বান্দরবান ১, নোয়াখালীতে ৩, ফেনী ২, চাঁদপুরে ৮ জন সহ মোট ১০৫ জন আক্রান্ত হয়েছে। রংপুরের বিভাগের গাইবান্ধায় ১২, নীলফামারীতে ৯, লালমনিরহাটে ২, কুড়িগ্রামে ২, দিনাজপুরে ১০, ঠাকুরগাঁওয়ে ৬, রংপুর জেলায় ৫, পঞ্চগড়ে ১ জন সহ মোট ৪৭ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে।

ময়মনসিংহ বিভাগের জামালপুরে ২০, নেত্রকোনায় ১৪, শেরপুরে ১১, ময়মনসিংহ জেলায় ২১ জন সহ মোট ৬৬ জন। আর বরিশাল বিভাগের বরিশাল জেলায় ২১, বরগুনায় ১০, পটুয়াখালীতে ২, পিরোজপুরে ৪, ঝালকাঠিতে ৪ জন সহ মোট ৪১ জন কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়েছে।

সিলেটের মৌলভীবাজারে ২, সুনামগঞ্জে ১, হবিগঞ্জে ১, সিলেট জেলায় ৩ জন আক্রান্ত হয়েছে। এদিকে সংক্রমণ বাড়ছে রাজশাহী বিভাগেও। রাজশাহী জেলায় ৪, জয়পুরহাটে ২, বগুড়ায় ১ ও পাবনায় ২ জন সহ মোট ৯ জন রোগী শনাক্ত করা হয়েছে।

এছাড়াও খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, বাগেরহাটে একজন ও নড়াইলে দুইজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্তের খবর পাওয়া গেছে। মাত্র একদিনের ব্যবধানেই উল্লেখযোগ্য হারে রোগী সংখ্যা বাড়ছে। এখনো পরীক্ষাকৃত নমুনার সংখ্যা ২৬ হাজার ৬০৪ জন। যা মাত্র ১১ দশমিক ১২ শতাংশ।

এসিআই কোম্পানিতে চাকরির বিজ্ঞপ্তি ২০২০ : ACI Formulations Limited Job Ci...

#অ্যাডভান্সড #কেমিক্যাল #ইন্ডাস্ট্রিজের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান #এসিআই #ফর্মুলেশন্স #লিমিটেড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে । সারা দেশব্যাপি ‘সিনিয়র টেরিটরি অফিসার/ টেরিটরি অফিসার’ পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

রাসূল সা: নির্দেশিত ৫টি অব্যর্থ চিকিৎসা ও প্রতিষেধক

রাসূল সা: যেমন আমাদেরকে আখিরাতে মুক্তির পথ ও পদ্ধতি দেখিয়েছেন, তেমন বিভিন্ন রকম রোগবালাই ও অসুস্থতা থেকে নিরাপদ থাকার বহু পথ বাতলে দিয়েছেন। তিনি অনেক চিকিৎসার কথা আমাদের বলে গেছেন। আর আল্লাহ তায়ালা রাসূল সা: প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘তিনি নিজে থেকে কিছুই বলেন না। যা বলেন তা আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রাপ্ত ওহির ভিত্তিতেই বলে থাকেন।’ যার কারণে তিনি যত চিকিৎসার কথা বলেছেন, সেগুলো আল্লাহর পক্ষ থেকে আসা; সেটি প্রত্যক্ষ হোক বা পরোক্ষ হোক।

মধু ও কলোজিরা খেয়ে করোনা থেকে সুস্থ হলেন গভর্নর

নাইজেরিয়ার ওয়ো রাজ্যের গভর্নর সোয়ে মাকিন্দে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়েছেন। সুস্থ হওয়ার পর তিনি টুইটারে লিখেন, আমি আপনাদের দোয়ায় সুস্থ হয়ে ফিরেছি। আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।

একটি হাদিসই বদলে দিতে পারে আপনার জীবন

একটি হাদিস, শুধুমাত্র একটি হাদিসই বদলে দিতে পারে আপনার জীবন। আমরা যদি এ হাদিসটি জীবনে বাস্তবায়ন করতে পারি, তবে জীবন সর্বাঙ্গীণ সুন্দর ও চমৎকার হয়েও উঠবে। হাদিসটি মেনে চলতে পারলে, জীবনের কোনো দুশ্চিন্তাই আমাদের ওপর প্রভাব ফেলতে পারবে না।

হাদিসটি শুনবেন? এটি হলো- হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘যদি তোমরা চারটি গুণ অর্জন করতে পারো, তবে দুনিয়ার হারানো বস্তু নিয়ে তোমাদের দুশ্চিন্তা করার কোনো কারণ নেই। (৪টি গুণ হলো) আস্থা, সত্য কথা, উত্তম চরিত্র এবং খাবারে সংযম।’ (মুসনাদে আহমদ)।

সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি : Sehr o Iftar Timings Calendar 2020

রমজান মাস মুসলিম জাতির জন্য অত্যন্ত পবিত্র মাস। সারা বছরের অপেক্ষার পর শান্তির বার্তা নিয়ে আসছে পবিত্র রমজান মাস।আগামী ২৫ এপ্রিল পবিত্র মাহে রমজানের রোজা শুরু হতে পারে ধরে নিয়ে এবারের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ঠিক করে দিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। ইসলামের ৫টি স্তম্ভের মাঝে সাওম বা রোজা পালন ৩য়। রহমত, বরকত ও নাজাতের এ মাসে নাযিল হয়েছে পরিত্র ধর্মগ্রন্থ আল-কোরআন

হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের চাকরি প্রস্তুতি : CGA Job Exam Preparation

হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয় এবং এর আওতাধীন দপ্তরগুলোর অধীনে অডিটর পদে ৫৩৮টি ও জুনিয়র অডিটর পদে ৪৫৭টি শূন্য পদে জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। অডিটর পদে আবেদন করতে হলে প্রার্থীকে স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক পাস হতে হবে।
আর উচ্চ মাধ্যমিক পাস হলেই জুনিয়র অডিটর পদের জন্য আবেদন করা যাবে।


আবেদনের শেষ সময়
৫ মে ২০২০

২০১৮ সালে নিয়োগ পাওয়া অডিটর মিজানুর রহমান নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতির বিষয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেন...

নিয়োগ প্রক্রিয়া যেভাবে
নিয়োগ পরীক্ষাগুলো সাধারণত সর্বমোট ১০০ নম্বরের হয়ে থাকে। অডিটর নিয়োগ পরীক্ষা সাধারণত দুই ধাপে সম্পন্ন হয়। প্রথম ধাপে প্রিলিমিনারি (এমসিকিউ পদ্ধতি) পরীক্ষা হয় ৭০-৮০ নম্বরের ওপর। তারপর মৌখিক পরীক্ষা হয় ২০-৩০ নম্বরের ওপর। তবে প্রার্থী বেশি হলে ক্ষেত্র বিশেষে প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পরে লিখিত পরীক্ষাও নেওয়া হয়। আর জুনিয়র অডিটর নিয়োগ পরীক্ষা হয় তিন ধাপে। প্রথম ধাপে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয় ৭০-৮০ নম্বরের ওপর।

দ্বিতীয় ধাপে হয় কম্পিউটার ব্যাবহারিক পরীক্ষা। মূলত কম্পিউটার চালনা ও বাংলা-ইংরেজিতে টাইপের গতি দেখা হয়। উভয় ভাষায় ২০টি শব্দ/মিনিট থাকলে টাইপিং পর্বে পাস করা যায়। এরপর মৌখিক পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হবে।



প্রিলিমিনারি পরীক্ষা যেভাবে
অডিটর ও জুনিয়র অডিটর—দুই পদেই সাধারণত ৭০-৮০ নম্বরের প্রিলিমিনারি (এমসিকিউ পদ্ধতিতে) পরীক্ষা হয়। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১ করে। আর প্রশ্নপত্রে নেগেটিভ মার্কিংয়ের বিষয়ে লেখা না থাকলে কোনো নেগেটিভ মার্কিং হবে না। পরীক্ষায় সাধারণত বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান (সমসাময়িক ঘটনাবলি, দৈনন্দিন বিজ্ঞান, কম্পিউটার ইত্যাদি) থেকে প্রশ্ন হয়। পরীক্ষায় বিষয়ভিত্তিক নম্বর বণ্টন হয় সাধারণত—বাংলা ১৫-২০, ইংরেজি ২০, গণিত ২০, সাধারণ জ্ঞানে ১৫-২০ নম্বর। এ ছাড়া বিষয়ভিত্তিক আলাদাভাবে পাস করার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।



বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতির পরামর্শ
বাংলা : বিগত সালের প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে বাংলা অংশে সাহিত্য ও ব্যাকরণ উভয় থেকেই প্রশ্ন এসে থাকে। ব্যাকরণ অংশে ধ্বনি, বর্ণ, শব্দ, পদ, বাক্য, প্রত্যয়, সন্ধি, সমাস, প্রয়োগ, অপপ্রয়োগ, উপসর্গ, ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান, বানান ও বাক্যশুদ্ধি, পরিভাষা, সমার্থক শব্দ এবং বিপরীতার্থক শব্দ, এককথায় প্রকাশ, বাগ্ধারা, প্রবাদ বাক্য প্রভৃতি থেকে প্রশ্ন এসে থাকে। ব্যাকরণ অংশে প্রস্তুতির জন্য নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড ব্যাকরণ বইটি ভালো করে পড়া যেতে পারে। এবার আসা যাক বাংলা সাহিত্যে। এই অংশের প্রস্তুতির ক্ষেত্রে আপনাকে কৌশলী হতে হবে। শুরুতেই বলে রাখি, বাংলা সাহিত্যের প্রস্তুতির শুরুটাই হওয়া উচিত বিগত বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষাগুলোর সব প্রশ্ন সমাধান করার মাধ্যমে। একটু খেয়াল করলেই দেখা যায়, প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের ওপর প্রায় একই ধরনের প্রশ্ন বারবার আসে। ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গল্প-উপন্যাস ও বিভিন্ন পত্রিকার প্রকাশ সাল ও সম্পাদকের নাম পরীক্ষায় আসে। বাজারে ভালো মানের একটি গাইড বই অনুসরণ করলে ভালো প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব।



ইংরেজি : ইংরেজি অংশ, গ্রামার ও সাহিত্য অংশ থেকে প্রশ্ন এসে থাকে। তবে বেশির ভাগ প্রশ্ন গ্রামার অংশ থেকে এসে থাকে। বিগত সালের প্রশ্নগুলো থেকে দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন আসে Idioms and pharase, Synonyms and Anonyms, appropriate prepositions, Modals & Group verbs, Corrections, Participle, Infinitive, Gerund প্রভৃতি। এ ছাড়া গ্রামারের অনান্য গুরুত্বপূর্ণ টপিক থেকেও প্রশ্ন আসে। ইংরেজি ভিত মজবুত করে এই টপিকগুলো বেশি বেশি চর্চা করা যেতে পারে। প্রতিদিন কমপক্ষে ২ ঘণ্টা ইংরেজির জন্য বরাদ্দ রাখলে ভালো ফল দেবে। আর সাহিত্য অংশ থেকে ইংরেজি সাহিত্যের যুগ বিভাগ, কিছু লিটারেরি টার্ম, বিখ্যাত গ্রন্থগুলোর লেখকের নাম প্রভৃতি থেকে বেশি প্রশ্ন এসে থাকে। এ ছাড়া অন্যান্য বিষয় থেকেও প্রশ্ন মাঝেমধ্যে আসতে দেখা যায়। তবে বিগত সালের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো বেশি বেশি চর্চা করলে কমন পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

জুনিয়র অডিটর নিয়োগ পরীক্ষা হয় তিন ধাপে। প্রথম ধাপে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয় ৭০-৮০ নম্বরের ওপর। দ্বিতীয় ধাপে হয় কম্পিউটার ব্যাবহারিক পরীক্ষা। মূলত কম্পিউটার চালনা ও বাংলা-ইংরেজিতে টাইপের গতি দেখা হয়।



গণিত : গণিত অংশে মুখস্থ করার বিষয় তেমন নেই। পরীক্ষার হলে ঠাণ্ডা মাথায় উত্তর বের করতে হয়। তাই এই অংশে ভালো করতে হলে গণিতের ভিত্তিটা মজবুত করতে হবে। বুঝে বুঝে প্রতিদিন নিয়মিত গণিত অনুশীলন করতে হবে। গণিতের ভিত্তি মজবুত না থাকলে আজ থেকেই শুরু করে দিন লড়াই।

গণিতের জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে ২ ঘণ্টা সময় বরাদ্দ রাখুন। গণিতের ভিত্তি মজবুত করার জন্য ইন্টারনেটের বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া ইউটিউবেও গণিতের প্রস্তুতির জন্য বেশ কয়েকটি ভালো চ্যানেল রয়েছে। সেখান থেকে ভিডিও দেখেও গণিত শেখা যেতে পারে। গণিতের সূত্রগুলো লিখে পড়ার টেবিলের সামনে টানিয়ে তাতে বারবার চোখ বুলানো যেতে পারে। গণিতের ভিত্তি মজবুত হলে অল্প সময়ে এমসিকিউ গণিতের উত্তর করার জন্য শর্টকাট নিয়ম শেখা যেতে পারে।

তবে ভুলেও শুরুতে শর্টকাট নিয়ম শিখবেন না।

বিগত সালের প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বাস্তব সংখ্যা, লসাগু, গসাগু, শতকরা, সরল ও যৌগিক মুনাফা, অনুপাত ও সমানুপাত, লাভ ও ক্ষতি, বীজগাণিতিক সূত্রাবলি, সরল, বহুপদী উত্পাদক, সূচক, লগারিদম, কোণ, ত্রিভুজ ইত্যাদি টপিক থেকে সাধারণত বেশি প্রশ্ন আসে। সহায়ক বই হিসেবে বাজারের ভালো মানের একটি গাইড বই ও ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির একাডেমিক গণিত বইগুলো অনুশীলন করতে হবে।



সাধারণ জ্ঞান : সাধারণ জ্ঞান কয়েক ধরনের প্রশ্ন এসে থাকে। স্থায়ী সাধারণ জ্ঞান ও সাম্প্রতিক সাধারণ জ্ঞান। এ ছাড়া সাধারণ জ্ঞান অংশে দৈনন্দিন বিজ্ঞান, কম্পিউটার ও তথ্য-প্রযুক্তি থেকেও প্রশ্ন এসে থাকে। সাধারণ জ্ঞানে ভালো প্রস্তুতির জন্য নিয়মিত দৈনিক পত্রিকা পড়ার বিকল্প নেই। বাজারের প্রচলিত ভালো মানের একটি গাইড বই থেকে গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো পড়তে হবে। যেমন—ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বাংলাদেশের সংবিধান, সরকারব্যবস্থা, জাতীয় সম্পদ, জাতীয় অর্জন, অর্থ বাজেট, পুরস্কার, চলচ্চিত্র, খেলাধুলা, আন্তজার্তিক রাজনীতি, জাতিসংঘসহ বিভিন্ন সংস্থা ও সংগঠন, বৈশ্বিক চুক্তি, সম্মেলন প্রভৃতি টপিক ভালো করে পড়তে হবে। বিগত সালের বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো ব্যাখ্যাসহ পড়তে পারলে ভালো। এ ছাড়া অডিটর সম্পর্কিত কিছু প্রশ্নও আসতে দেখা গেছে।

কম্পিউটার অংশে প্রস্তুতির জন্য মাধ্যমিকের কম্পিউটার, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বই থেকে প্রস্তুতি নেওয়া যেতে পারে। আর দৈনন্দিন বিজ্ঞানের প্রস্তুতির জন্য নবম-দশম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান বইটা থেকে প্রস্তুতি নিতে পারলে ভালো হয়। এ ছাড়া দৈনিক পত্রিকার তথ্য-প্রযুক্তি পাতা পড়লে বেশ কাজে দেবে।









আবেদন শুরুঃ ০৫ এপ্রিল ২০২০ তারিখ সকাল ১০:০০ টা।
আবেদনের শেষঃ ০৫ মে ২০২০ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টা পর্যন্ত।

আবেদনের নিয়ম
আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে http://cga.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।



নিটল টাটায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি : Nitol Niloy Job Circular 2020

১০০ জনের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নিটল-নিলয় গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘অ্যাসেসমেন্ট অফিসার/রিকোভারি অফিসার’ পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। অনলাইনের মাধ্যমে সহজেই আবেদন করতে পারবেন...

এনজিওতে চাকরির প্রস্তুতি ও তথ্য (এনজিও জব সহায়িকা) : NGO Job Preparation



ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি পরিচালনাসহ নানামুখী কার্যক্রমে প্রতিবছর বড়সংখ্যক কর্মী নিয়োগ দেয় বিভিন্ন এনজিও। এসব সংস্থায় এন্ট্রি লেভেলের পদগুলোতে এইচএসসি বা স্নাতক ডিগ্রিধারী ফ্রেসার বা নতুন প্রার্থীরা সুযোগ পান। তবে ব্যবস্থাপক বা ঊর্ধ্বতন পদগুলোতে অভিজ্ঞদের প্রাধান্যই বেশি। এনজিওতে চাকরির সুযোগ কেমন, নিয়োগপ্রক্রিয়া, বাছাই পরীক্ষার প্রস্তুতি ও দরকারি তথ্য নিয়ে আজকের ভিডিও...

করোনা–আক্রান্তদের করণীয়

করোনাভাইরাস দিনকে দিন বিশ্বে ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে। এ রোগের কারণে একে একে মৃত্যুর দুয়ারে গেছেন হাজার হাজার মানুষ। মহামারি এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকেই। দেখা যাচ্ছে, এ রোগে দ্রুত আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধদের মধ্যেই বেশি। চীন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী বৃদ্ধদের, বিশেষ করে যাঁরা দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসা নিচ্ছেন, তাঁদের করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। এরই মধ্যে করোনায় সবচেয়ে বেশি মারা গেছেন বয়স্ক ব্যক্তিরাই।
বয়স্কদের মধ্যে দুর্বল প্রতিরোধক্ষমতা ও স্বাস্থ্যের অবনতির কারণে কোভিড–১৯ সহজেই তাঁদের আক্রান্ত করে।
 বৃদ্ধদের মধ্যে কোভিড-১৯ আক্রান্তের ঝুঁকিও বেশি। কেন বৃদ্ধরা এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন, এর সঠিক কারণ কেউই এখন পর্যন্ত বলতে পারছেন না। এটা হতে পারে বয়সজনিত কারণে। কারণ, এ সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা অনেকটাই কমে যায়। এ জন্য তাঁরা কোনো রোগ বা জীবাণুর সঙ্গে লড়তে পারেন না।

করোনায় মৃত ব্যক্তি থেকে ক‌রোনা ছড়ায় না: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, কভিড-১৯ করোনাভাইরাসে মৃত্যু হওয়া ব্যক্তির শরীর থেকে অন্য কারও সংক্রমণের প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে মৃতদেহ সৎকারের সময় হাতের সুরক্ষা ও ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম ব্যবহারের নির্দেশনা দিয়েছে সংস্থাটি। গত ২৪ মার্চ Infection Prevention and Control for the safe management of a dead body in the context of COVID-19 শিরোনামের একটি নিবন্ধে তারা এসব তথ্য জানিয়েছে।