গ্রামীন‌ফো‌নের ২০তম জন্মদিনে অ‌বিশ্বাস্য সব অফার !

গ্রামীন‌ফোন! ২০ পেরিয়ে বহুদূর...
২০তম জন্মদিনে গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জন্য সারপ্রাইজ অফার !

(((আমার অফারটি হ‌চ্ছে- Grameenphone 20 years celebration offer for you: 8GB at 249tk with 7days validity. To enjoy dial : *121*3129# )))

জিপি অফারের বিস্তারিতঃ
* গ্রামীণফোন-এর সকল প্রিপেইড ও অ্যাক্টিভ পোস্টপেইড সংযোগের (ইআরএস ও বিপিও ব্যতীত) গ্রাহকের জন্য অফারটি প্রযোজ্য।

* জি‌পি অফার‌টি চল‌বে ২৭ মার্চ ২০১৭ থেকে ০২ এপ্রিল ২০১৭ পর্যন্ত।

* আপনার অফার‌টির বিস্তারিত জানতে ডায়াল *2020# অথবা, "GP20" লিখে পাঠিয়ে দিন 9999 নম্বরে।

* ক্যাম্পেইন চলাকালীন শুধু একবার অফারটি নেওয়া যাবে।

সময় খুব কম! আপনার অফা‌রটি এখনই লু‌ফে নিন।।

GRAMEENPHONE CELEBRATION OFFER (UNBELIEVABLE)

GrameenPhone 20 Years Celebration Offer; Just Dialing *2020# and Get Unbelievable Offer!

GrameenPhone 20 Years Celebration Offer Information:

Grameenphone has brought a special offer to celebrate their 20 years, Where customers can enjoy different types of offer by dialing *2020#. Just dial *2020# to know your offer.The Campaign will run from 27-March-2017 to 02-April-2017

Gp 20 Years Celebration Offer:
– All Grameenphone Pre-Paid, Postpaid active customers are eligible for this offer
– The Offer will run from 27-March-2017 to 02-April-2017
– To know your surprise offer dial *2020# or write “ GP20 ” and send it to
9999
– Offer can be taken only once during the campaign period

To know more info about Grameenphone 20th Years Celebration Offer, Dial *2020# , call 121 or 01711594594.

@Gp 20 Years Celebration , Gp 20 Years Celebration Offer , Gp Dial *2020# Offer, #Gp Offer2017,

ফর্সা ও উজ্জ্বল ত্ব‌ক পে‌তে চান?

আপ‌নি জান‌লে অবাক হ‌বেন যে, ফলের খোসা ত্বককে উজ্জ্বল করতে দারুণ কাজে আসে। কারণ এতে রয়েছে একাধিক পুষ্টিকর উপাদান, যা ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটিয়ে ত্বককে ফর্সা এবং প্রাণবন্ত করে তোলে। ফর্সা ত্বক পেতে কে না চায় বলুন। তাই তো গত কয়েক বছরে সারাবিশ্বে ভেষজ বা বিউটি প্রডাক্টের রমরমা এত চোখে পড়ার মতো বেড়েছে। কিন্তু বিউটি প্রোডাক্টের খরচ অনেক বেশি। তাই খরচাহীন অথচ উৎকৃষ্ট ফেস প্যাক তৈ‌রির জন্যই এই লেখা।
ফলের খোসাতে যেমন অনেক ধরনের পুষ্টিকর উপাদান থাকে, তেমনি নানা ধরনের ভিটামিনও থাকে প্রচুর পরিমাণে। তাই তো ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে এদের কাজে লাগানোর পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরাও।
অনেকে আবার মনে করেন কেবল মাত্র কমলা লেবুর খোসা শরীরের পক্ষে ভালো, বাকি ফলের বহিরাংশ একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয়। এই ধরণা কিন্তু একেবারেই ঠিক নয়। তাই তো এই লেখার মাধ্যমে আপনাদের জানাতে চলেছি কোন কোন ফলের খোসা ত্বককে উজ্জ্বল ও সুন্দর করে, সে সম্পর্কে।

কলার খোসা
একাধিক ত্বকের রোগ সারানোর পাশাপাশি কলার খোসায় উপস্থিত ভিটামিন এবং পুষ্টিকর উপাদান ত্বককে উজ্জ্বল এবং প্রাণবন্ত করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই তো সপ্তাহে কম করে দুইবার কলার খোসা ভালো করে মুখে ঘষার অভ্যাস করুন। এমনটা করলে দেখবেন অল্প দিনেই ত্বক সুন্দর হতে শুরু করেছে।
কমলালেবুর খোসা
একাধিক প্রসাধনিতে কমলালেবুর খোসা দিয়ে তৈরি পাউডার ব্যবহার করা হয়। কেন জানেন? কারণ ত্বককে সুন্দর করতে এর কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। তাই তো প্রতিদিন যদি কমলালেবুর খোসা মুখে ঘষা যায়, অথবা এটা দিয়ে বানানো কোনো ফেসপ্যাক মুখে লাগানো যায়, তাহলে ফর্সা ত্বক পাওয়ার স্বপ্ন পূরণে একেবারেই সময় লাগে না।
পেঁপের খোসা
সেই আদি কাল থেকে ত্বককে সুন্দর করতে পেঁপের খোসার ব্যবহার হয়ে আসছে। কারণ এতে উপস্থিত একাধিক পুষ্টিকর উপাদান ত্বককে উজ্জ্বল করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
ডালিম খোসা
এতে রয়েছে এমন কিছু উপাদান, যা ত্বকের উপরি-অংশে জমে থাকা মৃত কোষের আস্তরণকে সরিয়ে ফেলে। সেই সঙ্গে ত্বকের পি এইচ লেভেলকে স্বাভাবিক করে ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে।
আপেলের খোসা
এতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় স্কিন হোয়াইটনিং প্রপার্টিজ। যে কারণে প্রতিদিন এটি মুখে লাগালে ত্বক অল্প দিনেই ফর্সা হতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, ভালো ফল পেতে প্রথমে আপেলের খোসাটা ছাড়িয়ে নিন। তারপর খোসাগুলি একবাটি পানিতে ডুবিয়ে কিছুক্ষণ গরম করুন। যখন দেখবেন পানিটা ঠাণ্ডা হয়ে গেছে, তখন সেটা ধীরে ধীরে সারা মুখে লাগিয়ে ফেলুন। এমনটা কয়েক সপ্তাহ করলেই ফল পাবেন একেবারে হাতে-নাতে।
লেবুর খোসা
ত্বক উজ্জ্বল করতে লেবুর রসের ভূমিকা নিয়ে কারো মনে সন্দেহ না থাকলেও লেবুর খোসাও যে একই কাজ করে, তা অনেকে বিশ্বাস করতে চান না। কিন্তু এ কথা ঠিক যে লেবুর খোসা দিয়ে বানানো পাউডার ফেস প্যাকের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগালে দারুণ ফল পাওয়া যায়। এই মিশ্রনটি ত্বককে উজ্জ্বল করার পাশাপাশি নানা রকমের রোগের হাত থেকেও রক্ষা করে।
নাসপাতির খোসা
এতে রয়েছে ফাইবার, যা ত্বককে উজ্জ্বল করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, এটি সরাসরি মুখে না লাগিয়ে এক বাটি পানিতে কিছুক্ষণ চুবিয়ে রেখে ওই পানিটা কিছুক্ষণ গরম করে নিন। তারপর সেই পানিটা সারা মুখে লাগান। মাসে মাত্র একবার এইভাবে নাসপাতির খোসা মুখে লাগালেই দেখবেন ত্বক কেমন ফর্সা হয়ে ওঠে।

দেনমোহরের টাকার বদলে স্বর্ণালংকার দেওয়া শরীয়ত সম্মত!

নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত, পরিবার, সমাজসহ জীবনঘনিষ্ঠ ইসলাম বিষয়ক প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠান ‘আপনার জিজ্ঞাসা’। জয়নুল আবেদীন আজাদের উপস্থাপনায় এনটিভির জনপ্রিয় এ অনুষ্ঠানে দর্শকের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন বিশিষ্ট আলেম ড. মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ।
আপনার জিজ্ঞাসার ১৯৪৬তম পর্বে দেনমোহরের টাকার বদলে স্বর্ণালংকার দেওয়া যাবে কি না, সে সম্পর্কে ঢাকার লালবাগ রোড থেকে ই-মেইলে জানতে চেয়েছেন জাহিদুল হাসান। অনুলিখনে ছিলেন জহুরা সুলতানা।

প্রশ্ন : আমি আপনার জিজ্ঞাসা অনুষ্ঠানের একজন নিয়মিত দর্শক। এই অনুষ্ঠানটি আমার অনেক ভালো লাগে। আমার প্রশ্ন হচ্ছে, কোনো বিবাহে স্বামী যদি দেনমোহর বাবদ অর্থ না দিয়ে স্বর্ণালংকার দেয় এবং স্ত্রী যদি তা মেনে নেয়, তবে কি তা শরিয়ত সম্মত হবে?

উত্তর : যদি স্ত্রী এটি মেনে নেয় এবং উভয়ের সম্মতিক্রমে সেটা গ্রহণযোগ্য হয়, তাহলে সেটি দেনমোহর হিসেবে বিবেচিত হবে। স্বর্ণালংকার না হয়ে যদি সেটা অন্য কিছুও হয়, তাহলে তাতে কোনো অসুবিধা নেই। যেমন- সে একটি জমি রেজিস্ট্রি করে দিল, একটি ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রি করে দিল ইত্যাদি ইত্যাদি। স্ত্রী যদি এটি মেনে নেয় তাহলে তা জায়েজ, কোনো অসুবিধা নেই। দেনমোহর হিসেবে আদায় হয়ে যাবে।

দেনমোহরের টাকার বদলে কি স্বর্ণালংকার দেওয়া যাবে?

পে‌টের সমস্যায় ঘরোয়া চি‌কিৎসা

পে‌টের জ্বালা শুরু হ‌লে পু‌রো পৃ‌থিবীটা‌কেই অশান্ত লা‌গে। কেননা, শরীর থেকে ক্ষতিকর উপাদান বেরিয়ে না গেলে দেখা দেয় নানা রোগ। তাই তো প্রতিদিন সকালে পেট পরিষ্কার হওয়াটা একান্ত প্রয়োজন। আর যাদের এমনটা না হয়, তারা কী করবেন?
এ ক্ষেত্রে অনেকেই অ্যালোপেথিক ওষুধ খেয়ে থাকেন। তাতে কাজ হয় ঠিকই। কিন্তু সেই সঙ্গে মলাশয়ে উপস্থিত ভাল ব্যাকটেরিয়ারাও মরে যায়। ফলে শরীরে দেখা দেয় অন্য সব সমস্যা।

পেট পরিষ্কারের ঘরোয়া ওষুধ

আমাদের রান্নাঘরেই এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যাদের কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই লিভার এবং মলাশয় পরিষ্কার করে ফেলা সম্ভব। আর এই সব ঘরোয়া উপাদানগুলি কোনোভাবেই শরীরে উপস্থিত ভালো ব্যাকটেরিয়াদের ক্ষতি করে না। ফলে শরীর বিগড়ে যাওয়ার আশঙ্কাও হ্রাস পায়। তাহলে আর অপেক্ষা কিসের! চলুন জেনে নেওয়া যাক ঘরোয়া ওষুধটি বানানোর পদ্ধতি সম্পর্কে।

ওষুধটি বানানোর উপকরণঃ
১. আপেলের রস হাফ কাপ;
২. লেবুর রস হাফ কাপ;
৩. আদার রস ১ চামচ;
৪. সামুদ্রিক লবণ হাফ চামচ;
৫. পানি হাফ গ্লাস;

ওষুধটি বানানোর পদ্ধতিঃ
প্রথমে পানিটা ফুটিয়ে নিন। যখন দেখবেন পানিটা ফুটতে শুরু করেছে, তখন তাতে পরিমাণমতো সামুদ্রিক লবণ মেশান। লবণটা পানিতে ভালো করে গুলে গেলে আঁচটা বন্ধ করে এবার একে একে আপেলের রস, লেবুর রস এবং আদার রস মেশান। ভালো করে সবক'টি উপকরণ মিশিয়ে একটা পাত্রে মিশ্রনটি রেখে দিন।

খাবার নিয়মঃ
প্রতিদিন ঘুম থেকে ওঠার পর, দুপুরের খাবারের আগে এবং রাতে শুতে যাওয়ার আগে ২ চামচ করে এই মিশ্রনটি খেলে দেখবেন পেট পরিষ্কার হতে শুরু করে দিয়েছে।

কতদিন খেতে হবে?
টানা ৭ দিন, দিনে তিনবার করে ওই ওষুধটি খাওয়া আবশ্যক।

এই ওষুধটির সঙ্গে দই খে‌লে বে‌শি উপকার পাওয়া যায়।
প্রতিদিন ওষুধটির খাওয়ার পাশাপাশি যদি এক বাটি করে দই খেতে পারেন, তাহলে শরীরে ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। ফলে একদিকে হজম ক্ষমতার যেমন উন্নতি ঘটে, তেমনি পেটও পরিষ্কার হতে শুরু করে দেয়।

ম‌নে রাখ‌বেন যে, যখন পেট পরিষ্কার হতে শুরু করবে, তখন দিনে একবার অবশ্যই সালাদ খাবেন। সেই সঙ্গে ভাজা খাবার খাওয়া, ধূমপান ও মদপান একেবারে বন্ধ করে দিতে হবে।

জামিন কীভাবে নেবেন?

আপনার বিরুদ্ধে আদালতে কোনো ব্যক্তি মামলা করেছে। সেই মামলায় আপনাকে আদালত থেকে হাজিরের নির্দেশ দেওয়া অথবা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আপনি চিন্তিত হয়ে পড়েছেন, এখন কী করা যায়, তা ভেবে। এ ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে আইনজীবীর মাধ্যমে আদালত থেকে জামিন নিতে হবে। কিন্তু জামিন বিষয়টা অনেকেই জানেন না।

জামিন দুই ধরনের। একটি হলো আগাম জামিন, অন্যটি অন্তর্বর্তীকালীন।

আগাম জামিনঃ
কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার পর তিনি গ্রেপ্তার এড়াতে আদালত থেকে যে জামিন নিয়ে থাকেন, সেটাকে আগাম জামিন বলা হয়।

অন্তর্বর্তীকালীন জামিনঃ
কারাগারে আটক অবস্থায় মামলা নিষ্পত্তির আগপর্যন্ত যে জামিন নেওয়া হয়, তাকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন বলা হয়।

যখন কোনো ব্যক্তির কাছে বিশ্বাস করার এমন কারণ থাকে যে, তিনি কোনো জামিন অযোগ্য অপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তার হতে পারেন, তখন তিনি হাইকোর্ট বিভাগে আবেদন করলে ভবিষ্যতে গ্রেপ্তার করা থেকে বিরত রাখার জন্য আগাম জামিনের নির্দেশ দেওয়া হতে পারে।
আগাম জামিন অনুমোদন করার জন্য আইনের বিধানে কোনো নির্দিষ্ট ধারা নেই।
ফৌজদারি কার্যবিধির ৪৯৮ ধারাকে ব্যাখ্যা করে পরবর্তীকালে আগাম জামিন দেওয়া অব্যাহত রাখেন আদালত। তাই আগাম জামিনের জন্য ফৌজদারি কার্যবিধির ৪৯৮ ধারা অনুযায়ী আবেদন করতে হবে।
এই ধারাবলে হাইকোর্ট বিভাগ যেকোনো ব্যক্তিকে জামিন মঞ্জুর করার নির্দেশ প্রদান করতে পারেন; এই অংশের ব্যাখ্যা দেন কেবল হাইকোর্ট বিভাগ।

আগাম জামিনের শুনানিতে যা উপস্থাপন করতে হয়ঃ
আগাম জামিন পাওয়ার জন্য আবেদনকারীকে আদালতের সামনে প্রমাণ করতে হবে যে তিনি সরকারের বিরাগভাজন হয়ে গ্রেপ্তারের আশঙ্কা করছেন। তাঁকে দেখাতে হবে যে রাষ্ট্রপক্ষ অসৎ উদ্দেশ্যে তাঁকে গ্রেপ্তার করতে চায় এবং এতে করে তাঁর সুনাম এবং স্বাধীনতায় অপূরণীয় ক্ষতি হতে পারে।

অন্তর্বর্তীকালীন জামিনঃ কোনো ব্যক্তি পুলিশের হাতে আটক হওয়ার পর মামলা নিষ্পত্তির আগপর্যন্ত কারাগার থেকে বের হতে হলে তাঁকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৪৯৮ ধারা অনুযায়ী আদালত থেকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন নিতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে জামিনের জন্য কতগুলো ধাপ অতিক্রম করতে হয়।
প্রথমে তাঁকে গ্রেপ্তার হওয়ার পর ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। সেখানে আইনজীবীর মাধ্যমে তাঁকে জামিন আবেদন করতে হয়। জামিন নামঞ্জুর হলে দায়রা জজ এবং জেলা জজ আদালতে আসতে হয়। সেখানেও জামিন নামঞ্জুর হলে হাইকোর্টে জামিন আবেদন করতে হয়। হাইকোর্টে জামিন নামঞ্জুর হলে সর্বশেষ ভরসা আপিল বিভাগের রায়ের জন্য অপেক্ষা করতে হয়।
এর প্রতিটি ধাপের যেকোনো একটি আদালতে জামিন হলে তিনি কারাগার থেকে বের হতে পারবেন, যদি না এর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ বা বিরোধী পক্ষ আপিল না করে।

মামলায় জড়া‌নোর পর করণীয়ঃ
মামলায় জড়ানোর পর জামিন পাওয়া প্রত্যেক নাগরিকের মৌলিক অধিকার। তবে এর আগে আসামিকে প্রমাণ করতে হবে, তিনি একজন সম্মানিত ব্যক্তি।
উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে বা অসৎ উদ্দেশ্যে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বা হবে। তাই জামিন নেওয়া তাঁর একান্ত প্রয়োজন।

শুভ্র সিনহা রায়
আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।

বাংলা‌লিংক বন্ধ সিম অফার

বাংলা‌লিংক রি-অ্যাক্টিভেশন অফার মার্চ ২০১৭

বন্ধ বাংলালিংক সিম বের করার সেরা সময় এখনই! চালু করুন আপনার বাংলালিংক সংযোগ আর লুফে নিন দারুণ কিছু সুবিধা। পাচ্ছেন 1 gb পর্যন্ত ফ্রি ইন্টারনেট, বাংলালিংক নাম্বারে আধা পয়সা/সেকন্ড স্পেশাল কলরেট আর অন্য অপারেটরে ১ পয়সা/সেকন্ড কলরেট।

বাংলা‌লিংক বন্ধ সি‌ম অফারের বিস্তারিতঃ
- বাংলালিংক -এর যে সকল প্রিপেইড এবং কল অ্যান্ড কন্ট্রোল গ্রাহকরা ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বা এর আগে থেকে তাদের সংযোগটি ব্যবহার করেননি তাদের জন্য অফারটি প্রযোজ্য।
- অফারটি প্রযোজ্য কিনা জানতে আপনাকে আপনার বাংলালিংক নাম্বার লিখে  4343 নাম্বারে এসএমএস করতে হবে (ফ্রি) অথবা যে কোন বাংলা‌লিংক নাম্বার থে‌কে বন্ধ নাম্বার‌টি লি‌খে 4343 এ পাঠা‌লেও হ‌বে।

বাংলা‌লিংক স্পেশাল ট্যারিফঃ
- রি- অ্যাক্টিভেশনের পর ঠিক ৳১৯ রিচার্জ করলেই পাবেন বাংলালিংক-বাংলালিংক নাম্বারে আধা পয়সা/সেকন্ড (রাত ১২টা থেকে বিকাল ৫টা) এবং ১ পয়সা/সেকন্ড (বিকাল ৫টা থেকে রাত ১২টা) কলরেট।
-সেই সাথে অন্য অপারেটরে ১ পয়সা/সেকন্ড কলরেট উপভোগ করতে পারবেন দিন রাত ২৪ ঘণ্টা।
-স্পেশাল ট্যারিফের জন্য এক সেকন্ড পালস প্রযোজ্য।
-আপনি *166*246#ডায়াল করে অফারটি আনসাবস্ক্রাইব করতে পারবেন।
-স্পেশাল ট্যারিফের মেয়াদ ৩০ দিন (রিচার্জের দিনসহ)। ৳১৯ রিচার্জের ৩০ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে আবার রিচার্জ করলে আরো ১ মাস মেয়াদ বৃদ্ধি পাবে। মেয়াদ শেষ হবার পর মূল প্যাকেজের ট্যারিফ প্রযোজ্য হবে।
- সকল কলরেটে ভ্যাট, এসডি এবং এসসি প্রযোজ্য।

1GB পর্যন্ত ফ্রি ইন্টারনেটঃ
-ঠিক ৳১৯ রিচার্জে আপনি 512 mb ইন্টারনেট দিনরাত ২৪ ঘণ্টা ১০ দিন মেয়াদে উপভোগ করতে পারবেন (রিচার্জের দিন সহ)।
-অফার চলাকালীন ২ বার (২ মাসে) এই বোনাস পাওয়া যাবে সর্বমোট 1 GB (512 MB ক‌রে)।
-বোনাস ইন্টারনেট চেক করতে ডায়াল করুন *124*5#।

@banglalink reactivation-offers, #bl special bondho sim offer, reactivation-offer-march-2017, banglalink bondho sim, bl 1gb offer

চিকেনপক্স বা জলবসন্ত : ‌রো‌গের কারণ ও চি‌কিৎসা

বসন্তের যাতনা-জলবসন্ত
বসন্তকাল মানেই চার দিকে সাজ সাজ রব। ফাগুনের মৃদু শীতোষ্ণ আবহাওয়ায় ভালো লাগার এক দারুণ অনুভূতিতে ছেয়ে যায় দেহমন। কিন্তু এ সময়টাতে বিশেষ করে আমাদের দেশে ঝড়ের মতো ছোবল মারে যে রোগটি তার নাম জলবসন্ত।
মূলত সব ঋতুতে এ রোগ কম-বেশি হলেও শীতের শেষে ও বসন্তকালে তা মহামারী আকার ধারণ করে। চিকেনপক্স বা জলবসন্ত অত্যন্ত ছোঁয়াচে রোগ। ভেরিসেলা জোস্টার নামক এক ধরনের ভাইরাস এ রোগের কারণ। এ রোগের প্রথম বিবরণ পাই আমরা ৯০০ শতাব্দীতে। তখন এটাকে এক ধরনের শান্ত প্রকৃতির গুটিবসন্তই বলা হতো। কিন্তু ১৭৬৫ সালে ভোগেল এটার নামকরণ করেন ‘ভেরিসেলা’। ১৭৬৬ সালে মরটেম এর নাম দেন ‘চিকেনপক্স’।
১৯৬৭ সালে হেবারডেন গুটিবসন্ত বা স্মলপক্সের সাথে চিকেনপক্সের পার্থক্য স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করেন। ১৯৮০ সালের ৮ মে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা এক সম্মেলনে ঘোষণা দেয় পৃথিবী থেকে সম্পূর্ণ নির্মূল হয়েছে স্মলপক্স। কিন্তু চিকেনপক্স নির্মূল করা সম্ভব হয়নি। নাতিশীতোষ্ণ দেশগুলোতে চিকেনপক্স বা জলবসন্ত এক মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যা। ভীষণ ছোঁয়াচে এ রোগটি ১০ বছরের নিচের শিশুদের সবচেয়ে আক্রমণ করে বেশি। তবে সব দেশে সব ধরনের লোকের মাঝে এ রোগের সংক্রমণ লক্ষ করা যায়। কেউ যদি এ রোগে আক্রান্ত রোগীর কাছাকাছি অবস্থান করে সেও এ রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে।
তবে একবার কেউ আক্রান্ত হলে তার শরীরে ওই ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরির ফলে দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হওয়ার তেমন সম্ভাবনা থাকে না।

রোগের উপসর্গ কীঃ
প্রধান উপসর্গ হলো-
১. জ্বর এবং শরীরে র্যাশ বা ফুসকুড়ি ওঠা। শরীর ম্যাজম্যাজ করে, ব্যথা হয়।
২. র্যাশ বা ফুসকুড়ি প্রথম দিনেই উঠতে পারে। পিঠে ও বুকে এগুলো প্রথম দেখা যায়, পরে মুখে ও মাথায় ওঠে।
৩. পায়ের তলা ও হাতের তালুতে ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে।
৪. সাধারণত প্রথম দিনে ফুসকুড়ি-গুলোর মধ্যে পানি জমা হতে থাকে- দেখতে ফোস্কার মতো হয়। কোনো কোনো ফুসকুড়ি তরল পদার্থপূর্ণ, কোনো কোনোটি পুঁজে পূর্ণ হয়।
৫. তিন থেকে চার দিনের মধ্যে ফুসকুড়ি পুরোপুরি বিস্তার লাভ করে এবং সমস্ত শরীরে ছড়িয়ে পড়ে।
৬. শরীর চুলকাতে থাকে।
৭. এরপর ধীরে ধীরে ফুসকুড়ি শুকাতে শুরু করে এবং শুকানোর পর আস্তরণগুলো ঝরে যেতে থাকে। সাধারণত দু’সপ্তাহের মধ্যে শরীরের সব আস্তরণ ঝরে যায়।

কীভাবে এ রোগ ছড়ায়?
১. চিকেনপক্সে আক্রান্ত রোগীর হাঁচি ও কাশি থাকে।
২. আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে এলে।
৩. আক্রান্ত রোগীর ব্যবহৃত জিনিস স্পর্শ করলে।
৪. আক্রান্ত রোগীর নিঃশ্বাসের বাতাস থেকে।
৫. আক্রান্ত রোগীর কাছাকাছি অবস্থান করলে সেখানকার বাতাসের মাধ্যমে।
৬. আক্রান্ত রোগীর শরীরে ফুসকুড়ি ওঠার পাঁচ দিন আগে থেকে এবং ফুসকুড়ি শুকিয়ে যাওয়ার ছয় দিনের মধ্যে কেউ সংস্পর্শে এলে।
মনে রাখতে হবে ভেরিসেলা ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করার সাথে সাথে উপসর্গ দেখা দেয় না।
সাধারণত ১৪-২১ দিন (মোটামুটিভাবে ১৭ দিন) পর্যন্ত রোগটি শরীরে সুপ্তাবস্থায় থাকে। পরে ধীরে ধীরে উপসর্গ দেখা দেয়।

রোগের চিকিৎসা কী?
চিকেনপক্সের রোগী সাধারণত এমনিতে ভালো হয়ে যায়। তবুও সতর্কতার প্রয়োজন রয়েছে। রোগীর কষ্ট লাঘব করার জন্য এবং পরবর্তী সময়ে যাতে ইনফেকশন না হয়, সে জন্য কিছু ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে-
১. রোগীকে প্রথমত আলাদা ঘরে রাখতে হবে। রোগীর ত্বক পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য প্রতিদিন বিছানার চাদর বদলাতে হবে।
২. চুলকানির জন্য অ্যান্টিহিস্টামিন ওষুধ খেতে হবে।
৩. জ্বর ও ব্যথার জন্য প্যারাসিটামল খাওয়া যেতে পারে।
৪. ইনফেকশন রোধ করার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পাঁচ-সাত দিন অ্যান্টিবায়োটিক খেতে হবে।
৫. ত্বকে ইনফেকশন হলে মুখে অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি ত্বকে ক্লোরহেক্সিডিন অ্যান্টিসেপটিক মলম লাগানো যেতে পারে।

রোগটি প্রতিরোধ করা কি সম্ভব?
চিকেনপক্স যেহেতু সংক্রামক ব্যাধি, তাই যেসব কারণে চিকেনপক্স হতে পারে সে কারণগুলো সম্পর্কে সতর্ক থাকলে এবং সেই মতো সাবধানতা অবলম্বন করলে চিকেনপক্সের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়। তবে যেসব শিশুর শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের ‘হিউম্যান অ্যান্টিভেরিসেলা ইমিউনোগ্লোবিন’ ইনজেকশন দেয়া যেতে পারে। ‘ভেরিলরিক্স’ নামক একটি ভ্যাকসিন পাওয়া যায়, যা শিশুদের কিংবা উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ কাউকে চিকেনপক্সের হাত থেকে রেহাই পেতে সাহায্য করবে।

রোগের ফলে যেসব জটিলতা দেখা দিতে পারে-

নিউমোনিয়া, মস্তিষ্কের প্রদাহ, রক্তক্ষরণ, ত্বকের ইনফেকশন, হৃদপিণ্ডের মাংসপেশির প্রদাহ, কিডনির প্রদাহজনিত রোগ, রক্তের ইনফেকশন, গর্ভস্থ শিশুর অঙ্গপ্রত্যঙ্গের জন্মগত ত্রুটি ইত্যাদি হতে পারে।

ডা. মিজানুর রহমান কল্লোল
সহকারী অধ্যাপক, অর্থোপেডিকস ও ট্রমাটোলজি বিভাগ, ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
চেম্বার: পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার লি. ২, ইংলিশ রোড, ঢাকা।

পেঁপের বীজ আর মধুর বি‌শেষ ঔষধি ক্ষমতা

বর্তমান প্র‌তিকূল প‌রি‌বেশে সুস্থভাবে বাঁচতে পেঁপের বীজ আর মধুর গুরুত্ব অপ‌রিসীম।
এখন যা পরিস্থিতি তাতে কোনো মতে ৬০ বছর পেরুতে পারলে নিজেদের ভাগ্যবান মনে করা যেতে পারে। কারণ, সে তো সবারই জানা। চারিদিকে আজ শুধু বিষ আর বিষ। খাবারে ভেজাল, বায়ুতে দূষণ, পানিতে জীবাণু। এর পরও কী করে বাঁচার আশা রাখা যায় বলুন!

ত‌বে আশার কথা হ‌লো, প্রাকৃতিক উপদানের মধ্যে এমন কিছু শক্তি রয়েছে, যা এত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও আমাদের শরীরকে সব দিক থেকে সুস্থ রাখতে সক্ষম। এই লেখায় প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি এমন একটি ঘরোয়া ওষুধ সম্পর্কে আলোচনা করা হল; যা প্রতিদিন খেলে আমাদের শরীরের নানাবিধ ঘাটতি যেমন দূর হবে, তেমনি ছোট-বড় প্রায় কোনো রোগই ছুঁতে পারে না।

কীভাবে বানাতে হবে এই ঘরোয় ওষুধটি? এটি বানাতে প্রয়োজন পড়বে পেঁপের বীজ আর মধুর। ২ চামচ পেঁপের বীজ নিয়ে তার সঙ্গে ১ চামচ মধু মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খাওয়া শুরু করুন। তাহলে দেখবেন নিচে আলোচিত এই ৭টি সমস্যা কোনোদিন আপনাকে ছুঁতেও পারবে না।
১. শরীর থেকে সব বিষ বের করে দেয়
এই ওষুধে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং এমন কিছু শক্তিশালী উপাদান, যা শরীর থেকে সব রকমের ক্ষতিকর টক্সিন বা বিষ বের করে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ফলে রোগ-বালাইয়ে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বহুগুণে হ্রাস পায়।
২. পাকস্থলিতে উপস্থিত ক্ষতিকর পোকাদের মেরে ফেলে
পাকস্থলিতে এইসব ক্ষতিকর উপাদানের মাত্রা যত বৃদ্ধি পাবে, তত হজমের সমস্যা বাড়বে। আর এই ধরনের রোগের হাত থাকে বাঁচতে এই ঘরোয়া ওষুধটির কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। কারণ এতে উপস্থিত নানা উপকারী উপাদান এইসব পোকাদের মেরে ফেলে। ফলে হজমের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে হ্রাস পায়।
৩. ওজন হ্রাস পায়
যারা ওজন কমাতে চাইছেন, তাদের তো এই ওষুধটি খাওয়া মাস্ট! কারণ পেঁপে এবং মধুতে রয়েছে বেশ কিছু লিপিডস এবং পটাশিয়াম, যা হজমশক্তি বাড়িয়ে চর্বি হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। যেমনটা আমাদের সকলেরই জানা আছে যে হজম ক্ষমতা যত ভাল হবে, তত শরীরে চর্বি জমবে কম। ফলে ওজন কমবে চোখে পড়ার মতো।
৪. পেশির গঠন সাহায্য করে
এই ওষুধটিতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় প্রোটিন, যা পেশির গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই তো যদি পেশিবহুল শরীর পেতে চান, তাহলে আজ থেকেই খাওয়া শুরু করুন এই ঘরোয়া ওষুধটি।

৫. ক্লান্তি দূর করে
কোনো কোনো সময় ক্লান্তি আমাদের এতটাই দুর্বল করে দেয় যে, এই জেট যুগে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। আপনিও যদি একই সমস্যার শিকার হয়ে থাকেন তাহলে পেঁপে এবং মধু মিশ্রিত এই ওষুধটি খাওয়া শুরু করুন। কারণ এতে রয়েছে গ্লুকোসিনোলেট নামে একটি উপাদান, যা কোষদের কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। ফলে ক্লান্তি ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না।

৬. ভাইরাসের সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে
এই ওষুধটিতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাকে এতটাই শক্তিশালী করে যে কোনও ভাইরাসই তেমন একটা ক্ষতি করতে পারে না। তাই আপনিও যদি ভাইরাসের আক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে চান, তাহলে শিগগির খাওয়া শুরু করুন এই ওষুধটি।

৭. পুরুষদের ফার্টিলিটি আরও উন্নত করে
পেঁপের বীজে উপস্থিত বেশ কিছু এনজাইম স্পার্ম কাউন্টের উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ফ‌লে বিছানায় স্ত্রীর স‌ঙ্গে যৌন ক্রিয়া বৃ‌দ্ধি পায়।