দ্বিতীয় সন্তানের প্ল্যান করছেন?

প্রথম সন্তানের পর দ্বিতীয় সন্তানের ব্যাপারে একটু বেশি সময় নেয়। কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত তো কি সবসময় সঠিক হয়? নাকি প্রথম সন্তানের এক-দুই বছরের মধ্যেই দ্বিতীয় সন্তানের জন্য তৈরি হওয়া উচিত। চিকিৎসকরা বলছেন, এই বিষয়টি অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে। তাই দ্বিতীয় সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্য মাথায় রাখুন কয়েকটি জিনিষ।

১) গর্ভাবস্থায় আপনার শরীরে অনেক পরিবর্তন হয়। যদি আপনি বেশ কয়েক বছর আগে প্রথম সন্তানের জন্ম দেন, আপনার শরীরও যদি ঠিক থাকে। তবে আপনি দ্বিতীয় সন্তানের কথা ভাবতে পারেন। এই পরিবর্তনের জন্য অবশ্য়ই মানসিক দিক থেকে তৈরি থাকতে হবে। নাহলে মুশকিল হতে পারে।
২) আপনার বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মেনস্ট্রুয়াল সাইকেলও পরিবর্তন হয়। এটাই স্বাভাবিক ডিম্বানু তৈরি হওয়া কমে যেতে থাকে। এছাড়াও মিসক্যারেজের সম্ভাবনা থেকে যায়। তাই এই বিষয়টা মাথায় রাখা অত্যন্ত জরুরি।

৩) একটি সন্তান হওয়ার পর তাঁকে বড় করে তোলা, এই সবকিছুতেই অনেকটা খরচ হয়ে যায় আপনার। তাঁর ভাল ভবিষ্যৎ, স্কুলের খরচ সবকিছুই আপনাকে মাথায় রাখতে হয়। তাই দ্বিতীয় সন্তানের কথা ভাববেন যখন নিজেদের আর্থিক অবস্থার কথা মাথায় রাখাটা খুবই প্রয়োজনীও।

৪) দ্বিতীয় সন্তানের কথা যখন ভাবছেন, মনে রাখুন আপনার প্রথম সন্তানের যত্ন আপনাকেই করতে হবে। এই সময়ভাগটা কিন্তু আপনাকেই করতে হবে। তাই দুই সন্তানকে যদি সময় দিতে পারেন, তবেই দ্বিতীয় সন্তানের কথা ভাবুন। একইসঙ্গে নবজাতকের যত্ন করতে হবে।


২য় সন্তান

লাভ ম্যারেজ করেও সংসারে অশান্তি? খেয়াল রাখুন এই ৫ বিষয় : Love Marriage

প্রেমের বি‌য়ে হল শুধুমাত্র দম্পতি দ্বারা চালিত হয়। পিতামাতার সম্মতিতে বা ছাড়াই ছে‌লে-‌মে‌য়ে‌দের পছ‌ন্দে ভি‌ত্তি‌তে প্রেম বিবাহ হ‌য়ে‌ থা‌কে যা সাজানো বিবাহের বিপরীত। 

গদ্য, পদ্য, সিনেমা, গল্প। সব জায়গা থেকেই শেখা। ভালোবাসা থাকলে নাকি সব থাকে। কিন্তু এই ভালোবাসাই যদি সংসারে ঢুকে ভা‌লোবাসাহীন হয়ে দাঁড়ায়। রোজ রোজ যদি শুরু হয় অ‌বিশ্বাস, ঝগড়া, অশান্তি! তাহলে?

লাভ ম্যারেজেও আজকাল সমস‌্যা দেখা যায়। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই অশান্তির সূত্রপাত। দুজনে একেবারেই দু'চোখের বিষ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে কিছু নিয়ম মেনে চললে, সামলে রাখা যায় আপনার সম্পর্ক ও সংসারকে।

১) একঘেয়ে রুটিন থেকে নিজেদের সরিয়ে নিন। চেষ্টা করুন রোমাঞ্চ ফেরাতে জীবনে। পারলে  কোথাও ঘুরে আসুন। কিংবা দুজনে আলাদা আলাদা সোলো ট্রিপে বা বন্ধুদের সঙ্গেও ঘুরতে যেতে পারেন।

২) কোনও বিষয় নিয়ে যদি মতপার্থক্য থাকে। তাহলে একজন অন্তত চুপ থাকুন। প্রয়োজনে বিতর্ক এড়িয়ে যান।
৩) মন খুলে কথা বলুন, কান খুলে কথা শুনুন। আগে থেকেই আন্দাজ করে নেবেন না ঘটনাপ্রবাহ। দেখবেন এতে অশান্তি কম হবে।
৪) নিজেদের সম্পর্কের মধ্য়ে তৃতীয় ব্যক্তিকে আসতে দেবেন না। নিজেদের সমস্যাগুলোকে নিজেরাই মিটিয়ে নিন।

৫) ভালোবাসা নিশ্চয়ই রয়েছে আপনাদের মধ্যে। খুঁজে বার করুন। প্রয়োজনে এমন কিছু কাজ একসঙ্গে করুন, যা আপনাদের দুজনেরই ভালো লাগবে।




Lovemarage, 

ঘরে বসে জন্মনিবন্ধন করবেন যেভাবে : Apply for Birth Certificate BD

একজন মানুষ জন্ম নেওয়ার পর তার প্রথম রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি জন্মনিবন্ধন। সাধারণত শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্মনিবন্ধন করতে হয়। স্কুলে ভর্তিসহ নানা কাজে এই জন্মনিবন্ধনই শিশু প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগ পর্যন্ত সবেচেয়ে কাজে লাগে। এমনকি পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়পত্র করার জন্যও দরকার হয় জন্মনিবন্ধন সনদ।

দেশে ২০০৪ সালে জন্মনিবন্ধন আইন প্রণয়ন করলেও ২০০৬ সাল থেকে তা কার্যকর হয়। আইন অনুযায়ী কোনো শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্মনিবন্ধন বাধ্যতামূলক। তবে বয়স ৪৫ দিনের বেশি হলে অর্থের বিনিময়ে জন্মনিবন্ধন সনদ করা যায়।

যারা ব্যস্ততার কারণে সিটি করপোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে গিয়ে জন্মনিবন্ধনের আবেদন করতে পারেন না তাঁরা চাইলেই সহজে ঘরে বসেই অনলাইনে জন্মনিবন্ধনের আবেদন করতে পারেন।

অনলাইনে জন্মনিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে যেকোনো ব্রাউজার থেকে যেতে হবে https://bdris.gov.bd/br/application এই ঠিকানায়। শুরুতেই যে ঠিকানায় জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করবে তা নির্ধারণ করে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে। যদি বাংলাদেশ দূতাবাসে জন্মনিবন্ধন আবেদন করতে চান, তবে সেটিও নির্বাচন করে দিতে হবে।

অবশ্যই খুব সতর্কতার সঙ্গে সকল তথ্য পূরণ করতে হবে। আবেদনের প্রথমে শিশুর ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে। শিশুর নাম বাংলায় ও ইংরেজিতে সাবধানে লিখতে হবে। বাবা-মায়ের কততম সন্তান তা উল্লেখ করতে হবে। পুরুষ না মহিলা লিঙ্গ তা মার্ক করে নিন।

এরপর মা-বাবার বাংলা ও ইংরেজিতে নাম, তাঁদের জন্মনিবন্ধন নম্বর/জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ও জাতীয়তা দিয়ে আবারও পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের স্ক্যান কপি সংযুক্ত করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করলে জন্মনিবন্ধন কার্ডটি সংগ্রহের তারিখ জানা যাবে। এভাবেই ঘরে বসে মাত্র কয়েক মিনিটেই জন্মনিবন্ধনের আবেদন করা যাবে।

আবেদনের পর পত্রটি প্রিন্ট করে নিজের সংগ্রহে রাখতে হবে। আবেদন পত্রের নম্বর সংগ্রহ করে আবেদনের ১৫ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট নিবন্ধক কার্যালয় (ইউনিয়ন পরিষদ অথবা পৌরসভা) থেকে জন্মনিবন্ধন সনদ সংগ্রহ করতে হবে। নিবন্ধক কার্যালয়ে আবেদন পত্র নম্বর বা আবেদনের প্রিন্ট কপি জমা দিলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আপনার জন্মনিবন্ধন সনদ অনুমোদন করে প্রিন্ট করে দেবেন। এখানে বলে রাখা ভালো, ১৫ দিনের মধ্যে সনদ সংগ্রহ না করলে আপনার আবেদনটি বাতিল হয়ে যাবে।

যেসব কাগজপত্র লাগতে পারে জন্মনিবন্ধন করার সময়

  • শিশুর ইপিআই টিকা কার্ড
  • হাসপাতালের ছাড়পত্র
  • বাসা বাড়ির কর বা ট্যাক্স পরিশোধের রশিদ
  • মা-বাবার এনআইডি কার্ড ও একটি সচল মোবাইল নম্বর
  • মা-বাবার অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ

শিশুর বয়স ৪৫ দিন পর্যন্ত জন্মনিবন্ধন করতে কোনো টাকা লাগে না। তবে ৪৬ দিন থেকে ৫ বছর পর্যন্ত বিলম্ব ফি ২৫ টাকা। ৫ বছর পর বিলম্ব ফি ৫০ টাকা।





অনলাইনে জন্মনিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে যেকোনো ব্রাউজার থেকে যেতে হবে https://bdris.gov.bd/br/application এই ঠিকানায়। শুরুতেই যে ঠিকানায় জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করবে তা নির্ধারণ করে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে। যদি বাংলাদেশ দূতাবাসে জন্মনিবন্ধন আবেদন করতে চান, তবে সেটিও নির্বাচন করে দিতে হবে।

অবশ্যই খুব সতর্কতার সঙ্গে সকল তথ্য পূরণ করতে হবে। আবেদনের প্রথমে শিশুর ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে। শিশুর নাম বাংলায় ও ইংরেজিতে সাবধানে লিখতে হবে। বাবা-মায়ের কততম সন্তান তা উল্লেখ করতে হবে। পুরুষ না মহিলা লিঙ্গ তা মার্ক করে নিন।

এরপর মা-বাবার বাংলা ও ইংরেজিতে নাম, তাঁদের জন্মনিবন্ধন নম্বর/জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ও জাতীয়তা দিয়ে আবারও পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের স্ক্যান কপি সংযুক্ত করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করলে জন্মনিবন্ধন কার্ডটি সংগ্রহের তারিখ জানা যাবে। এভাবেই ঘরে বসে মাত্র কয়েক মিনিটেই জন্মনিবন্ধনের আবেদন করা যাবে।

আবেদনের পর পত্রটি প্রিন্ট করে নিজের সংগ্রহে রাখতে হবে। আবেদন পত্রের নম্বর সংগ্রহ করে আবেদনের ১৫ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট নিবন্ধক কার্যালয় (ইউনিয়ন পরিষদ অথবা পৌরসভা) থেকে জন্মনিবন্ধন সনদ সংগ্রহ করতে হবে। নিবন্ধক কার্যালয়ে আবেদন পত্র নম্বর বা আবেদনের প্রিন্ট কপি জমা দিলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আপনার জন্মনিবন্ধন সনদ অনুমোদন করে প্রিন্ট করে দেবেন। এখানে বলে রাখা ভালো, ১৫ দিনের মধ্যে সনদ সংগ্রহ না করলে আপনার আবেদনটি বাতিল হয়ে যাবে।

যেসব কাগজপত্র লাগতে পারে জন্মনিবন্ধন করার সময়

  • শিশুর ইপিআই টিকা কার্ড
  • হাসপাতালের ছাড়পত্র
  • বাসা বাড়ির কর বা ট্যাক্স পরিশোধের রশিদ
  • মা-বাবার এনআইডি কার্ড ও একটি সচল মোবাইল নম্বর
  • মা-বাবার অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ

শিশুর বয়স ৪৫ দিন পর্যন্ত জন্মনিবন্ধন করতে কোনো টাকা লাগে না। তবে ৪৬ দিন থেকে ৫ বছর পর্যন্ত বিলম্ব ফি ২৫ টাকা। ৫ বছর পর বিলম্ব ফি ৫০ টাকা।




অনলাইনে জন্মনিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে যেকোনো ব্রাউজার থেকে যেতে হবে https://bdris.gov.bd/br/application এই ঠিকানায়। শুরুতেই যে ঠিকানায় জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করবে তা নির্ধারণ করে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে। যদি বাংলাদেশ দূতাবাসে জন্মনিবন্ধন আবেদন করতে চান, তবে সেটিও নির্বাচন করে দিতে হবে।

অবশ্যই খুব সতর্কতার সঙ্গে সকল তথ্য পূরণ করতে হবে। আবেদনের প্রথমে শিশুর ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে। শিশুর নাম বাংলায় ও ইংরেজিতে সাবধানে লিখতে হবে। বাবা-মায়ের কততম সন্তান তা উল্লেখ করতে হবে। পুরুষ না মহিলা লিঙ্গ তা মার্ক করে নিন।

এরপর মা-বাবার বাংলা ও ইংরেজিতে নাম, তাঁদের জন্মনিবন্ধন নম্বর/জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ও জাতীয়তা দিয়ে আবারও পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের স্ক্যান কপি সংযুক্ত করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করলে জন্মনিবন্ধন কার্ডটি সংগ্রহের তারিখ জানা যাবে। এভাবেই ঘরে বসে মাত্র কয়েক মিনিটেই জন্মনিবন্ধনের আবেদন করা যাবে।

আবেদনের পর পত্রটি প্রিন্ট করে নিজের সংগ্রহে রাখতে হবে। আবেদন পত্রের নম্বর সংগ্রহ করে আবেদনের ১৫ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট নিবন্ধক কার্যালয় (ইউনিয়ন পরিষদ অথবা পৌরসভা) থেকে জন্মনিবন্ধন সনদ সংগ্রহ করতে হবে। নিবন্ধক কার্যালয়ে আবেদন পত্র নম্বর বা আবেদনের প্রিন্ট কপি জমা দিলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আপনার জন্মনিবন্ধন সনদ অনুমোদন করে প্রিন্ট করে দেবেন। এখানে বলে রাখা ভালো, ১৫ দিনের মধ্যে সনদ সংগ্রহ না করলে আপনার আবেদনটি বাতিল হয়ে যাবে।

যেসব কাগজপত্র লাগতে পারে জন্মনিবন্ধন করার সময়

  • শিশুর ইপিআই টিকা কার্ড
  • হাসপাতালের ছাড়পত্র
  • বাসা বাড়ির কর বা ট্যাক্স পরিশোধের রশিদ
  • মা-বাবার এনআইডি কার্ড ও একটি সচল মোবাইল নম্বর
  • মা-বাবার অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ

শিশুর বয়স ৪৫ দিন পর্যন্ত জন্মনিবন্ধন করতে কোনো টাকা লাগে না। তবে ৪৬ দিন থেকে ৫ বছর পর্যন্ত বিলম্ব ফি ২৫ টাকা। ৫ বছর পর বিলম্ব ফি ৫০ টাকা।



Apply Birth Certificate registration bd 2024-25, Apply for Birth Certificate bd, জন্ম সনদ তৈরি: জন্ম নিবন্ধন করতে কি কি লাগে? (2024- 2025)

ইসুবগুলের ভুসি খাওয়ার উপকারিতা : Benefits of eating isubgul husk

ইসুবগুলের ভুসির রয়েয়ে অনেক উপকারিতা। অনেকেই পেট পরিষ্কার রাখার জন্য এটি নিয়মিত খেয়ে থাকেন। তবে শুধু পেট পরিষ্কার রাখাই নয়, ইসুবগুল খেলে আরও অনেক উপকারিতা মিলবে। আপনি যদি নিয়মিত খাবারের তালিকায় ইসুবগুলের ভুসি রাখতে পারেন তাহলে অনেকগুলো উপকার পাবেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক ইসুবগুলের ভুসি খাওয়ার উপকারিতা-

পুষ্টি

ইসবগুলের ভুসিতে থাকে অনেকগুলো পুষ্টি উপাদান। এই উপকারী উপাদানগুলো শরীরের বিভিন্ন কাজে সাহায্য করে। ১ টেবিল চামচ ইসবগুলে থাকে ৫৩ শতাংশ ক্যালোরি, ১৫ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ১৫ গ্রাম শর্করা, ৩০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ০.৯ মিলিগ্রাম আয়রন। এতে কোনো ধরনের ফ্যাটের উপস্থিতি থাকে না। ইসবগুল খাওয়ার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। এটি খেলে শরীরে কোনো ধরনের সমস্যা হয় না। ইসবগুল প্রতিদিন ১ টেবিল চামচ করে ৩ বার খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। এটি পানির সঙ্গে গুলে খেলে বেশি উপকার পাবেন।

প্রস্রাবের সমস্যা দূর করে

অনেকের প্রস্রাবের সমস্যা থাকে। তাদের ক্ষেত্রে উপকারী একটি খাবার হলো ইসবগুল। নিয়মিত ইসুবগুলের ভুসি খেলে প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমবে। ইসবগুলের ভুসি আখের গুড়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেলেও উপকার পাবেন। প্রতিদিন সকাল ও বিকালে ইসুবগুলের ভুসি খেতে পারেন।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভোগেননি এমন মানুষ পাওয়া মুশকিল। এই সমস্যার কারণে শরীরের ভেতরে নানা সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। এর সমাধানের জন্য ইসবগুলের ভুসি নিয়মিত খেতে পারেন। এই ভুসি পাকস্থলীতে যাওয়ার পরে ফুলে যায়। ফলে তা পেটের বর্জ্য বের করে দিতে সাহায্য করে।

গ্যাস্ট্রিক দূরে রাখে

আমাদের দেশে আরেকটি পরিচিত সমস্যা হলো গ্যাস্ট্রিক। এই সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে অসতর্কতা হতে পারে এর বড় কারণ। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করার কাজেও সহায়ক একটি খাবার হতে পারে ইসুবগুলের ভুসি। এই ভুসি খেলে তা পাকস্থলীর দেওয়ালকে বাঁচিয়ে রাখে, অ্যাসিডের জন্য ক্ষয়ে যেতে দেয় না। যে কারণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূরে থাকে।

ডায়রিয়া প্রতিরোধ করে

ডায়রিয়া প্রতিরোধে কাজ করে ইসুবগুলের ভুসি। ডায়রিয়ার মতো সমস্যা দেখা দিলে দইয়ের সঙ্গে ইসুবগুলের ভুসি মিশিয়ে খেলে উপকার পাবেন। দইয়ে থাকা প্রোবায়োটিক পাকস্থলীর সংক্রমণ সারাতে কাজ করে। অপরদিকে ইসবগুল তরল মলকে শক্ত করতে সাহায্য করে। যে কারণে ডায়রিয়া দ্রুতই সেরে ওঠে।

হার্ট ভালো রাখে

হার্ট ভালো রাখার জন্য নিয়মিত খেতে হবে ইসবগুলের ভুসি। এই খাবারে থাকে ফাইবার। নিয়মিত ইসুবগুলের ভুসি খেলে তা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে কাজ করে। যে কারণে হৃদরোগ থেকে দূরে থাকা সহজ হয়। এটি খাদ্য থেকে কোলেস্টেরল শোষণেও বাধা দেয়। তাই হার্ট ভালো রাখা সহজ হয়।


ইসুবগুলের ভুসি খেলে কী হয়?

ইসরায়েল পণ্যের তালিকা : Israel Brand List

ইসরায়েল তার উদ্ভাবনের জন্য পরিচিত এবং প্রযুক্তি, ওষুধ, গার্মেন্টস, খাদ্য, শিক্ষা, ইত্যাদি সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে৷ শীর্ষ ইসরায়েল ব্র্যান্ড তালিকাটি দেখুন যা বিশ্বব্যাপী প্রভাব ফেলেছে৷

ফেসবুকে রিল তৈরির নতুন সুবিধা (Facebook Reels)

রিল তৈরি আরও সহজ করতে ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন ফিচার নিয়ে এলো ফেসবুক। যার মাধ্যমে রিলসের পারফরমেন্স তুলনা করা যাবে।

এবি টেস্টিং নামের এই ফিচার কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের বিভিন্ন ক্যাপশন ও থাম্বনেইলের ছবি নিয়ে যাচাই-বাছাই করতে দেবে। ফলে কোনো ভিডিও দর্শকের কাছে বেশি পৌঁছাবে তা সহজেই বুঝা যাবে।

পুরনো ল্যাপটপ, মোবাইল, কম্পিউটার: চানখাঁর পুল, ধোলাইরপাড় থেকে যেভাবে চীন, জাপানে : Business of Buying and Selling Old Things

'তখন স্বর্ণের ভরি ছিল ৩০০০ টাকা, একটি মাদারবোর্ডের দাম পড়তো ১০-১৫ হাজার টাকা আর পুরো একটি কম্পিউটার ১ লক্ষ টাকার কমে হতো না।' ১৯৮৪ সালের কথা বলছিলেন আকবর আলী। 

ডজ (ডিস্ক-বেইজড অপারেটিং সিস্টেম) কম্পিউটারের আমলে হার্ডওয়্যারের কাজ শিখেছিলেন আকবর। সাকলায়েন নামের একজন তার গুরু ছিলেন, যিনি অফিস-আদালতে যেয়ে কম্পিউটার সারাতেন। আকবরও যেতেন তার সহকারী হিসেবে। দেখতে দেখতে কাজটা তার আয়ত্তে চলে আসে। সেসময় এলিফ্যান্ট রোডে গোল্ডেন গেট নামে একটা বার ছিল যার নিচের একটা অফিসের কম্পিউটার আকবর নিজে প্রথম একা সারিয়েছেন।

মাছের ব্যবসা : Fish Business Idea

হাতখরচ জমিয়ে শুরু করুন এই লাভজনক চাষ, কয়েকমাসেই হতে পারবেন লাখপতি 

মাছের ডিম ফুটিয়ে বাচ্চা তৈরি : মাসে দু'লক্ষ টাকা আয় : Business Idea


মাছের ডিম ফুটিয়ে বাচ্চা তৈরি করতে যতটাই কম সময় লাগে। ততটাই মূলধনের পরিমাণও একেবারে নগণ্য বলছেন মৎস্য বিজ্ঞানী।

মাসে ১৭৫ টাকা সঞ্চয়ে আপনিও যেভাবে হতে পারেন লাখপতি : Personal Finance


কিছু সাধারণ নিয়ম আপনি যদি নিয়মিত মেনে চলেন, তাহলে সহজেই একটা নির্দিষ্ট সময় পর লাখপতি বা মিলিয়নিয়ার হতে পারবেন। লক্ষ্যে অবিচল থাকলে নির্ধারিত সময় পর ১০ লাখ টাকার মালিক হওয়া অসম্ভব কিছু নয়। সে জন্য শুধু মানতে হবে সঞ্চয়ের কিছু সাধারণ নিয়ম। আর ধৈর্য ধারণ করতে হবে।

মোবাইল দিয়ে অনলাইনে টাকা আয় করুন, ঘরে বসে অর্থ উপার্জন হবে : Online Money Earning App

এই পোস্টে ১০-টি সেরা 'মেক মানি আর্নিং' অ্যাপের (Make Money Online App) খোঁজ দিয়েছি।

এখনকার সময়ে মোবাইল শুধুমাত্র বিনোদন বা যোগাযোগের মাধ্যম হিসাবে সীমাবদ্ধ নেই। পাশাপাশি অর্থ উপার্জনের অন্যতম মাধ্যমও হয়ে উঠেছে। এমন কয়েকটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে যা ব্যবহারকারীদের অনলাইনে সহজে টাকা উপার্জন করতে সহায়তা করে (Earn Money Online Apps)। উদাহরণস্বরূপ – সার্ভেতে অংশ নেওয়া, পোল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া, এমনকি গেম খেলার পরিবর্তে এইসকল প্ল্যাটফর্ম তাদের ইউজারদের বিভিন্ন প্রকারের রিওয়ার্ড এবং নগদ টাকা অফার (Real Money Earning Apps) করে থাকে। এই প্রতিবেদনে আমরা এমনই ১০-টি সেরা ‘মেক মানি আর্নিং’ অ্যাপের (Make Money Online App) খোঁজ দেব। প্রতিবেদনে উল্লেখিত প্রত্যেকটি অ্যাপ Google Play Store -এ দুর্দান্ত রেটিং প্রাপ্ত।

একুরিয়ামের ব্যবসা যেভাবে শুরু করবেন, চাহিদা প্রচুর : Color Fish Business

একুরিয়াম হচ্ছে এমন ধরনের চারদিক কাচ ঘেরা জল ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন একটি পাত্র যেখানে মাছ, উদ্ভিদ রাখা সম্ভব। একুরিয়াম কেবল শখ কিংবা শোভাবর্ধনকারী নয় এর বাণিজ্যিক গুরুত্ব রয়েছে বেশ। কারণ, মানুষ সৌন্দর্যের পূজারি। প্রকৃতির (Nature) বিচিত্র বাহারই মাছ যখন স্বচ্ছ কাঁচের জলজবাগানে ঘুরে বেড়ায় তা দেখতে কার না ভালো লাগে। 

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষ করে রাজধানীর কাঁটাবনে গড়ে উঠেছে অ্যাকুরিয়ামের  জমজমাট ব্যবসা। পাশাপাশি নিউমার্কেট, গুলশান এবং  বনানীতে বেশ কয়েকটি দোকান রয়েছে। এছাড়া দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতেও এর যাবতীয় উপকরণ পাওয়া যায়। 

খরগোশ পালন পদ্ধতি (Rabbits Farming)

খরগোশ (Rabbit) তৃণভোজী, শান্ত ও নিরীহ স্বভাবের প্রাণি। অল্প জায়গায় স্বল্প খাদ্য এবং স্বল্প বিনিয়োগের মাধ্যমে খরগোশ পালন করা যায়। তবে যথাযথ জ্ঞানের অভাবে, অনেকেই সঠিক ভাবে খরগোশ পালন করতে পারে না। শখের পাশাপাশি ব্যবসায়িক কারণে খরগোশ পালন করলেও সঠিক পদ্ধতি জেনে রাখা উচিত। খরগোশের মাংসের প্রোটিন, এনার্জি, খনিজ এবং ভিটামিনের পরিমাণ অন্যান্য সকল প্রজাতির জীবজন্তুর মাংসের চেয়ে বেশি এবং কোলেস্টেরল ফ্যাট ও সোডিয়াম কম থাকে। এছাড়া এদের মাংস সুস্বাদু ও সহজে হজম হয় এবং সকল ধর্মের মানুষের জন্য গ্রহণযোগ্য। এখনো বাংলাদেশে খরগোশ পালন ব্যাপক আকারে হয়ে ওঠেনি। তবে বাণিজ্যিকভাবে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে খরগোশ পালন অনেক লাভজনক। তাই, সারা বিশ্বে বাণিজ্যিকভাবে খরগোশের প্রজনন ও উৎপাদন করা হয়।

যেসব সুবিধা থাকবে গুগল বার্ডে : Google Bard AI

এবার গুগল বার্ড দিয়ে খুব সহজেই লেখা যাবে জটিল সব সফটওয়্যার কোড। যে কেউ এই চ্যাট বোটের সাহায্যে সফটওয়্যার তৈরি করতে পারবে। তাছাড়াও, একটি দুটি ভাষায় নয়, মোট কুড়িটি ভাষায় লেখা যাবে এই সফটওয়্যার কোড। শুক্রবার এমনটাই জানাল গুগলের প্রধান সংস্থা অ্যালফাবেট। গত মাসেই গুগলের তরফে এই বিশেষ চ্যাট বোটটি সবার ব্যবহারের মতো করে উপলব্ধ করা হয়েছিল।

মাইক্রোসফটের চ্যাটজিপিটি ইতিমধ্যেই বিশ্বের বাজারের একটা বড় অংশ দখল করে ফেলেছে। তার সাথে পাল্লা দিতেই যেন এমন সিদ্ধান্ত নিলো গুগল।

গুগলের তরফে জানানো হয়েছে, বার্ড গুগলের একটি বিশেষ ধরনের পরীক্ষানিরীক্ষা যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাথে যৌথভাবে কাজ করবে। এটি অতীতের তথ্যের উপর ভর করে নতুন তথ্য নির্বাচন করে দেয় তা নয়, বরং নয়া তথ্য তৈরি করে। এর পাশাপাশি একটি বা দুটি নয়, ২০টি প্রোগ্রামিং ভাষায় লেখা যাবে সফটওয়্যার বানানোর কোড। জাভা, সি++ থেকে পাইথন সব ভাষাই থাকবে এই চ্যাট বোটের আয়ত্তে। এছাড়াও আরো বেশ কয়েকটি, সুবিধা দিচ্ছে গুগলের বিশেষ চ্যাট বোট। বলা হচ্ছে, এ বোটটি কোনো সফটওয়্যারকে ডিবাগ করতেও সাহায্য করবে। অর্থাৎ সফটওয়্যারের মধ্যে কোনো গন্ডগোল থাকলে তা বোটই খুঁজে বের করতে সাহায্য করবে।

গুগলের তরফে জানানো হয়েছে, বার্ড কোড লেখার লাগানোর পাশাপাশি কোড বুঝিয়ে দিতেও সক্ষম। এছাড়াও, কোনো বড় কোড থাকলে তাকে ঠিকঠাক আকার দিয়ে (অপটিমাইজ করে) আরো দ্রুত কাজ করতে সাহায্য করবে। তার জন্য বার্ডকে শুধু একটিই নির্দেশ দিতে হবে। কোডটি লিখে দিয়ে জিজ্ঞেস করতে হবে, ‘তুমি কি এই কোডকে আরো সহজভাবে লিখে দিতে পারো?’

বর্তমানে খুব কম সংখ্যক মানুষই এ বোটটি ব্যবহার করতে পারেন। সবার জন্য বোটটি উপলব্ধ হলে সফটওয়্যার কোডিং লেখাতে আমূল পরিবর্তন আসবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

মোবাইল ফোনে চ্যাটজিপিটি ব্যবহারের উপায় : How to use ChatGPT in mobile phone

চ্যাটজিপিটি এখন প্রযুক্তি খাতের অন্যতম আলোচ্য বিষয়। প্রতিনিয়ত এর ব্যবহারকারী বাড়ছে। ওপেনএআইয়ের পক্ষ থেকে পেইড ভার্সনও চালু করা হয়েছে। গত নভেম্বরে তৈরি হওয়ার পর সারা বিশ্বেই এখন চ্যাটজিপিটি নিয়ে একটা আগ্রহ তৈরি হয়েছে। শুধু জানুয়ারিতেই বিশ্বের প্রায় ১০ কোটি মানুষ চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করেছে। এটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার একটি চ্যাটবট সিস্টেম বা আলাপচারিতা করার অ্যাপ্লিকেশন।

ওয়েব ব্রাউজারে সহজে প্লাটফর্মটি ব্যবহার করা গেলেও স্মার্টফোনের ব্যবহারকারীদের জন্য এখনো কঠিন। অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস প্লাটফর্মে কীভাবে এটি ব্যবহার করা যাবে, সে বিষয়ে জানিয়েছে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

অ্যান্ড্রয়েড ও আইফোনে চ্যাটজিপিটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করতে হবে।

প্রথমে অ্যান্ড্রয়েড বা আইফোন থেকে চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করতে যেকোনো ওয়েব ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে। গুগল ক্রোম, ফায়ারফক্স বা অন্য কোনো ব্রাউজার চালু করতে হবে।

এরপর ব্রাউজারের সার্চ অপশনে গিয়ে ওপেনএআই লিখে সার্চ দিতে হবে। অথবা চ্যাট ওপেনএআই ডট কম লিংকে প্রবেশ করতে হবে। লিংকটি সরাসরি চ্যাটজিপিটির চ্যাটবট অপশনে নিয়ে যাবে। সেখানে সাইনআপ অপশন দেখানো হবে। তৃতীয় ধাপের অংশ হিসেবে সেটিতে ক্লিক করতে হবে। এরপর ফোন নম্বর বা ই-মেইল আইডি দিয়ে নতুন অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে বা সাইনআপ করতে হবে। আগে থেকে সাইনআপ করা থাকলে আইডি-পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। লগইন করার পর নির্ধারিত টপিক বা নতুন কথোপকথন চালুর মাধ্যমে চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করা যাবে।



স্মার্টফোনে চ্যাটজিপিটি ব্যবহারের উপায়, মোবাইল ফোনে চ্যাট জিপিটি কীভাবে ব্যবহার করবেন | মোবাইলের জন্য এআই চ্যাট বট 

ChatGPT এর কাজ কি? চ্যাট জিপিটি কত সালে চালু হয়? চ্যাট জিপিটি জনক কে?

ChatGPT এর কাজ কি?
ChatGPT একটি লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল যা তৈরি করেছে OpenAI নামে একটি সংস্থা। এক কথায় এটা একটা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স টুল। যা ব্যবহার করে এমন অনেক কাজ মুহূর্তে করা সম্ভব যা করতে আগে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় লাগত। যেমন ধরুন আপনি কোনও নির্দিষ্ট বিষয়ে প্রতিবেদন লিখতে চান, তাহলে আপনাকে সেই কাজ করে দেবে এই AI টুল।

চ্যাট জিপিটি কত সালে চালু হয়?
আপনি এখানে লিখে যে প্রশ্নই করুন না কেন, সেই প্রশ্নের উত্তর আপনাকে চ্যাট জিপিটি-এর মাধ্যমে বিস্তারিতভাবে প্রদান করা হয়েছে। এটি 2022 সালে 30 নভেম্বর চালু করা হয়েছে এবং এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট হল chat.openai.com। এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন পর্যন্ত প্রায় 2 মিলিয়নে পৌঁছেছে।

চ্যাট জিপিটি জনক কে?
২০১৫ সালে ইলন মাস্ক ও স্যাম অল্টম্যান শুরু করেছিলেন এই চ্যাটবট তৈরি করার কাজ। চ্যাট জিপিটি-র চ্যাটবটটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে যা আপনার যে কোনো প্রশ্নের উত্তর গুগলের চেয়ে ভালোভাবে ব্যাখ্যা করতে পারে। সেদিক থেকে বলা যায়, গুগলের ঘুম কেড়ে নিয়েছে ইলন মাস্কের চ্যাটজিপিটি।

চ্যাটজিপিটি কী, কীভাবে ব্যবহার করবেন? What is ChatGPT? How to Use ChatGPT?

এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দিকে ঝুঁকছে টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট হচ্ছে চ্যাটজিপিটি। এটি চালু করেছে ওপেনএআই। ওপেনআই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কাজ করা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক একটি কোম্পানি, যার একজন প্রতিষ্ঠাতা হলেন ধনকুবের ইলন মাস্ক।

আপাতত পাবলিক টেস্টিংয়ের জন্য এটির ব্যবহার উন্মুক্ত করা হয়েছে। এরইমধ্যে ইলন মাস্কের এই চ্যাটবুটে ব্যবহারকারীর সংখ্যা এক মিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে। যা হয়েছে চ্যাটজিপিটি উন্মুক্ত করার মাত্র এক সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে। পরিসংখ্যান বলছে মাত্র ৫ দিনে ১০ লাখ ব্যবহারকারী রেজিস্ট্রেশন করেছে এই চ্যাটবট প্লাটফর্মে।

চ্যাটবট হলো এক ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে গঠন করা হয়। এটি একটি বড় ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল যাকে অসংখ্য ডেটা দিয়ে প্রশিক্ষিত করা হয়। ফলে কোনো ডিভাইসের মাধ্যমে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই মানুষের মতো করে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে; অর্থাৎ ম্যাসেজের রিপ্লাই দিতে পারে।

চ্যাটজিপিটির পূর্ণরূপ হলো জেনারেটিভ প্রি-ট্রেনড ট্রান্সফরমার এর পূর্ণরূপ। এখানে জেনারেটিভ শব্দের অর্থ তৈরি করা, প্রি ট্রেন্ড অর্থাৎ প্রশিক্ষিত ট্রান্সফর্মার। চ্যাট জিপিটিতে ট্রান্সফরমার এমন একটি মেশিন লার্নিং মডেল, যা কোনো কিছুর বিষয়ে সহজেই বুঝতে পারে। চ্যাটজিবিটি হলো আসলে একটি চ্যাটবট যা ওপেনআই দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। জিপিটি-৩.৫ এর উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে এটি, যা আসলে একটি ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল।

২০১৫ সালে ইলন মাস্ক ও স্যাম অল্টম্যান শুরু করেছিলেন এই চ্যাটবট তৈরি করার কাজ। চ্যাট জিপিটি-র চ্যাটবটটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে যা আপনার যে কোনো প্রশ্নের উত্তর গুগলের চেয়ে ভালোভাবে ব্যাখ্যা করতে পারে। সেদিক থেকে বলা যায়, গুগলের ঘুম কেড়ে নিয়েছে ইলন মাস্কের চ্যাটজিপিটি।

টেক ব্লগাররা একে গুগলের চেয়ে ভালো প্রযুক্তি বলছে। কারণ আপনি যখন গুগলে সার্চ করেন, তখন এটি আপনাকে গুগলের মতো অনেকগুলো লিঙ্ক দেখায় না। তার পরিবর্তে সঙ্গে সঙ্গেই সেকেন্ডের মধ্যে সঠিক উত্তরটি আপনার সামনে রেখে দেয়।চ্যাটজিপিটির রয়েছে আকর্ষণীয় কিছু ফিচার। রচনা লেখা থেকে শুরু করে গানের লিরিক্স লেখা, গল্প লেখা, এমনকি কবিতা লিখতেও নির্দেশ দেওয়া যাবে এই চ্যাটবটকে।

চ্যাটজিপিটি আসলে কী? যেভাবে কাজ করে : How to Work ChatGPT

প্রতিনিয়তই আসছে নিত্য নতুন প্রযুক্তি। তবে কয়েক বছর ধরেই প্রযুক্তি দুনিয়ায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দাপট দেখাচ্ছে। বর্তমানে ওপেন এআই এর দুনিয়ায় সবচেয়ে আধুনিকতম সংযোজন হচ্ছে চ্যাটজিপিটি। চ্যাটজিপিটির ব্যাপক সাড়ার ফলে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণাও দিয়েছে গুগল।

মূলত চ্যাটজিপিটি একটি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ভিত্তিক সার্চ টুল। এর আগে ওপেন এআই ক্ষেত্রে সাড়া ফেলেছিলো ডল-ডি। এটি ছিল একটি ওপেন এআই ইমেজ জেনারেটর। যা টেক্সট থেকে ছবি তৈরি করতে সাহায্য করত।

তবে গত বছর নভেম্বর মাসে চ্যাটজিপিটির আগমনের ফলে সোশ্যাল মিডিয়ায় টেক উৎসাহীদের মধ্যে হইচই পড়ে গিয়েছে। কিন্তু কী এই চ্যাট জিপিটি? এই প্রযুক্তি নিয়ে সবাই এত উদ্দীপিত কেন? চলুন কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

চ্যাটজিপিটি কী?

চ্যাটজিপিটি হলো একটি চ্যাট বট। যা আমরা মাঝে মধ্যেই বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপে দেখে থাকি। তবে এটির গঠন এবং কাজ করার পদ্ধতি সম্পূর্ণ আলাদা। এই চ্যাটবট তৈরি করা হয়েছে জেনারেটিভ প্রিট্রেইনড ট্রান্সফরমার ৩ এর উপর ভিত্তি করে। এটি একটি অত্যাধুনিক ভাষা প্রক্রিয়াকরণ এআই মডেল। যা ওপেন এআই দ্বারা তৈরি হয়েছে। এই চ্যাটবট মানুষের মতো টেক্সট তৈরি করতে সক্ষম। ব্যবহারকারী যে কোনও প্রশ্নের উত্তর খুব গঠনমূলক এবং সহজ ভাবে প্রদর্শন করে এই চ্যাটবট।

চ্যাটজিপিটির যেসব সুবিধা থাকছে 

এআই মডেলের দ্বারা তৈরি চ্যাটবট সম্পূর্ণ নির্ভুল এবং যুক্তি-যুক্তভাবে রেজাল্ট প্রদর্শন করে। ফলে উক্ত ব্যবহারকারী বুঝতে সুবিধা হয়। এবং কোনো তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ অর্থাৎ বিজ্ঞাপন ছাড়াই কাজ করে এই চ্যাটবট। এই চ্যাটবট আপনার জন্য কবিতা লিখে দিতে পারে, আপনার পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তর লিখে দিতে পারে, অর্থনীতি-রসায়ন থেকে শুরু করে একাধিক প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম এই চ্যাটবট।

চ্যাট জিপিটি যেভাবে কাজ করে

ওপেনএআই চ্যাটবট ইন্টারনেটে উপলব্ধ টেক্সট ডাটাবেস থেকে তথ্য গ্রহণ করে কাজ করে। ইন্টারনেটে থাকা ওয়েব পেজ, ওয়েব টেক্সট, বই, উইকিপিডিয়া, আর্টিকেল সহ বিভিন্ন সোর্স থেকে প্রায় ৫৭০ জিবির বেশি ডাটা সমৃদ্ধ এই চ্যাট জিপিটি। শুধু তাই নয় এই চ্যাট বটে রয়েছে ৩০০ বিলিয়ন শব্দের ভাণ্ডার। পাশাপাশি এটি একটি বাক্যের পরবর্তী শব্দটি কী হওয়া উচিত তা অনুমান করতেও সক্ষম।

আপনি যদি চ্যাট জিপিটিতে গিয়ে সার্চ করেন হোয়াট ইস ইনফ্লাশন? সে তার যথোপযুক্ত নির্ভুল উত্তর দেবে। কিন্তু এর মানে এই নয় যে এটি সঠিক ভাবে কাজ করতে পারে। উত্তরটি যদি কোনও কারণে ভুল হয় তাহলে পুনরায় নিযুক্ত থাকা কর্মীরা প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি সিস্টেমে ইনপুট করে দেয়। ফলে চ্যাট জিপিটির জ্ঞানের ভাণ্ডার ক্রমশ বাড়তে থাকে। পরবর্তীকালে যেকোনো প্রশ্নের উত্তর আরও দ্রুত ও নির্ভুল দিতে পারে সে।

চ্যাটজিপিটির অসুবিধা

কিছু সুবিধা থাকলেও চ্যাটজিপিটি নিয়ে এখনও নিশ্চিত নয় অনেকেই। মূলত, এই চ্যাট বটে কেবল টেক্সট রেজাল্ট পাওয়া যায়। ভিডিও বা ভিজুয়াল রেজাল্ট আসে না। শুধু এটা নয়, সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া ঘটনা বা বিষয় সম্পর্কে এটি উত্তর দিতে সক্ষম নয়। কারণ এটির সিস্টেমে যে ডাটাবেস রয়েছে তা তুলনামূলক পুরোনো। তাছাড়া এটির সিস্টেমে যে ডাটাবেস রয়েছে সেই অনুযায়ী এটি উত্তর প্রদর্শন করে। 


ব্যাংকঋণ, কর ও সঞ্চয়পত্রে নারীরা যেসব সুবিধা পান : Bank Loan for Women


অর্থনীতি, সমাজ বা রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়লেও বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর মধ্যেই এখনো তাঁদের অবস্থান। তবে নারীদের এগিয়ে নিতে নানা রকমের উদ্যোগ রয়েছে, যার মধ্যে আছে কিছু আর্থিক সুবিধার ব্যবস্থাও। অর্থাৎ আর্থিক ক্ষেত্রে একজন নারী পেতে পারেন বিশেষ কিছু সুবিধা।

সঞ্চয়পত্র কেনার আগে যে তথ্যগুলো জানা জরুরী : Prizebond Info

সঞ্চয়পত্রে অর্থ থাকে ‘নিরাপদ’, সুদ দেয় বেশি। তাই ঝামেলা মুক্ত বিনিয়োগের জন্য জাতীয় সঞ্চয়পত্রকে বেছে নেন সাধারণ মানুষ। বিভিন্ন স্কিমে সঞ্চয়পত্র ভেদে সুদহারে আছে তারতম্য। তবে বেশি সুদ পাওয়া যায় এমন স্কিমে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ অনেক।

২ হাজার টাকার মূলধনে লাখোপতি


করোনার সময় চারদিকে মাস্কের প্রচুর চাহিদা। তিনি ভাবলেন সুন্দর সব মাস্ক তৈরি করলে কেমন হয়? গতানুগতিক নয়। একটু ফ্যাশনেবল। ভিন্ন ডিজাইনের। যেমন ভাবনা তেমন কাজ। কিছু মাস্ক তৈরি করে নানা রকম কার্টুন আঁকালেন। বাজারে ছাড়তেই রীতিমতো হইচই পড়ে গেল। এক মাসেই কয়েক হাজার পিস মাস্ক বিক্রি হলো। এভাবেই একজন সফল উদ্যোক্তা হয়ে উঠেছেন উম্মে সুমাইয়া হাসান কথা। পড়াশোনা করছেন নওগাঁ সরকারি মহিলা কলেজের বাংলা বিভাগের স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষে।

প্রাইজবন্ড যখন সঞ্চয়ের মাধ্যম : Prize Bond

সঞ্চয়ের কথা এলেই যে কারও মনে প্রথমেই হয়তো আসে সঞ্চয়পত্রের কথা। কেউ হয়তো ব্যাংকে মাসে মাসে সঞ্চয়ের কথাও ভাবেন, যেটি ডিপিএস নামে বেশি পরিচিত। 

সঞ্চয়পত্র বা ব্যাংকের ডিপিএস, যেটিই হোক—এ দুই সঞ্চয়ের জন্য মাসে মোটা অঙ্কের অর্থ লাগে। প্রচলিত সঞ্চয়পত্র কিনতে গেলে লাগে লাখ টাকা। আর ব্যাংকে ডিপিএস করতে হলে মাসে ন্যূনতম ৫০০ টাকা লাগে। তবে এর কমে যাঁরা সঞ্চয় করতে আগ্রহী, তাঁদের জন্য তাহলে সঞ্চয়ের ব্যবস্থা কী? প্রশ্নটি জাগতেই পারে যে কারও মনে। মাসে যাঁরা ১০০ টাকা থেকে শুরু করে হাজার টাকা, অর্থাৎ সামর্থ্য অনুযায়ী একেক মাসে একেক পরিমাণ অর্থ সঞ্চয় করতে চান, তাঁরা কী করবেন। তাঁদের জন্য সঞ্চয়ের বিকল্প হতে পারে প্রাইজবন্ড।

২০২২ সালে গুগলে যে ১০ বিষয় সবচেয়ে বেশি খোঁজা হয়েছে : 10 Most Searched Things on Google in 2022


যেকোনো কিছু জানতে বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকেন ‍গুগলের মাধ্যমে। কারণ গুগলের মতো এতো উন্নত ও বিশাল তথ্যভাণ্ডার বিশ্বে আর দ্বিতীয়টি নেই।

প্রতি বছরের শেষের দিকে গুগল প্রকাশ করে থাকে বছর জুড়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা গুগলে সবচেয়ে বেশি কোন বিষয়গুলো খুঁজেছে, সেগুলোর শীর্ষ ১০ র‌্যাংকিং।

সঠিক অঙ্গবিন্যাসের ৫ আশ্চর্যজনক স্বাস্থ্য উপকারিতা : 5 Surprising Health Benefits of Good Body Posture

একটি আসীন জীবনধারা আজকাল অনেক অসুস্থতার প্রধান কারণ হয়ে উঠেছে। যেহেতু আমরা অনেক শারীরিক ক্রিয়াকলাপ ছাড়াই কর্মক্ষেত্রে দীর্ঘ সময় ব্যয় করি, তাই অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা এড়াতে শরীরের সঠিক ভঙ্গি বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি নিজের সম্পর্কে কেমন দেখতে এবং অনুভব করেন তার চেয়েও একটি শরীরের ভাল  ভঙ্গি। সঠিক ভঙ্গি আপনার পেশী এবং লিগামেন্টে কম চাপ বা চাপ সৃষ্টি করবে। এটি আপনার শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।

যাইহোক, এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে আপনার ভঙ্গি আপনার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য, সুস্থতা এবং কর্মক্ষেত্রে সফল হওয়ার ক্ষমতাকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অসহায় জুতা বা শক্ত সোলযুক্ত জুতা পরলে পিঠে অস্বস্তি, হাঁটুতে ব্যথা এবং এমনকি মেজাজ পরিবর্তন হতে পারে।

রেলওয়ে টিকিট কালেক্টর কাজ কি? What is the job of Railway Ticket Collector?

রেলওয়ে টিকিট কালেক্টর এর কাজ কি

বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকেট কালেক্টর রেলের টিকেট চেক করে থাকে। টিকেট কালেক্টর ট্রেনের ভিতরে টিকেট চেক করে আবার স্টেশনের গেইটেও টিকেট চেক করার দায়িত্বে নিয়োজিত থাকে। তারা শুধু যাত্রীদের টিকেট চেক করে। অনেক সময় দেখা যায় টিকেট কালেক্টর গেইটে টিকেট সংগ্রহ করেন আবার অনেক সময় করেন না । যাত্রীরা চাইলে টিকেট চেক করিয়ে আবার  সাথে করে নিয়ে যেতে পারে ।

সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি || Senior Staff Nurse Job Preparation

পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করেছে সরকারি কর্ম কমিশন। এমসিকিউ পদ্ধতির এই পরীক্ষার সিলেবাস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন সিনিয়র স্টাফ নার্স মারজানা মুসতাঈন।

 

স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা পরিবার কল্যাণ বিভাগের অধীন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের সিনিয়র স্টাফ নার্স (১০ম গ্রেড) পদের বাছাই পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) এমসিকিউ পদ্ধতিতে এক ঘণ্টাব্যাপী এই পরীক্ষা হবে ঢাকার বিভিন্ন কেন্দ্রে ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ সকাল ১০টায়। পরীক্ষার কেন্দ্র, আসনব্যবস্থা পরীক্ষার বিস্তারিত নির্দেশনা পরবর্তী সময়ে পিএসসি ওয়েবসাইটে (www.bpsc.gov.bd) জানিয়ে দেওয়া হবে।

৪৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে || 45th BCS Preliminary Preparation

বিসিএসের আবেদন ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। এখন পরীক্ষার অপেক্ষা। যাঁর প্রস্তুতি যত ভালো থাকবে, পরীক্ষায় পাসের সম্ভাবনা তাঁর তত বেশি। প্রতিযোগিতামূলক এই চাকরির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পরিকল্পনামাফিক প্রস্তুতির বিকল্প নেই। প্রিলিমিনারিতে সফল হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন ৪০তম বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডারে চতুর্থ স্থান অধিকারী তারেক রহমান।

 

বিসিএসের ধাপগুলোর মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক ধাপ প্রিলিমিনারি। কারণ, এখানে প্রতিযোগী বেশি। কিন্তু পাস করানো হয় কম। যেহেতু প্রিলিমিনারির নম্বর চূড়ান্ত ফলাফলে কাজে লাগে না, তাই প্রিলিতে পাস করাটাই মুখ্য। প্রিলিতে উত্তীর্ণ হতে হলে পড়ার চেয়ে মনে রাখা বেশি জরুরি। জন্য বারবার রিভিশন দিতে হবে। পরীক্ষার ১৫ থেকে ২০ দিন আগে নতুন করে কোনো কিছু না পড়ে আগের পড়াগুলো বারবার রিভিশন দেওয়া জরুরি। পিএসসি সিলেবাসের বাইরে কোনো প্রশ্ন করে না। আমরা পড়তে পড়তে ভুলে যাই বলে মনে হয় সিলেবাসের বাইরে থেকে প্রশ্ন করা হয়েছে। ভালোভাবে পরিকল্পনা করে, পড়ার কৌশল ঠিক করে নিয়মিত পড়াশোনা করলে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া সম্ভব।