গৃহপালিত পশু-পাখির মধ্যে কবুতর অন্যতম। বাংলাদেশে গৃহপালিত পাখির মধ্যে কবুতর খুবই জনপ্রিয়। গ্রাম-গঞ্জ এমনকি শহরের বাসা-বাড়িতেও আজকাল অনেকেই সখের পাশাপাশি বানিজ্যিকভাবে কবুতর পালন করে। কম পরিশ্রম ও অল্প খরচে কবুতর পালন করে পরিবারের আমিষের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি বাড়তি আয়ের সুযোগ সৃষ্টি করা সম্ভব।
অনেক বাড়িতেই হাঁস-মুরগীর মতো কবুতরও পালন করা হয়। সাধারণত পরিবারের গৃহকর্ত্রী ও স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছেলে-মেয়েরা কবুতর পালনের কাজ করে থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কাঠের বাক্সে পুরনো পদ্ধতিতে কবুতর পালন করা যায়। তবে ইদানিং বাজারে বাচ্চা কবুতরের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় উন্নত পদ্ধতিতে কবুতর পালনের আগ্রহ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। উন্নত ও আধুনিক পদ্ধতিতে কবুতর পালন করলে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়া সম্ভব।
অনেক বাড়িতেই হাঁস-মুরগীর মতো কবুতরও পালন করা হয়। সাধারণত পরিবারের গৃহকর্ত্রী ও স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছেলে-মেয়েরা কবুতর পালনের কাজ করে থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কাঠের বাক্সে পুরনো পদ্ধতিতে কবুতর পালন করা যায়। তবে ইদানিং বাজারে বাচ্চা কবুতরের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় উন্নত পদ্ধতিতে কবুতর পালনের আগ্রহ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। উন্নত ও আধুনিক পদ্ধতিতে কবুতর পালন করলে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়া সম্ভব।
[নোটঃ কবুতর পালনের জন্য ৩/৪ সপ্তাহের বাচ্চা খুবই উপযোগী। তাই নিজে নিজে খেতে পারে এমন কবুতর ছানা দিয়ে পালন শুরু করুন।]
* অল্প জায়গায় অনেক কবুতর পালন করা যায়।
* কবুতরের খাদ্য কম লাগে, তাই খরচ কম।
* কবুতর পালনে অল্প জায়গা লাগে। তাই ঘর তৈরি করতে খরচ কম লাগে।
* কবুতরের মাংস সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর।
* একজোড়া কবুতর থেকে প্রতিমাসে গড়ে ২টি বাচ্চা পাওয়া যায় এবং ৩/৪ সপ্তাহের মধ্যেই বাচ্চা খাওয়ার উপযোগী হয়।
* কবুতরের রোগবালাই কম হয়।
* অল্প পুঁজি এবং পরিশ্রমে কবুতর পালন করে অধিক লাভবান হওয়া যায়।
* কবুতরের খাদ্য কম লাগে, তাই খরচ কম।
* কবুতর পালনে অল্প জায়গা লাগে। তাই ঘর তৈরি করতে খরচ কম লাগে।
* কবুতরের মাংস সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর।
* একজোড়া কবুতর থেকে প্রতিমাসে গড়ে ২টি বাচ্চা পাওয়া যায় এবং ৩/৪ সপ্তাহের মধ্যেই বাচ্চা খাওয়ার উপযোগী হয়।
* কবুতরের রোগবালাই কম হয়।
* অল্প পুঁজি এবং পরিশ্রমে কবুতর পালন করে অধিক লাভবান হওয়া যায়।
বাজার সম্ভাবনাঃ
কবুতরের মাংস খেলে শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং খেতেও খুব সুস্বাদু। তাছাড়া অনেকেই শখের বশে বাড়িতে পালনের জন্যও কবুতর ক্রয় করে। তাই বাজারে এর চাহিদা ব্যাপক।
কবুতরের মাংস খেলে শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং খেতেও খুব সুস্বাদু। তাছাড়া অনেকেই শখের বশে বাড়িতে পালনের জন্যও কবুতর ক্রয় করে। তাই বাজারে এর চাহিদা ব্যাপক।
পৃথিবীতে বর্তমানে প্রায় ২০০-৩০০ জাতের কবুতর রয়েছে। মাংস উৎপাদনের জন্য উল্লেখযোগ্য হচ্ছে হোয়াইট কিং, টেক্রেনা, সিলভার কিং, হামকাচ্চা, ডাউকা, কাউরা, গোলা, গোলী, পক্ক, লক্ষণ ইত্যাদি। সৌখিন লোকেরা খেলাধূলা বা আমোদ ফুর্তির জন্য ময়ূরপংখী, সিরাজী, লহোরী, ফ্যানটেইল, মুকি, জেকোভিন, গিরিবাজ, টেম্পলার, লোটন ইত্যাদি কবুতর পুষে থাকে।
আমাদের দেশে জনপ্রিয় ও উল্লেখযোগ্য কবুতরের একটি জাত হচ্ছে ‘জালালী কবুতর’।
আমাদের দেশে জনপ্রিয় ও উল্লেখযোগ্য কবুতরের একটি জাত হচ্ছে ‘জালালী কবুতর’।
সাধারণত পুরুষ ও স্ত্রী কবুতর জোড়া বেঁধে আজীবন একসাথে বাস করে। এদের জীবনকাল ১২ থেকে ১৫ বছর। ৫ থেকে ৬ মাস বয়সে স্ত্রী কবুতর ডিম পাড়া শুরু করে। ২৮ দিন পরপর ৪৮ ঘন্টার ব্যবধানে দুইটি ডিম দেয় এবং পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত দেয়া ডিমে বাচ্চা উৎপাদন ক্ষমতা সক্রিয় থাকে। ডিম থেকে বাচ্চা ফুটতে ১৭ থেকে ১৮ দিন সময় লাগে। স্ত্রী-পুরুষ উভয়ই পালা করে ডিমে তা দেয়। ডিমে তা দেয়ার ১৫-১৬ দিনের মধ্যে স্ত্রী ও পুরুষ উভয় কবুতরেরই খাদ্য থলিতে দুধ জাতীয় বস্তু তৈরি হয় যা খেয়ে বাচ্চারা ৪দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকে। ১০ দিন পর্যন্ত তারা বাচ্চাকে ঠোঁট দিয়ে খাওয়ায়। এরপর বাচ্চারা দানাদার খাদ্য খেতে আরম্ভ করে।
কবুতর পালার জন্য নির্দিষ্ট কোন জায়গার প্রয়োজন নেই। বাড়ির আঙিনায়, বাসার ছাদ বা জানালার কার্নিশে কবুতর পালন করা যায়। নিচে কবুতরের বাসস্থানের বর্ণনা দেয়া হলোঃ
হালকা কাঠ, পাতলা টিন, বাঁশ বা প্যাকিং কাঠ দিয়ে কবুতরের ঘর বসাতে হবে।
কবুতরের থাকার ঘরটি এমনভাবে উঁচু করে তৈরি করতে হবে, যাতে ক্ষতিকর প্রাণী (যেমন- বিড়াল) ও পাখিদের (যেমন- কাক) নাগালের বাইরে থাকে।
ঘরে প্রচুর আলো-বাতাস প্রবেশের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
বৃষ্টির পানি যাতে ঢুকতে না পারে সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে।
প্রতিজোড়া কবুতরের জন্য লম্বা ১২² বা ৩০ সে.মি., চওড়া ১২² বা ৩০ সে.মি. এবং উচ্চতা ১২² বা ৩০ সে.মি. মাপের খোপ বানাতে হবে।
কবুতরের থাকার ঘরটি এমনভাবে উঁচু করে তৈরি করতে হবে, যাতে ক্ষতিকর প্রাণী (যেমন- বিড়াল) ও পাখিদের (যেমন- কাক) নাগালের বাইরে থাকে।
ঘরে প্রচুর আলো-বাতাস প্রবেশের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
বৃষ্টির পানি যাতে ঢুকতে না পারে সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে।
প্রতিজোড়া কবুতরের জন্য লম্বা ১২² বা ৩০ সে.মি., চওড়া ১২² বা ৩০ সে.মি. এবং উচ্চতা ১২² বা ৩০ সে.মি. মাপের খোপ বানাতে হবে।
কবুতরের ঘর পাশাপাশি বা কয়েকতলা বিশিষ্ট হতে পারে। প্রতি তলায় ৫² বা ১২.৭০ সে.মি. বারান্দা এবং প্রতিটি খোপের জন্য ৪²´৪² বা ১০.১৬ সে.মি.´১০.১৬ সে.মি. মাপের একটি দরজা থাকতে হবে।
বেশি কবুতর পুষলে প্রয়োজনের তুলনায় কয়েকটি খোপ বেশি রাখতে হবে।
খাবার ও পানির পাত্র কবুতরের ঘরের আশেপাশেই রাখতে হবে।
কবুতরের গোসলের জন্য পানি, ধূলি এবং বাসা বানানোর জন্য খড়ের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
কবুতরের ঘর পরিষ্কার এবং শুকনা রাখতে হবে।
প্রতিমাসে একবার, দু’বার করে কবুতরের ঘরের বিষ্ঠা পরিষ্কার করতে হবে।
বেশি কবুতর পুষলে প্রয়োজনের তুলনায় কয়েকটি খোপ বেশি রাখতে হবে।
খাবার ও পানির পাত্র কবুতরের ঘরের আশেপাশেই রাখতে হবে।
কবুতরের গোসলের জন্য পানি, ধূলি এবং বাসা বানানোর জন্য খড়ের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
কবুতরের ঘর পরিষ্কার এবং শুকনা রাখতে হবে।
প্রতিমাসে একবার, দু’বার করে কবুতরের ঘরের বিষ্ঠা পরিষ্কার করতে হবে।
কবুতর সাধারণত বিভিন্ন প্রকার শস্যদানা; যেমন-গম, মটর, খেসারি, সরিষা, ভুট্টা, কলাই, ধান, চাল,কাউন, জোয়ার ইত্যাদি খেয়ে থাকে।
কবুতর খোলা আকাশে উড়ে বেড়ায় এবং পছন্দমত স্থান থেকে প্রয়োজনীয় খাদ্য যোগাড় করে থাকে।
কবুতরের খাবারে ১৫%-১৬% আমিষ রাখা প্রয়োজন। মুরগির জন্য তৈরি সুষম খাবার খাওয়ালে সুফল পাওয়া যায়।
কবুতরের বাচ্চার দ্রুত বৃদ্ধি, হাড় শক্ত ও পুষ্টি এবং বয়স্ক কবুতরের সুস্বাস্থ্য ও ডিমের খোসা শক্ত হওয়ার জন্য ঝিনুকের খোসার গুঁড়া, চুনাপাথর, শক্ত কাঠ কয়লা গুঁড়া, হাড়ের গুঁড়া, লবণ এসব মিশিয়ে ‘গ্রিট মিকচার’ তৈরি করে খাওয়াতে হবে।
প্রতিটি কবুতর প্রতিদিন গড়ে ৩৫-৬০ গ্রাম দানাদার খাদ্য খেয়ে থাকে।
এছাড়াও প্রতিদিন কিছু কাঁচা শাক-সবজি কবুতরকে খেতে দিলে ভাল হয়।
কবুতর খোলা আকাশে উড়ে বেড়ায় এবং পছন্দমত স্থান থেকে প্রয়োজনীয় খাদ্য যোগাড় করে থাকে।
কবুতরের খাবারে ১৫%-১৬% আমিষ রাখা প্রয়োজন। মুরগির জন্য তৈরি সুষম খাবার খাওয়ালে সুফল পাওয়া যায়।
কবুতরের বাচ্চার দ্রুত বৃদ্ধি, হাড় শক্ত ও পুষ্টি এবং বয়স্ক কবুতরের সুস্বাস্থ্য ও ডিমের খোসা শক্ত হওয়ার জন্য ঝিনুকের খোসার গুঁড়া, চুনাপাথর, শক্ত কাঠ কয়লা গুঁড়া, হাড়ের গুঁড়া, লবণ এসব মিশিয়ে ‘গ্রিট মিকচার’ তৈরি করে খাওয়াতে হবে।
প্রতিটি কবুতর প্রতিদিন গড়ে ৩৫-৬০ গ্রাম দানাদার খাদ্য খেয়ে থাকে।
এছাড়াও প্রতিদিন কিছু কাঁচা শাক-সবজি কবুতরকে খেতে দিলে ভাল হয়।
কবুতরের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য রোগ ও তার প্রতিকার নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
রোগের নামঃ বসন্ত
লক্ষণঃ ত্বকের পালক বিহীন জায়গায় ফোস্কা হয়, গলার ভেতর ছোট ছোট ক্ষত হয়।
প্রতিকারঃ তিকারঃ ৪ সপ্তাহ বয়সে বুকে বা পায়ে পিজিয়ন পক্স টিকা দিতে হয়।
লক্ষণঃ ত্বকের পালক বিহীন জায়গায় ফোস্কা হয়, গলার ভেতর ছোট ছোট ক্ষত হয়।
প্রতিকারঃ তিকারঃ ৪ সপ্তাহ বয়সে বুকে বা পায়ে পিজিয়ন পক্স টিকা দিতে হয়।
রোগের নামঃ কলেরা
লক্ষণঃ শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি, অরুচি, ওজন হ্রাস, শ্বাসকষ্ট, সবুজ বা হলুদ ডায়রিয়া।
প্রতিকারঃ ট্যারামাইসিন ক্যাপসুল বা কসুমিক্স প্লাস ওষুধ খাওয়াতে হবে।
লক্ষণঃ শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি, অরুচি, ওজন হ্রাস, শ্বাসকষ্ট, সবুজ বা হলুদ ডায়রিয়া।
প্রতিকারঃ ট্যারামাইসিন ক্যাপসুল বা কসুমিক্স প্লাস ওষুধ খাওয়াতে হবে।
রোগের নামঃ রক্ত আমাশয়
লক্ষণঃ দুর্বলতা, শীর্ণতা, ফ্যাকাশে ভাব, ক্ষুধামন্দা, রক্ত মিশ্রিত মলত্যাগ।
প্রতিকারঃ ইএসবি-৩ বা এমবাজিন বা এলুড্রন পানিতে মিশিয়ে ৩ দিন খাওয়াতে হবে।
লক্ষণঃ দুর্বলতা, শীর্ণতা, ফ্যাকাশে ভাব, ক্ষুধামন্দা, রক্ত মিশ্রিত মলত্যাগ।
প্রতিকারঃ ইএসবি-৩ বা এমবাজিন বা এলুড্রন পানিতে মিশিয়ে ৩ দিন খাওয়াতে হবে।
রোগের নামঃ কৃমি রোগ
লক্ষণঃ ক্ষুধা ও পিপাসা বৃদ্ধি, দুর্বলতা, রক্ত স্বল্পতা, ডায়রিয়া, ওজন হ্রাস ইত্যাদি।
প্রতিকারঃ এডিপার বা ইউভিলন, কুপেইন, মেবেন ট্যাবলেট প্রতি ৩ মাস পরপর খাওয়াতে হবে।
লক্ষণঃ ক্ষুধা ও পিপাসা বৃদ্ধি, দুর্বলতা, রক্ত স্বল্পতা, ডায়রিয়া, ওজন হ্রাস ইত্যাদি।
প্রতিকারঃ এডিপার বা ইউভিলন, কুপেইন, মেবেন ট্যাবলেট প্রতি ৩ মাস পরপর খাওয়াতে হবে।
মূলধনঃ দেশি কবুতর পালন শুরু করার জন্য ৫০০০ থেকে ৬০০০ টাকার প্রয়োজন হবে। মূলধন সংগ্রহের জন্য ঋণের প্রয়োজন হলে- নিকট আত্মীয়-স্বজন, সরকারী ও বেসরকারী ঋণদানকারী ব্যাংক (সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক , রূপালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক) বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (আশা, গ্রামীণ ব্যাংক, ব্রাক, প্রশিকা) -এর সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। এসব সরকারি ও বেসরকারি ঋণদানকারী ব্যাংক বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (এনজিও) শর্ত সাপেক্ষে ঋণ দিয়ে থাকে।
কবুতর পালনে লাভের হিসাবঃ
১০ জোড়া কবুতরের জন্য ১টি ঘর বানাতে (খাবারের পাত্র, পানির পাত্রসহ) আনুমানিক ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা খরচ হতে পারে।
প্রাপ্ত বয়স্ক ১০ জোড়া দেশি কবুতরের ক্রয়মূল্য প্রায় ৩০০০ থেকে ৪০০০ টাকা। প্রয়োজনমত যে কোন সময় এসব কবুতর বিক্রয় করা যাবে।
১০ জোড়া কবুতরের জন্য ১টি ঘর বানাতে (খাবারের পাত্র, পানির পাত্রসহ) আনুমানিক ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা খরচ হতে পারে।
প্রাপ্ত বয়স্ক ১০ জোড়া দেশি কবুতরের ক্রয়মূল্য প্রায় ৩০০০ থেকে ৪০০০ টাকা। প্রয়োজনমত যে কোন সময় এসব কবুতর বিক্রয় করা যাবে।
১০ জোড়া কুবতর থেকে প্রতিমাসে ৮ থেকে ৯ জোড়া বাচ্চা পাওয়া যাবে। এগুলো বিক্রি করে প্রতিমাসে গড়ে ৮০০ টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব।
কবুতর পালন প্রশিক্ষণঃ
কবুতর পালনের ক্ষেত্রে এ বিষয়ে অভিজ্ঞ কারো কাছ থেকে কবুতর পালনের বিস্তারিত জেনে নিতে হবে। এছাড়া কবুতর পালন সংক্রান্ত কোন তথ্য জানতে হলে স্থানীয় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ইউনিয়ন পর্যায়ে পশু কর্মকর্তা অথবা উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছে। এসব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্ধারিত ফি এর বিনিময়ে পশু পালন বিষয়ক প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে।
কবুতর পালনের ক্ষেত্রে এ বিষয়ে অভিজ্ঞ কারো কাছ থেকে কবুতর পালনের বিস্তারিত জেনে নিতে হবে। এছাড়া কবুতর পালন সংক্রান্ত কোন তথ্য জানতে হলে স্থানীয় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ইউনিয়ন পর্যায়ে পশু কর্মকর্তা অথবা উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছে। এসব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্ধারিত ফি এর বিনিময়ে পশু পালন বিষয়ক প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে।
কবুতরের মাংস বেশ জনপ্রিয়। তাছাড়া কবুতর পালনে ঝামেলা কম এবং টাকাও কম খরচ হয়। বাড়িতে বসে অন্য কাজের পাশাপাশি, কবুতর পালন করে তাই বাড়তি অর্থ উপার্জন করে আত্বনির্ভরশীল হওয়া যায়।
@কবুতর পালনের আধুনিক পদ্ধতি, #কবুতর #কবুতর-পালন #কবিতর @কবুতর পালনের নিয়ম বা উপায়
an Useful article. thank publishe
ReplyDelete