যেসব সুবিধা থাকবে গুগল বার্ডে : Google Bard AI

এবার গুগল বার্ড দিয়ে খুব সহজেই লেখা যাবে জটিল সব সফটওয়্যার কোড। যে কেউ এই চ্যাট বোটের সাহায্যে সফটওয়্যার তৈরি করতে পারবে। তাছাড়াও, একটি দুটি ভাষায় নয়, মোট কুড়িটি ভাষায় লেখা যাবে এই সফটওয়্যার কোড। শুক্রবার এমনটাই জানাল গুগলের প্রধান সংস্থা অ্যালফাবেট। গত মাসেই গুগলের তরফে এই বিশেষ চ্যাট বোটটি সবার ব্যবহারের মতো করে উপলব্ধ করা হয়েছিল।

মাইক্রোসফটের চ্যাটজিপিটি ইতিমধ্যেই বিশ্বের বাজারের একটা বড় অংশ দখল করে ফেলেছে। তার সাথে পাল্লা দিতেই যেন এমন সিদ্ধান্ত নিলো গুগল।

গুগলের তরফে জানানো হয়েছে, বার্ড গুগলের একটি বিশেষ ধরনের পরীক্ষানিরীক্ষা যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাথে যৌথভাবে কাজ করবে। এটি অতীতের তথ্যের উপর ভর করে নতুন তথ্য নির্বাচন করে দেয় তা নয়, বরং নয়া তথ্য তৈরি করে। এর পাশাপাশি একটি বা দুটি নয়, ২০টি প্রোগ্রামিং ভাষায় লেখা যাবে সফটওয়্যার বানানোর কোড। জাভা, সি++ থেকে পাইথন সব ভাষাই থাকবে এই চ্যাট বোটের আয়ত্তে। এছাড়াও আরো বেশ কয়েকটি, সুবিধা দিচ্ছে গুগলের বিশেষ চ্যাট বোট। বলা হচ্ছে, এ বোটটি কোনো সফটওয়্যারকে ডিবাগ করতেও সাহায্য করবে। অর্থাৎ সফটওয়্যারের মধ্যে কোনো গন্ডগোল থাকলে তা বোটই খুঁজে বের করতে সাহায্য করবে।

গুগলের তরফে জানানো হয়েছে, বার্ড কোড লেখার লাগানোর পাশাপাশি কোড বুঝিয়ে দিতেও সক্ষম। এছাড়াও, কোনো বড় কোড থাকলে তাকে ঠিকঠাক আকার দিয়ে (অপটিমাইজ করে) আরো দ্রুত কাজ করতে সাহায্য করবে। তার জন্য বার্ডকে শুধু একটিই নির্দেশ দিতে হবে। কোডটি লিখে দিয়ে জিজ্ঞেস করতে হবে, ‘তুমি কি এই কোডকে আরো সহজভাবে লিখে দিতে পারো?’

বর্তমানে খুব কম সংখ্যক মানুষই এ বোটটি ব্যবহার করতে পারেন। সবার জন্য বোটটি উপলব্ধ হলে সফটওয়্যার কোডিং লেখাতে আমূল পরিবর্তন আসবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

মোবাইল ফোনে চ্যাটজিপিটি ব্যবহারের উপায় : How to use ChatGPT in mobile phone

চ্যাটজিপিটি এখন প্রযুক্তি খাতের অন্যতম আলোচ্য বিষয়। প্রতিনিয়ত এর ব্যবহারকারী বাড়ছে। ওপেনএআইয়ের পক্ষ থেকে পেইড ভার্সনও চালু করা হয়েছে। গত নভেম্বরে তৈরি হওয়ার পর সারা বিশ্বেই এখন চ্যাটজিপিটি নিয়ে একটা আগ্রহ তৈরি হয়েছে। শুধু জানুয়ারিতেই বিশ্বের প্রায় ১০ কোটি মানুষ চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করেছে। এটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার একটি চ্যাটবট সিস্টেম বা আলাপচারিতা করার অ্যাপ্লিকেশন।

ওয়েব ব্রাউজারে সহজে প্লাটফর্মটি ব্যবহার করা গেলেও স্মার্টফোনের ব্যবহারকারীদের জন্য এখনো কঠিন। অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস প্লাটফর্মে কীভাবে এটি ব্যবহার করা যাবে, সে বিষয়ে জানিয়েছে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

অ্যান্ড্রয়েড ও আইফোনে চ্যাটজিপিটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করতে হবে।

প্রথমে অ্যান্ড্রয়েড বা আইফোন থেকে চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করতে যেকোনো ওয়েব ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে। গুগল ক্রোম, ফায়ারফক্স বা অন্য কোনো ব্রাউজার চালু করতে হবে।

এরপর ব্রাউজারের সার্চ অপশনে গিয়ে ওপেনএআই লিখে সার্চ দিতে হবে। অথবা চ্যাট ওপেনএআই ডট কম লিংকে প্রবেশ করতে হবে। লিংকটি সরাসরি চ্যাটজিপিটির চ্যাটবট অপশনে নিয়ে যাবে। সেখানে সাইনআপ অপশন দেখানো হবে। তৃতীয় ধাপের অংশ হিসেবে সেটিতে ক্লিক করতে হবে। এরপর ফোন নম্বর বা ই-মেইল আইডি দিয়ে নতুন অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে বা সাইনআপ করতে হবে। আগে থেকে সাইনআপ করা থাকলে আইডি-পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। লগইন করার পর নির্ধারিত টপিক বা নতুন কথোপকথন চালুর মাধ্যমে চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করা যাবে।



স্মার্টফোনে চ্যাটজিপিটি ব্যবহারের উপায়, মোবাইল ফোনে চ্যাট জিপিটি কীভাবে ব্যবহার করবেন | মোবাইলের জন্য এআই চ্যাট বট 

ChatGPT এর কাজ কি? চ্যাট জিপিটি কত সালে চালু হয়? চ্যাট জিপিটি জনক কে?

ChatGPT এর কাজ কি?
ChatGPT একটি লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল যা তৈরি করেছে OpenAI নামে একটি সংস্থা। এক কথায় এটা একটা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স টুল। যা ব্যবহার করে এমন অনেক কাজ মুহূর্তে করা সম্ভব যা করতে আগে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় লাগত। যেমন ধরুন আপনি কোনও নির্দিষ্ট বিষয়ে প্রতিবেদন লিখতে চান, তাহলে আপনাকে সেই কাজ করে দেবে এই AI টুল।

চ্যাট জিপিটি কত সালে চালু হয়?
আপনি এখানে লিখে যে প্রশ্নই করুন না কেন, সেই প্রশ্নের উত্তর আপনাকে চ্যাট জিপিটি-এর মাধ্যমে বিস্তারিতভাবে প্রদান করা হয়েছে। এটি 2022 সালে 30 নভেম্বর চালু করা হয়েছে এবং এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট হল chat.openai.com। এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন পর্যন্ত প্রায় 2 মিলিয়নে পৌঁছেছে।

চ্যাট জিপিটি জনক কে?
২০১৫ সালে ইলন মাস্ক ও স্যাম অল্টম্যান শুরু করেছিলেন এই চ্যাটবট তৈরি করার কাজ। চ্যাট জিপিটি-র চ্যাটবটটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে যা আপনার যে কোনো প্রশ্নের উত্তর গুগলের চেয়ে ভালোভাবে ব্যাখ্যা করতে পারে। সেদিক থেকে বলা যায়, গুগলের ঘুম কেড়ে নিয়েছে ইলন মাস্কের চ্যাটজিপিটি।

চ্যাটজিপিটি কী, কীভাবে ব্যবহার করবেন? What is ChatGPT? How to Use ChatGPT?

এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দিকে ঝুঁকছে টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট হচ্ছে চ্যাটজিপিটি। এটি চালু করেছে ওপেনএআই। ওপেনআই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কাজ করা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক একটি কোম্পানি, যার একজন প্রতিষ্ঠাতা হলেন ধনকুবের ইলন মাস্ক।

আপাতত পাবলিক টেস্টিংয়ের জন্য এটির ব্যবহার উন্মুক্ত করা হয়েছে। এরইমধ্যে ইলন মাস্কের এই চ্যাটবুটে ব্যবহারকারীর সংখ্যা এক মিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে। যা হয়েছে চ্যাটজিপিটি উন্মুক্ত করার মাত্র এক সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে। পরিসংখ্যান বলছে মাত্র ৫ দিনে ১০ লাখ ব্যবহারকারী রেজিস্ট্রেশন করেছে এই চ্যাটবট প্লাটফর্মে।

চ্যাটবট হলো এক ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে গঠন করা হয়। এটি একটি বড় ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল যাকে অসংখ্য ডেটা দিয়ে প্রশিক্ষিত করা হয়। ফলে কোনো ডিভাইসের মাধ্যমে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই মানুষের মতো করে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে; অর্থাৎ ম্যাসেজের রিপ্লাই দিতে পারে।

চ্যাটজিপিটির পূর্ণরূপ হলো জেনারেটিভ প্রি-ট্রেনড ট্রান্সফরমার এর পূর্ণরূপ। এখানে জেনারেটিভ শব্দের অর্থ তৈরি করা, প্রি ট্রেন্ড অর্থাৎ প্রশিক্ষিত ট্রান্সফর্মার। চ্যাট জিপিটিতে ট্রান্সফরমার এমন একটি মেশিন লার্নিং মডেল, যা কোনো কিছুর বিষয়ে সহজেই বুঝতে পারে। চ্যাটজিবিটি হলো আসলে একটি চ্যাটবট যা ওপেনআই দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। জিপিটি-৩.৫ এর উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে এটি, যা আসলে একটি ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল।

২০১৫ সালে ইলন মাস্ক ও স্যাম অল্টম্যান শুরু করেছিলেন এই চ্যাটবট তৈরি করার কাজ। চ্যাট জিপিটি-র চ্যাটবটটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে যা আপনার যে কোনো প্রশ্নের উত্তর গুগলের চেয়ে ভালোভাবে ব্যাখ্যা করতে পারে। সেদিক থেকে বলা যায়, গুগলের ঘুম কেড়ে নিয়েছে ইলন মাস্কের চ্যাটজিপিটি।

টেক ব্লগাররা একে গুগলের চেয়ে ভালো প্রযুক্তি বলছে। কারণ আপনি যখন গুগলে সার্চ করেন, তখন এটি আপনাকে গুগলের মতো অনেকগুলো লিঙ্ক দেখায় না। তার পরিবর্তে সঙ্গে সঙ্গেই সেকেন্ডের মধ্যে সঠিক উত্তরটি আপনার সামনে রেখে দেয়।চ্যাটজিপিটির রয়েছে আকর্ষণীয় কিছু ফিচার। রচনা লেখা থেকে শুরু করে গানের লিরিক্স লেখা, গল্প লেখা, এমনকি কবিতা লিখতেও নির্দেশ দেওয়া যাবে এই চ্যাটবটকে।

চ্যাটজিপিটি আসলে কী? যেভাবে কাজ করে : How to Work ChatGPT

প্রতিনিয়তই আসছে নিত্য নতুন প্রযুক্তি। তবে কয়েক বছর ধরেই প্রযুক্তি দুনিয়ায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দাপট দেখাচ্ছে। বর্তমানে ওপেন এআই এর দুনিয়ায় সবচেয়ে আধুনিকতম সংযোজন হচ্ছে চ্যাটজিপিটি। চ্যাটজিপিটির ব্যাপক সাড়ার ফলে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণাও দিয়েছে গুগল।

মূলত চ্যাটজিপিটি একটি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ভিত্তিক সার্চ টুল। এর আগে ওপেন এআই ক্ষেত্রে সাড়া ফেলেছিলো ডল-ডি। এটি ছিল একটি ওপেন এআই ইমেজ জেনারেটর। যা টেক্সট থেকে ছবি তৈরি করতে সাহায্য করত।

তবে গত বছর নভেম্বর মাসে চ্যাটজিপিটির আগমনের ফলে সোশ্যাল মিডিয়ায় টেক উৎসাহীদের মধ্যে হইচই পড়ে গিয়েছে। কিন্তু কী এই চ্যাট জিপিটি? এই প্রযুক্তি নিয়ে সবাই এত উদ্দীপিত কেন? চলুন কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

চ্যাটজিপিটি কী?

চ্যাটজিপিটি হলো একটি চ্যাট বট। যা আমরা মাঝে মধ্যেই বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপে দেখে থাকি। তবে এটির গঠন এবং কাজ করার পদ্ধতি সম্পূর্ণ আলাদা। এই চ্যাটবট তৈরি করা হয়েছে জেনারেটিভ প্রিট্রেইনড ট্রান্সফরমার ৩ এর উপর ভিত্তি করে। এটি একটি অত্যাধুনিক ভাষা প্রক্রিয়াকরণ এআই মডেল। যা ওপেন এআই দ্বারা তৈরি হয়েছে। এই চ্যাটবট মানুষের মতো টেক্সট তৈরি করতে সক্ষম। ব্যবহারকারী যে কোনও প্রশ্নের উত্তর খুব গঠনমূলক এবং সহজ ভাবে প্রদর্শন করে এই চ্যাটবট।

চ্যাটজিপিটির যেসব সুবিধা থাকছে 

এআই মডেলের দ্বারা তৈরি চ্যাটবট সম্পূর্ণ নির্ভুল এবং যুক্তি-যুক্তভাবে রেজাল্ট প্রদর্শন করে। ফলে উক্ত ব্যবহারকারী বুঝতে সুবিধা হয়। এবং কোনো তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ অর্থাৎ বিজ্ঞাপন ছাড়াই কাজ করে এই চ্যাটবট। এই চ্যাটবট আপনার জন্য কবিতা লিখে দিতে পারে, আপনার পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তর লিখে দিতে পারে, অর্থনীতি-রসায়ন থেকে শুরু করে একাধিক প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম এই চ্যাটবট।

চ্যাট জিপিটি যেভাবে কাজ করে

ওপেনএআই চ্যাটবট ইন্টারনেটে উপলব্ধ টেক্সট ডাটাবেস থেকে তথ্য গ্রহণ করে কাজ করে। ইন্টারনেটে থাকা ওয়েব পেজ, ওয়েব টেক্সট, বই, উইকিপিডিয়া, আর্টিকেল সহ বিভিন্ন সোর্স থেকে প্রায় ৫৭০ জিবির বেশি ডাটা সমৃদ্ধ এই চ্যাট জিপিটি। শুধু তাই নয় এই চ্যাট বটে রয়েছে ৩০০ বিলিয়ন শব্দের ভাণ্ডার। পাশাপাশি এটি একটি বাক্যের পরবর্তী শব্দটি কী হওয়া উচিত তা অনুমান করতেও সক্ষম।

আপনি যদি চ্যাট জিপিটিতে গিয়ে সার্চ করেন হোয়াট ইস ইনফ্লাশন? সে তার যথোপযুক্ত নির্ভুল উত্তর দেবে। কিন্তু এর মানে এই নয় যে এটি সঠিক ভাবে কাজ করতে পারে। উত্তরটি যদি কোনও কারণে ভুল হয় তাহলে পুনরায় নিযুক্ত থাকা কর্মীরা প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি সিস্টেমে ইনপুট করে দেয়। ফলে চ্যাট জিপিটির জ্ঞানের ভাণ্ডার ক্রমশ বাড়তে থাকে। পরবর্তীকালে যেকোনো প্রশ্নের উত্তর আরও দ্রুত ও নির্ভুল দিতে পারে সে।

চ্যাটজিপিটির অসুবিধা

কিছু সুবিধা থাকলেও চ্যাটজিপিটি নিয়ে এখনও নিশ্চিত নয় অনেকেই। মূলত, এই চ্যাট বটে কেবল টেক্সট রেজাল্ট পাওয়া যায়। ভিডিও বা ভিজুয়াল রেজাল্ট আসে না। শুধু এটা নয়, সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া ঘটনা বা বিষয় সম্পর্কে এটি উত্তর দিতে সক্ষম নয়। কারণ এটির সিস্টেমে যে ডাটাবেস রয়েছে তা তুলনামূলক পুরোনো। তাছাড়া এটির সিস্টেমে যে ডাটাবেস রয়েছে সেই অনুযায়ী এটি উত্তর প্রদর্শন করে।