ভ্রমণ প্রিয় মানুষ কখনোই নির্দিষ্ট স্থানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে চায় না। আজ এক স্থান তো পরবর্তীতে আর এক। ভ্রমণের জন্য শারীরিক সুস্থ্যতা অতি গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য কিছু নিয়ম মেনে চলুন।
খাবার ও পানীয়
ভ্রমণের সময় শরীরের দুর্বলতা এড়াতে পানি পান করা প্রয়োজন। এ ছাড়া পুষ্টিকর খাবারও খেতে হবে।
এটি না মানা হলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। এ ক্ষেত্রে বাদাম ও শুকনো ফলমূল সঙ্গে রাখা যেতে পারে। সুযোগ পেলেই খেয়ে নিতে হবে তাজা ফলমূল, শসা ও দইয়ের মতো খাবার। এ ছাড়া অসুস্থতা বোধ করলে লেবু ও আদা খেতে হবে।
ইয়োগা
ভ্রমণকালে সুস্থ থাকার জন্য ইয়োগা চর্চা করা ভালো। বেশ কিছু সহজ ইয়োগা স্ট্রেচ আছে, যা ভ্রমণকালে শরীর ঠিক রাখতে সহায়তা করে। এ জন্য দেহের সঙ্গে মানানসই ইয়োগা স্ট্রেচগুলো জেনে রাখা উচিত।
হাঁটা
ভ্রমণের সময় শুধু শুয়ে-বসে থাকলে অসুস্থ হয়ে পড়ার শঙ্কা থাকে। তাই নতুন কোনো স্থানে গেলে ওই জায়গাটি আধাঘণ্টা হেঁটে দেখা যেতে পারে।
এতে সুস্থ থাকার পাশাপাশি ওই জায়গা সম্পর্কে অনেক কিছু জানা সহজ হবে।
খাবারে সাবধানতা
ভ্রমণকালে অপরিচিত স্থানে অস্বাস্থ্যকর খাবার ও পানীয় গ্রহণ করা ঠিক নয়। কারণ এতে ডায়রিয়াজনিত রোগ হওয়ার শঙ্কা থাকে।
সুস্থতায় মনোযোগ
ভ্রমণে গিয়ে দেহের সুস্থতায় মনোযোগ দেওয়া উচিত। অনেকেই ভ্রমণকালে দেহের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতন থাকে না। কিভাবে দেহ সুস্থ থাকবে, সে জন্য পরিকল্পনা করা ভালো।
ঘুম ও বিশ্রাম
ভ্রমণের সময় পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রামের প্রয়োজন আছে। বিমানে দূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে জেটল্যাগে আক্রান্ত হতে পারে। তাড়াহুড়া করে বহু দর্শনীয় স্থান ভ্রমণে ক্লান্তি হতে পারে।