
এ ব্যাপারে গবেষক ড. আলী বাউজারির অভিমত হচ্ছে, অনেক ক্ষেত্রে ফ্রেস ফুড ও ফ্রোজেন ফুড উভয়ের ক্ষেত্রে খাদ্য উপাদান হ্রাস পেতে পারে। যেমন- ফ্রেশ ফুডের ভিটামিন উপাদান বেশি হ্রাস পায় যদি বেশি দিন
বাইরে রাখা হয়। আবার অনেক ফ্রেশ ফুড ফ্রিজে রাখলেও পুষ্টি উপাদান কমে যায়। বাউজারি আরও উল্লেখ করেন যে, ফল-সবজির আয়রণ ও ফাইবার গরম ও শীতে বা ফ্রিজে কোথাও নষ্ট হয় না। তবে এই বিশেষজ্ঞের মতে ফ্রেশ ফুড ও ফ্রোজেন ফুডের মধ্যে নিউট্রিশনাল ভ্যালু এত কাছাকাছি থাকে যা স্বাস্থ্যের জন্য সমান হিতকর।
ড. বাউজারি ও তার গবেষক দল যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮ ধরনের ফল ও সবজির ওপর জরিপ চালান। এতে দেখা যায়, ফ্রেশ ফুড ও ফ্রোজেন ফুডের মধ্যে পুষ্টি মানের দিক দিয়ে তেমন কোন পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়নি। এ ব্যাপারে নর্থ ক্যারোলাইনা স্টেট ইউনিভার্সিটির প্লান্টস ফর হিউম্যান হেলথ ইনস্টিটিউটের ডাইরেক্টর ড. মেরী অ্যান লিলার মতে কিছু কিছু বেরী ফলের পুষ্টিমানের তারতম্য হয় ফ্রেশ ও ফ্রোজেন রাখার ক্ষেত্রে। তবে এটা খুবই সামান্য। এই গবেষণা তথ্যটি নিউইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত হয়েছে।
ডা. মোড়ল নজরুল ইসলাম
চুলপড়া, এলার্জি, চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ।
চুলপড়া, এলার্জি, চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ।
No comments:
Post a Comment