ক্ষুধার্ত পেটে পৃথিবী যতই গদ্যের মতো হোক৷ পূর্নিমার চাঁদকে ঝলসানো রুটির মতো যতই দেখতে লাগুক৷ সামনে যা পাবেন, তাই যদি খেয়ে বসেন তাহলেই বিপত্তি৷ এক্ষেত্রে জ্ঞানীগুণীদের কথা মেনে চলতেই পারেন৷ কারণ স্বাস্থ্য যেমনই হোক, সুস্থ্য থাকার জন্য আপনি খালি পেটে এই জিনিসগুলি না খেয়েই থাকতে পারেন৷
মিষ্টি–
মিষ্টি শরীরে শর্করার পরিমান বাড়িয়ে দেয়৷ এতে পেট সারাদিন ভারী হয়ে থাকে৷
মিষ্টি শরীরে শর্করার পরিমান বাড়িয়ে দেয়৷ এতে পেট সারাদিন ভারী হয়ে থাকে৷
ভাজা–
জিভের পক্ষে যা আরামদায়ক, পেটের পক্ষে নাও হতে পারে৷ তাই খালি পেটে ভাজা খাওয়ার থেকে দূরে থাকুন৷
দুগ্ধজাত দ্রব্য–
খালি পেটে দুধ, দই কিংবা দুগ্ধজাত দ্রব্য খেলে পাকস্থলীতে হাইড্রলিক অ্যাসিডের পরিমান বাড়তে থাকে৷ যার জেরে ল্যাকটিক অ্যাসিডের গুণ কমতে থাকে।
শসা –
হজমের জন্য এই ফল অত্যন্ত উপকারী ঠিকই৷ তবে পেট ভরা থাকলে৷ খালি পেটে খেলেই গ্যাস, অম্বল, বুকজ্বালা হতে বাধ্য৷
নাশপাতি –
নাশপাতিতে ফাইবারের পরিমান অতিমাত্রায় থাকে৷ যার ফলে পাকস্থলী ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়৷
লেবু জাতীয় ফল –
লেবু জাতীয় ফলে অ্যাসিডের মাত্রা বেশি থাকে৷ যা খালি পেটে গ্যাসের সৃষ্টি করে৷ এতে হৃৎপিন্ডেরও ক্ষতি হতে পারে৷
কার্বোনেটেড পানীয় –
অনেকেরই ধারণা এই ধরনের পানীয়তে গ্যাসের প্রভাব কমে৷ কিন্তু এই পানীয় পাকস্থলীতে অক্সিজেনের পরিমান কমিয়ে দেয়৷
টোমাটো –
স্যালাডে খাবারের সঙ্গে কিংবা পরে যত খুশি খান৷ কিন্তু ভুলেও খালি পেটে খাবেন না এই সবজি৷ টমাটোর ট্যানিক অ্যাসিড থেকে আলসার পর্যন্ত হতে পারে৷
কলা –
কলায় প্রচুর পরিমানে ম্যাগনেশিয়াম থাকে৷ খালি পেটে কলা খাওয়া হৃৎপিন্ডের পক্ষে একেবারেই ভাল নয়৷
ঝাল খাবার –
এর ফলে গ্যাসের প্রবণতা বেড়ে যায়৷ অ্যাসিডও হতে পারে৷
No comments:
Post a Comment