ঘি দুগ্ধজাত একটি খাবার। ঘিয়ের ব্যবহার যেমন নানাবিধ; তেমনি পুষ্টিগুণেও এটি অদ্বিতীয় একটি খাদ্য। এ খাবারটির উপকারিতা অনেক।
কাজেই এ খাবারটি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এ লেখায় তুলে ধরা হলো ঘিয়ের কিছু উপকারিতা।
কাজেই এ খাবারটি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এ লেখায় তুলে ধরা হলো ঘিয়ের কিছু উপকারিতা।
১. হজম শক্তি বাড়ায়ঃ হজমের জন্য ঘি অত্যন্ত উপকারী। ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে বাটাইরিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিড হজম ক্ষমতা বাড়ায়।
২. ভিটামিন সমৃদ্ধঃ ভিটামিন এ ও ই থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর।
৩. উপকারি কোলস্টেরলঃ কোলস্টেরল দু ধরনের- উপকারি ও ক্ষতিকর। ঘিতে রয়েছে উপকারি কোলস্টেরল।
২. ভিটামিন সমৃদ্ধঃ ভিটামিন এ ও ই থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর।
৩. উপকারি কোলস্টেরলঃ কোলস্টেরল দু ধরনের- উপকারি ও ক্ষতিকর। ঘিতে রয়েছে উপকারি কোলস্টেরল।
৪. অ্যান্টি-ভাইরালঃ ঘিতে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড। এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।
৫. এনার্জি বৃদ্ধি ও ওজন হ্রাসঃ ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব এনার্জি বাড়ায়। এর ফলে ওজনও কমে।
৬. রুচি সম্মতঃ ঘিতে সুন্দর গন্ধ ও স্বাদ রয়েছে। এতে রুচি বাড়ায়। অথচ অধিকাংশ দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো ঘি থেকে অ্যালার্জি সাধারণত হয় না।
৭. রোগ প্রতিরোধীঃ ঘি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে।
৮. ওজন কমায়ঃ ওজন কমানোর জন্য ঘি খেতে পারেন নিয়মিত। তবে মনে রাখতে হবে এটি পরিমিত খাওয়া যাবে। বাড়তি খাওয়া ক্ষতিকর।
৯. সাধারণভাবে খাওয়া যায়ঃ চিনিযুক্ত খাবারের সঙ্গে ঘি খাওয়ার চেয়ে অন্যান্য খাবারে খাওয়া উপকারি।
১০. পজিটিভ খাবারঃ ঘি বহু প্রাচীন কাল থেকেই পজিটিভ ফুড হিসেবে পরিচিত। আধুনিক গবেষণাও বলছে ঘি খেলে ইতিবাচকতা বাড়ে।
No comments:
Post a Comment