বালিশ
একটি বালিশ দুই থেকে তিন বছরের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। প্রতিরাতেই এক বালিশ নিয়ে ঘুমান আপনি।
আরামের জন্য হয়তো এটাকে এদিক-সেদিক করেন। চাপাচাপিও করা হয়। এতে করে ধীরে ধীর বালিশের আকার বদলে যায়। আগের মতো থাকে না এর ভেতরের মাল-মসলা। ফলে ঘাড়ের ব্যথার কারণ হতে পারে।
স্লিপার
অন্তত ছয় মাস পর বদলানো ভালো। বাড়িতে যে স্লিপার পরে ঘুরে বেড়ান তা যে ছেঁড়ার আগ পর্যন্ত পরা যাবে, তা নয়। পানিতে ভিজে বা এমনিতে এটি ছত্রাক ও অন্যান্য জীবাণুর আখড়া হয়ে ওঠে। পায়ে সংক্রমণের অন্যতম কারণ দীর্ঘদিন ধরে একই স্লিপার ব্যবহার করা।
তোয়ালে
গোসলের জন্য বা হাত মুছতে তোয়ালে ব্যবহার করেন নিশ্চয়ই। বছর দুয়েক পর তা বাতিল করা উচিত। এতে কিন্তু প্রচুর ব্যাকটেরিয়া জমে। তাই প্রায় সময়ই গরম পানিতে ধুয়ে নিতে হবে। ভেজা অবস্থায় গুটিয়ে রাখবেন না। ব্যবহারের পর রোদে শুকাতে দিন।
বাথরুম বা রান্নাঘরের স্পঞ্জ
সেই একই কথা। এই ভেজা জিনিসে ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়ার বাস। আর তা দিয়েই শরীর বা থালা-বাসন পরিষ্কার করতে হয়। এই স্পঞ্জ বা ধোয়ার কোনো জিনিস কোনো অবস্থায়ই দুই সপ্তাহের বেশি ব্যবহার করতে নেই। অন্যথায় নানা অসুখ-বিসুখের কারণ হবে তা।
টুথব্রাশ
অনেকেই জানেন না, একেবারে ভালো থাকলেও ঠিক তিন মাস পর পর টুথব্রাশ ফেলে নতুন একটি নিতে হয়। এর চেয়ে বেশি ব্যবহার করলে দাঁতে বিভিন্ন রোগ দেখা দেওয়া বিচিত্র নয়। বিশেষ করে দাঁত শিরশিরে অনুভূতি, রক্ত পড়া ইত্যাদি সমস্যায় জর্জরিত হতে হবে।
আউটসোর্সিং ও প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনার সাথে থাকছে.. গুরুত্বপূর্ণ সফট্ওয়্যার, অনলাইন জগতের বিশেষ খবর, অতিপ্রয়োজনীয় টিপস & ট্রিকস- সহ আরও কিছু আপডেট তথ্য, যা আপনার অনলাইন জীবনকে সমৃদ্ধশালী করতে সহায়ক হবে- উন্মুক্ত ‘সংগ্রহশালা’
জিনিসগুলো মেয়াদ শেষে ফেলে না দিলে বিপদ নিশ্চিত
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment