পেশি বাড়াতে প্রয়োজন সঠিক খাবার-দাবার। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ব্যায়ামের পরপর যে খাবার খাবেন, সেটি পেশির বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই এই সময়ের খাবারগুলো হওয়া প্রয়োজন পেশির বৃদ্ধির জন্য উপযুক্ত।
খাদ্যতালিকায় প্রোটিনের অভাব হলে পেশির শক্তি ব্যাহত হয় এবং বৃদ্ধি কম হয়। এ ছাড়া শরীরে চর্বি হবে না, তবে পেশি ঠিকই বৃদ্ধি পাবে—এমন খাবারই নির্বাচন করা উচিত।
জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ের স্বাস্থ্য বিভাগে প্রকাশিত হয়েছে এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন।
ডিমঃ ডিমের মধ্যে রয়েছে অ্যামাইনো এসিড ও প্রোটিন। এ জন্য এটি দ্রুত পেশি বাড়াতে কাজ করে। এর মধ্যে রয়েছে আয়রন, জিংক, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি। এ ছাড়া ভিটামিন বি, কে, ই, এ রয়েছে ডিমের ভেতর।
দুধঃ দুধের মধ্যে রয়েছে প্রোটিন। এ ছাড়া এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ও মিনারেল। পেশিকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। ব্যায়ামের পর দুধ খাওয়া ভালো।
কাঠবাদামঃ কাঠবাদামের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ই, প্রোটিন ও আঁশ। পেশি ভালোভাবে তৈরির জন্য এই বিষয়গুলো খুব জরুরি।
মুরগির গোশতঃ পেশির বৃদ্ধির জন্য মুরগির বুকের গোশত খুব উপকারী খাবার। মুরগির গোশতের মধ্যে রয়েছে জিংক, সেলেনিয়াম, আয়রন, নায়াসিন ও ভিটামিন বি৬।
পালংশাকঃ শরীর সুস্থ রাখতে পালংশাক খুব উপকারী। সম্প্রতি গবেষণায় বলা হয়, পেশির মাংস বাড়াতে পালংশাক বেশ ভালো উপাদান। এর মধ্যে ক্যালসিয়াম রয়েছে।
মিষ্টি আলুঃ মিষ্টি আলুর মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম। রয়েছে আঁশ, ভিটামিন। ব্যায়ামের পর মিষ্টি আলু খাওয়া ভালো বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।
No comments:
Post a Comment