শিষ্টাচার মানুষের উন্নত ও পরিণত মন-মানসিকতার প্রকাশ ঘটায়। “দ্য এসেনসিয়ালস অফ বিজনেস এটিকেট” এ বারবারা প্যাচটার এমন সব বিষয় নিয়ে লিখেছেন যেগুলো পেশাদার সামাজিক পরিবেশে নিজেকে যথাযথভাবে উপস্থাপনের জন্য সকলেরই জানা থাকা উচিত।
এখানে তেমনই ২২টি ব্যবসায় শিষ্টাচারের উল্লেখ করা হলোঃ
১. কারো সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সময় দাঁড়িয়ে কথা বলুন।
২. সবসময়ই নিজের পুরো নাম বলুন।
৩. আপনিই যদি উচ্চ পদস্থ ব্যক্তি বা নিমন্ত্রণকর্তা হন তাহলে প্রথমে আপনিই হ্যান্ডশেক করার জন্য হাত বাড়িয়ে দিন।
৪. যথাযথভাবে পোশাক পরুন।
৫. কথপোকথনের সময় একবার বা দুইবারের বেশি ধন্যবাদ বলবেন না।
৬. সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে আলাদাভাবে ধন্যবাদ-নোট পাঠান।
৭. বৈঠকের সময় ফোন থেকে দূরে থাকুন।
৮. লিঙ্কডইন এবং অন্যান্য পেশাদারদের সামাজিক যোগাযোগের সাইটে যথাযথ ছবি পোস্ট করুন।
৯. কাজের ক্ষেত্রে পেশাদার ইমেইল ঠিকানা ব্যবহার করুন। কম্পানির কাজ করার সময় কম্পানির ইমেইল ব্যবহার করাই ভালো। তবে ব্যক্তিগত ইমেইল ব্যবহার দরকার পড়লে সতর্ক থাকুন।
১০. সঠিক গ্রহীতার কাছে ইমেইল করছেন কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য সবসময়ই ডাবল চেক করুন।
১১. পেশাদার ইমেইল অভিবাদন ব্যবহার করুন। হেই ইউ গায়জ, ইও, হাই ফোকস এই ধরনের শব্দ ব্যবহার করবেন না।
১২. আপনি যদি কারো নাম ভুলে গিয়ে থাকেন তাহলে তা সততার সঙ্গে স্বীকার করুন।
১৩. কর্মস্থলে লোককে অভিবাদন জানান। হ্যালো এবং গুড মর্নিং বলুন।
১৪. কোনো কিছু দেখানোর সময় আঙ্গুলগুলো একত্রিত রাখুন। কখনোই তর্জনী ব্যবহার করবেন না। কারণ এটি আগ্রাসী মনোভাব প্রকাশ করে।
১৫. সময়ানুবর্তী হন। সবসময়ই বৈঠকে ঠিক সময়ে হাজির থাকুন।
১৬. কাউকে তাদের চেয়ারটি টেনে এগিয়ে দিতে যাবেন না। হোক সে নারী বা পুরুষ।
১৭. অফিসের বাইরে ব্যবসায়িক বৈঠকে গিয়ে অতি বেশি ব্যয়বহুল কিছুর অর্ডার করবেন না। এতে আপনার নিমন্ত্রণকর্তা ভাবতে পারেন আপনি তার নিমন্ত্রণের সুবিধা গ্রহণ করছেন।
১৮. নিমন্ত্রণ কর্তা বা অতিথির মতো আপনিও একই খাবার অর্ডার করুন।
১৯. বৈঠক শেষে বাড়িতে নেওয়ার জন্য বক্সে করে কোনো খাবারের অর্ডার করবেন না।
২০. মনে রাখবেন নিমন্ত্রণ কর্তাই সবসময় বিল পরিশোধ করবেন। সুতরাং আগি বাড়িয়ে বিল দিতে যাবেন না। আর আপনি যদি নিমন্ত্রণ কর্তা হন তাহলে আপনিই বিলটি পরিশোধ করবেন। এবার আপনি নারী বা পুরুষ যাই হোন না কেন।
২১. ব্যবসায়িক সামাজিক তৎপরতায় মাতাল হবেন না। সংযত থাকুন।
২২. একটি ভদ্র প্রস্থানের জন্য প্রস্তুত থাকুন। প্রস্থানের সময় কথা বলা অব্যাহত রেখে ভদ্রতা প্রদর্শন করুন।
২. সবসময়ই নিজের পুরো নাম বলুন।
৩. আপনিই যদি উচ্চ পদস্থ ব্যক্তি বা নিমন্ত্রণকর্তা হন তাহলে প্রথমে আপনিই হ্যান্ডশেক করার জন্য হাত বাড়িয়ে দিন।
৪. যথাযথভাবে পোশাক পরুন।
৫. কথপোকথনের সময় একবার বা দুইবারের বেশি ধন্যবাদ বলবেন না।
৬. সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে আলাদাভাবে ধন্যবাদ-নোট পাঠান।
৭. বৈঠকের সময় ফোন থেকে দূরে থাকুন।
৮. লিঙ্কডইন এবং অন্যান্য পেশাদারদের সামাজিক যোগাযোগের সাইটে যথাযথ ছবি পোস্ট করুন।
৯. কাজের ক্ষেত্রে পেশাদার ইমেইল ঠিকানা ব্যবহার করুন। কম্পানির কাজ করার সময় কম্পানির ইমেইল ব্যবহার করাই ভালো। তবে ব্যক্তিগত ইমেইল ব্যবহার দরকার পড়লে সতর্ক থাকুন।
১০. সঠিক গ্রহীতার কাছে ইমেইল করছেন কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য সবসময়ই ডাবল চেক করুন।
১১. পেশাদার ইমেইল অভিবাদন ব্যবহার করুন। হেই ইউ গায়জ, ইও, হাই ফোকস এই ধরনের শব্দ ব্যবহার করবেন না।
১২. আপনি যদি কারো নাম ভুলে গিয়ে থাকেন তাহলে তা সততার সঙ্গে স্বীকার করুন।
১৩. কর্মস্থলে লোককে অভিবাদন জানান। হ্যালো এবং গুড মর্নিং বলুন।
১৪. কোনো কিছু দেখানোর সময় আঙ্গুলগুলো একত্রিত রাখুন। কখনোই তর্জনী ব্যবহার করবেন না। কারণ এটি আগ্রাসী মনোভাব প্রকাশ করে।
১৫. সময়ানুবর্তী হন। সবসময়ই বৈঠকে ঠিক সময়ে হাজির থাকুন।
১৬. কাউকে তাদের চেয়ারটি টেনে এগিয়ে দিতে যাবেন না। হোক সে নারী বা পুরুষ।
১৭. অফিসের বাইরে ব্যবসায়িক বৈঠকে গিয়ে অতি বেশি ব্যয়বহুল কিছুর অর্ডার করবেন না। এতে আপনার নিমন্ত্রণকর্তা ভাবতে পারেন আপনি তার নিমন্ত্রণের সুবিধা গ্রহণ করছেন।
১৮. নিমন্ত্রণ কর্তা বা অতিথির মতো আপনিও একই খাবার অর্ডার করুন।
১৯. বৈঠক শেষে বাড়িতে নেওয়ার জন্য বক্সে করে কোনো খাবারের অর্ডার করবেন না।
২০. মনে রাখবেন নিমন্ত্রণ কর্তাই সবসময় বিল পরিশোধ করবেন। সুতরাং আগি বাড়িয়ে বিল দিতে যাবেন না। আর আপনি যদি নিমন্ত্রণ কর্তা হন তাহলে আপনিই বিলটি পরিশোধ করবেন। এবার আপনি নারী বা পুরুষ যাই হোন না কেন।
২১. ব্যবসায়িক সামাজিক তৎপরতায় মাতাল হবেন না। সংযত থাকুন।
২২. একটি ভদ্র প্রস্থানের জন্য প্রস্তুত থাকুন। প্রস্থানের সময় কথা বলা অব্যাহত রেখে ভদ্রতা প্রদর্শন করুন।
No comments:
Post a Comment