আপনি যদি ডায়বেটিসে আক্রান্ত হয়ে থাকেন! তবে প্রথমেই বলি এতে চিন্তিত হবার কোন দরকার নেই। কারণ ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রন করা এ সমস্যার একমাত্র সমাধান। আর তা করুন সহজেই।
ডায়বেটিসের সমস্যা এখন ঘরে ঘরে। আপনাকে শুধু খাওয়া দাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, সঙ্গে এক্সারসাইজ। তবে বিশেষজ্ঞদের কথায় ডায়বেটিসের প্রথম পর্যায়ে কিন্তু তা পুরোপুরি নির্মুল করা সম্ভব। যদি নিয়ম মেনে চলা যায় তাহলে নাকি মাত্র ৩০ দিনের মধ্যে কোনও ওষুধ ছাড়াই ডায়বেটিসকে ছুটি দেওয়া সম্ভব। কিছু ফল ও খাদ্য উপাদান রয়েছে যা শরীরে ইনসুলিনের উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করে শরীরে শর্করার পরিমান কমাতে সাহায্য করে। এই খাবারগুলি তারাও খেতে পারেন যাদের এখনও ডায়েবেটিস না হলেও পরিবারের সদস্যদের ডায়বেটিস আছে। তাহলে আসুন দেখে নেওয়া যাক সেই ১০ ম্যাজিক খাবার; যা মাত্র ৩০ দিনে ডায়বেটিস থেকে
দেবে মুক্তি।ডায়বেটিসের সমস্যা এখন ঘরে ঘরে। আপনাকে শুধু খাওয়া দাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, সঙ্গে এক্সারসাইজ। তবে বিশেষজ্ঞদের কথায় ডায়বেটিসের প্রথম পর্যায়ে কিন্তু তা পুরোপুরি নির্মুল করা সম্ভব। যদি নিয়ম মেনে চলা যায় তাহলে নাকি মাত্র ৩০ দিনের মধ্যে কোনও ওষুধ ছাড়াই ডায়বেটিসকে ছুটি দেওয়া সম্ভব। কিছু ফল ও খাদ্য উপাদান রয়েছে যা শরীরে ইনসুলিনের উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করে শরীরে শর্করার পরিমান কমাতে সাহায্য করে। এই খাবারগুলি তারাও খেতে পারেন যাদের এখনও ডায়েবেটিস না হলেও পরিবারের সদস্যদের ডায়বেটিস আছে। তাহলে আসুন দেখে নেওয়া যাক সেই ১০ ম্যাজিক খাবার; যা মাত্র ৩০ দিনে ডায়বেটিস থেকে
১. গাজরঃ
গাজরে বেটা ক্যারোটিন আছে। যা শরীরে ইনসুলিনের উদ্দীপন নিয়ন্ত্রণ করে। নিয়মিত খাওয়া গেলে মাত্র ৩০ দিনে ডায়েবেটিসকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
গাজরে বেটা ক্যারোটিন আছে। যা শরীরে ইনসুলিনের উদ্দীপন নিয়ন্ত্রণ করে। নিয়মিত খাওয়া গেলে মাত্র ৩০ দিনে ডায়েবেটিসকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
২. মাছঃ
মাছের মধ্যে প্রচুর পরিমানে ওমেগা ৩ থাকে। যা শরীরের ইনসুলিনের উৎপাদন হ্রাস করে। সপ্তাহে ২ দিন করে খেলেই যথেষ্ট।
মাছের মধ্যে প্রচুর পরিমানে ওমেগা ৩ থাকে। যা শরীরের ইনসুলিনের উৎপাদন হ্রাস করে। সপ্তাহে ২ দিন করে খেলেই যথেষ্ট।
৩. গ্রীন টিঃ
ক্যাটেচিন, ট্যানিন রক্তে শর্করার পরিমান নিয়ন্ত্রণ করে। আর গ্রীন টি এই উপাদানগুলিতে ভর্তি। দিনে ২ বার করে গ্রীন টি পান করুন। যদি ৩০ দিনে ডায়বেটিসের হাত থেকে মুক্তি চান তাহলে এই সহজ উপায়টি অত্যন্ত উপযোগী।
ক্যাটেচিন, ট্যানিন রক্তে শর্করার পরিমান নিয়ন্ত্রণ করে। আর গ্রীন টি এই উপাদানগুলিতে ভর্তি। দিনে ২ বার করে গ্রীন টি পান করুন। যদি ৩০ দিনে ডায়বেটিসের হাত থেকে মুক্তি চান তাহলে এই সহজ উপায়টি অত্যন্ত উপযোগী।
৪. অলিভ অয়েলঃ
অলিভ অয়েলের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে, যা শরীরের পক্ষে ভাল। শরীরে শর্করার পরিমাণ বাড়তে দেয় না। নিয়মিত অলিভ অয়েল খেলে শরীরে শর্করার পরিমান কমতে থাকে।
অলিভ অয়েলের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে, যা শরীরের পক্ষে ভাল। শরীরে শর্করার পরিমাণ বাড়তে দেয় না। নিয়মিত অলিভ অয়েল খেলে শরীরে শর্করার পরিমান কমতে থাকে।
৫. আপেলঃ
আপেল শরীরে শর্করার পরিমাণেক আচমকা উত্থান-পতন নিয়ন্ত্রণ করে রক্তে শর্করার পরিমাণে স্থিতি আনতে সাহায্য করে। প্রত্যেকদিন একটা করে সবুজ আপেল খান।
আপেল শরীরে শর্করার পরিমাণেক আচমকা উত্থান-পতন নিয়ন্ত্রণ করে রক্তে শর্করার পরিমাণে স্থিতি আনতে সাহায্য করে। প্রত্যেকদিন একটা করে সবুজ আপেল খান।
৬. পাউরুটিঃ
সাদা পাউরুটি অর্থাৎ যেটা ময়দা দিয়ে তৈরি হয় তা একেবারেই শরীরের উপযোগী নয়। তাই এই ধরণের পাউরুটিকে না বলুন। কিন্তু মাল্টি গ্রেন পাউরুটিতে হজমে কোনও সমস্যা হয় না । পাশাপাশি এতে ক্যালোরির পরিমাণও কম। যার ফলে আপনার ওজনও বাড়ে না এবং ডায়েবেটিসের সম্ভাবনাও কমে।
সাদা পাউরুটি অর্থাৎ যেটা ময়দা দিয়ে তৈরি হয় তা একেবারেই শরীরের উপযোগী নয়। তাই এই ধরণের পাউরুটিকে না বলুন। কিন্তু মাল্টি গ্রেন পাউরুটিতে হজমে কোনও সমস্যা হয় না । পাশাপাশি এতে ক্যালোরির পরিমাণও কম। যার ফলে আপনার ওজনও বাড়ে না এবং ডায়েবেটিসের সম্ভাবনাও কমে।
৭. কমলালেবুঃ
সপ্তাহে ২ দিন যদি কমলালেবু খেতে পারেন তাহলে মাত্র ৩০ দিনেই ডায়বেটিস থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে ফটোনিউট্রিয়েন্ট থাকে। যা ডায়বেটিস কমাতে সাহায্য করে।
সপ্তাহে ২ দিন যদি কমলালেবু খেতে পারেন তাহলে মাত্র ৩০ দিনেই ডায়বেটিস থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে ফটোনিউট্রিয়েন্ট থাকে। যা ডায়বেটিস কমাতে সাহায্য করে।
৮. আমন্ডঃ
আমন্ড হল ডায়েবেটিক রোগীদের প্রিয়বন্ধু। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও প্রোটিন রয়েছে। আমন্ড যদি প্রত্যেকদিন ২ টি করেও খাওয়া যায় তাহলে ৩০ দিনেই হাতে নাতে ফল পাবেন।
আমন্ড হল ডায়েবেটিক রোগীদের প্রিয়বন্ধু। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও প্রোটিন রয়েছে। আমন্ড যদি প্রত্যেকদিন ২ টি করেও খাওয়া যায় তাহলে ৩০ দিনেই হাতে নাতে ফল পাবেন।
৯. বিনসঃ
বিনস ডায়বেটিক রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। কারণ একে একাধিক ধরণের ফটোনিউট্রিয়েন্ট থাকে যা শরীরের শর্করার পরিমান নিয়ন্ত্রণ করে।
বিনস ডায়বেটিক রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। কারণ একে একাধিক ধরণের ফটোনিউট্রিয়েন্ট থাকে যা শরীরের শর্করার পরিমান নিয়ন্ত্রণ করে।
১০. ওটসঃ
ওটস পেটের মধ্যে উৎপাদিত পাচক উৎসেচক ও যে খাবার আমরা খাচ্ছি তার শর্করাজাত উপাদানের মধ্যে সেতু তৈরি করে। এর ফলে শরীরে শর্করার পরিমাণ স্বাভাবিক হয়।
ওটস পেটের মধ্যে উৎপাদিত পাচক উৎসেচক ও যে খাবার আমরা খাচ্ছি তার শর্করাজাত উপাদানের মধ্যে সেতু তৈরি করে। এর ফলে শরীরে শর্করার পরিমাণ স্বাভাবিক হয়।
No comments:
Post a Comment