ফুল টাইমের পাশাপাশি পার্ট টাইমেও শেয়ার বাজার ব্যবসায় টাকা বিনিয়োগ করুন! লাভের উপায় বাতলে দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরাই। চাকরি বা ব্যবসা করছেন, অথচ তেমনটা লাভ করতে পারছেন না? যদি তেমনটাই হয়, তবে পার্ট টাইমে এই কাজ করে সহজেই বেশ মোটা টাকা রোজগার করতে পারবেন। অর্থনীতিবিদদের কেউ কেউ জানাচ্ছেন, শেয়ার বাজারে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিনিয়োগ করা বেশ লাভজনক।
তবে হঠাৎ করে শেয়ার কিনে নিলেই হল না! শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। না হলে লাভের বদলে লোকসান হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে।
প্রথমেই দেখে নিতে হবে, যে কোম্পানির শেয়ার আপনি কিনছেন, সেই কোম্পানির বৃদ্ধি কেমন। কোম্পানির গ্রোথ চেনার কিছু সহজ উপায় হল-
১) কোম্পানির ব্যবসা ক্রমাগত বাড়ছে
এক্ষেত্রে প্রথমেই আপনাকে দেখে নিতে হবে শেয়ারটি কোন ক্যাটাগরির। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, A ভালো কোম্পানি না হলে N ক্যাটাগরির শেয়ার কিনতে। কারণ A ক্যাটাগরির কোম্পানি নির্দিষ্ট বছরে সবসময় ভালো ব্যবসা নাও করতে পারে।
২) কোম্পানির EPS (Earning per share) বাড়ছে কিনা।
কোম্পানি EPS যদি কম হয়, তাহলে সেই শেয়ার না কেনাই ভালো। যে কোম্পানির শেয়ারের নিজস্ব কোনও আয় নেই, সেই শেয়ারের দাম বাড়ার সম্ভাবনা একেবারেই কম।
৩) যে শেয়ারের PE অর্থাৎ ‘Profit Earning Ratio’ বেশি, সেই শেয়ারের দাম তত বাড়বে।
৪) কোম্পানির Net Profit Margin বাড়ছে কিনা দেখে নিতে হবে
৪) কোম্পানির ম্যানেজমেন্ট কতটা শক্তিশালী সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
শেয়ার বাজারে সফল হওয়ার কিছু টিপস
১. শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে কোম্পানির মূল ভিত্তি দেখে কেনা।
২. যে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় বেশি এবং নেট অ্যাসেট ভ্যালু বেশি। সেই কোম্পানির শেয়ার ভালো।
৩. কোম্পানির ব্যালেন্স সিট সম্পর্কে ধারণা রাখা।
৪. কোম্পানির পণ্যের চাহিদা সম্পর্কেও নজর রাখতে হবে।
৫. দেশি-বিদেশি শেয়ার মার্কেটের ওপর যথেষ্ট জ্ঞান থাকা উচিত।
৬. যে কোনও ধরনের গুজব এড়িয়ে চলা।
১. শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে কোম্পানির মূল ভিত্তি দেখে কেনা।
২. যে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় বেশি এবং নেট অ্যাসেট ভ্যালু বেশি। সেই কোম্পানির শেয়ার ভালো।
৩. কোম্পানির ব্যালেন্স সিট সম্পর্কে ধারণা রাখা।
৪. কোম্পানির পণ্যের চাহিদা সম্পর্কেও নজর রাখতে হবে।
৫. দেশি-বিদেশি শেয়ার মার্কেটের ওপর যথেষ্ট জ্ঞান থাকা উচিত।
৬. যে কোনও ধরনের গুজব এড়িয়ে চলা।
No comments:
Post a Comment