দার্জিলিংকে বলা হয় পাহাড়ের রাণী। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর, পাহাড়ে ঘেরা অপূর্ব চিরহরিৎ ভূমির এক পর্যটন স্থান। দার্জিলিং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দার্জিলিং জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। ভারতের অন্যতম এই মনোমুগ্ধকর স্থানটি হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত। দার্জিলিং ভারতের অন্যতম পর্যটন স্পট হিসেবে বিশ্ববাসীর নিকট অধিক পরিচিত।
কাঞ্চনজঙ্ঘা'র অনুপম সৌন্দর্য এবং টাইগার হিলের চিত্তাকর্ষক সূর্যোদয় ছাড়াও বিভিন্ন কৃত্রিম ও প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখার জন্য প্রতিবছর অনেক পর্যটক এখানে ভিড় করেন।
আসুন জেনে
নেই দার্জিলিং ভ্রমণের যাবতীয় তথ্যালাপঃ
দার্জিলিংক যাবেন কিভাবে
স্বপ্নের দেশ দার্জিলিং এ যাওয়াটা খুব বেশি ঝামেলার নয়। আপনি চাইলে আকাশ পথ, রেলপথ বা সড়কপথেও যেতে পারেন। তবে স্বল্প খরচে যেতে চাইলে রেলপথ ব্যবহার করতে পারেন। বিমানপথে যেতে চাইলে ঢাকা থেকে কোলকাতা, কোলকাতা থেকে শিলিগুড়ি। তারপর শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং।
স্বপ্নের দেশ দার্জিলিং এ যাওয়াটা খুব বেশি ঝামেলার নয়। আপনি চাইলে আকাশ পথ, রেলপথ বা সড়কপথেও যেতে পারেন। তবে স্বল্প খরচে যেতে চাইলে রেলপথ ব্যবহার করতে পারেন। বিমানপথে যেতে চাইলে ঢাকা থেকে কোলকাতা, কোলকাতা থেকে শিলিগুড়ি। তারপর শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং।
যদি সড়কপথে যেতে চান, তবে বুড়িমারী বর্ডার দিয়েই যেতে হবে। আর ঢাকা থেকে সবচেয়ে ভালো হয় ঢাকা-শিলিগুড়ি বাসে। শ্যামলী ও এস আর এর বাস চলাচল করে নিয়মিত। এছাড়া ঢাকার গাবতলী থেকে প্রতিদিন অসংখ্য যাত্রীবাহী বাস চলাচল করে রংপুর বিভাগের লালমনিরহাট জেলার বুড়িমারী সীমান্তের উদ্দেশে। বর্ডারের ট্রাভেল ট্যাক্স দিতে হয়। বর্ডারের সব ফরমালিটি বাসের লোকজন করে দিবে। এছাড়া রেস্ট নেয়ার জন্য আছে বাস কাউন্টারের খুবই ভাল ব্যবস্থা। এরপর শিলিগুড়ি থেকে পাহাড়ী পথে দার্জিলিং যেতে জীপ লাগবে। কয়েক ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছে যাবেন কাঙ্খিত শহর দার্জিলিং-এ।
দার্জিলিং এ থাকবেন কোথায়
যাওয়ার আগেই হোটেল বুকিং দিতে হবে এমনটি ভাবা ঠিক নয়। আপনি দার্জিলিং যাওয়ার পরও বুকিংয়ের কাজটা করতে পারেন। তবে দেশে থাকতেই স্বল্প বা উচ্চমূল্যের হোটেলের কিছু নাম জেনে নিতে পারেন। গুগলে সার্চ দিয়েই আপনি অসংখ্য হোটেলের নাম পাবেন।
প্রায় প্রতিটি হোটেলেই রয়েছে দর্শনীয় স্থানসমূহ ঘুরে বেড়ানোর জন্য আকর্ষণীয় জিপ, সার্বক্ষণিক গরম পানির ব্যবস্থা, ঠাণ্ডা প্রতিরোধে ওষুধসহ যে কোন মুহূর্তে যে কোন সমস্যার তাৎক্ষণিক সেবা।
যাওয়ার আগেই হোটেল বুকিং দিতে হবে এমনটি ভাবা ঠিক নয়। আপনি দার্জিলিং যাওয়ার পরও বুকিংয়ের কাজটা করতে পারেন। তবে দেশে থাকতেই স্বল্প বা উচ্চমূল্যের হোটেলের কিছু নাম জেনে নিতে পারেন। গুগলে সার্চ দিয়েই আপনি অসংখ্য হোটেলের নাম পাবেন।
প্রায় প্রতিটি হোটেলেই রয়েছে দর্শনীয় স্থানসমূহ ঘুরে বেড়ানোর জন্য আকর্ষণীয় জিপ, সার্বক্ষণিক গরম পানির ব্যবস্থা, ঠাণ্ডা প্রতিরোধে ওষুধসহ যে কোন মুহূর্তে যে কোন সমস্যার তাৎক্ষণিক সেবা।
দার্জিলিংয়ে খাবেন কোথায়
হোটেলগুলোতে বাঙালি খাবারসহ সব ধরনের খাবারের ব্যবস্থা আছে। ৪০-৮০ রুপি দিয়ে সবজী, মুরগী বা খাসী দিয়ে রাতে বা দুপুরের খাবার খেতে পারেন। আপনি এখানে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলের খাবার খেতে পারবেন।
ভ্রমন পিপাসূদের জন্য হোটেলগুলোতে সব ধরনের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়। ফলে পুষ্টিকর ও রুচিসম্মত খাবার নিয়ে দুশ্চিন্তার কোন কারণ নেই। ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ এবং ডিনার ছাড়াও হোটেল কর্তৃপক্ষ ভোরবেলায় বেড-টি এবং ডিনারের আগে ইভনিং-টি’র ব্যবস্থাও করে থাকেন।
বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর অসংখ্য ট্যুরিস্টের আগমনের ফলে এখানকার হোটেল মালিকরা বাংলাদেশীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থায় একেবারে বাঙালি রুচিসম্মত খাবার-দাবারের জোগান দিয়ে থাকেন। তবে হোটেলের খাবারের দাম বেশি পড়বে। তার চেয়ে বরং দেখেশুনে স্বাস্থ্যসম্মত স্ট্রিট ফুড খেয়ে নিতে পারেন। এখানকার স্ট্রিটফুড গুলো দারুন মজাদার।
হোটেলগুলোতে বাঙালি খাবারসহ সব ধরনের খাবারের ব্যবস্থা আছে। ৪০-৮০ রুপি দিয়ে সবজী, মুরগী বা খাসী দিয়ে রাতে বা দুপুরের খাবার খেতে পারেন। আপনি এখানে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলের খাবার খেতে পারবেন।
ভ্রমন পিপাসূদের জন্য হোটেলগুলোতে সব ধরনের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়। ফলে পুষ্টিকর ও রুচিসম্মত খাবার নিয়ে দুশ্চিন্তার কোন কারণ নেই। ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ এবং ডিনার ছাড়াও হোটেল কর্তৃপক্ষ ভোরবেলায় বেড-টি এবং ডিনারের আগে ইভনিং-টি’র ব্যবস্থাও করে থাকেন।
বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর অসংখ্য ট্যুরিস্টের আগমনের ফলে এখানকার হোটেল মালিকরা বাংলাদেশীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থায় একেবারে বাঙালি রুচিসম্মত খাবার-দাবারের জোগান দিয়ে থাকেন। তবে হোটেলের খাবারের দাম বেশি পড়বে। তার চেয়ে বরং দেখেশুনে স্বাস্থ্যসম্মত স্ট্রিট ফুড খেয়ে নিতে পারেন। এখানকার স্ট্রিটফুড গুলো দারুন মজাদার।
দার্জিলিং এর দর্শনীয় স্থানসমূহ
দার্জিলিং এ ছোট বড় মিলিয়ে ঘুরে বেড়ানোর জন্য অনেক আকর্ষণীয় স্থান রয়েছে। ঘুরতে যাওয়ার মত উল্লেখযোগ্য স্থানগুলো হলঃ
'অবজারবেটরি হিল' ধীরধাম মন্দির এবং বৌদ্ধ সংরক্ষণালয় এই পর্যবক্ষেণ পাহাড়ের উপর অবস্থিত। 'দার্জিলিং চিড়িয়াখানা' বা 'পদ্মজা নাইডু হিমালয়ান জুলজিকাল পার্ক' এই চিড়িয়াখানায় রেড পান্ডা, স্নো লেপার্ড, তিব্বতীয় নেকড়েসহ পূর্ব হিমালয়ের প্রচুর বিপদগ্রস্ত ও বিলুপ্ত পক্ষী ও প্রাণীদের দেখতে পাওয়া যায়। পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত রেলওয়ে স্টেশন ‘ঘুম’। সমুদ্র-পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০,০০০ ফুট উঁচু পাহাড়ের চূড়া থেকে অপূর্ব সুন্দর 'সূর্যোদয়' দেখা। 'ঘুম বৌদ্ধ মনেস্ট্রি' এই অঞ্চলের সর্ববৃহৎ মনেস্ট্রি। অপূর্ব সুন্দর স্মৃতিসৌধ 'বাতাসিয়া লুপ'। পাহাড়ে অভিযান শিক্ষাকেন্দ্র ‘হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইন্সটিটিউট’।
এভারেস্ট বিজয়ী 'তেনজিং রক-এর স্মৃতিস্তম্ভ'। কেবল কারে করে প্রায় ১৬ কিলোমিটার এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে ভ্রমণ। হ্যাপি ভ্যালি টি গার্ডেনে বসে তাৎণিকভাবে পৃথিবীখ্যাত ব্ল্যাক টি পানের অপূর্ব অভিজ্ঞতা। যুদ্ধবিধ্বস্ত শরণার্থী কেন্দ্র 'তিব্বতিয়ান সেলফ হেলপ্ সেন্টার'। সমুদ্র-পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮,০০০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত মনোরম খেলাধুলার স্থান দার্জিলিং 'গোরখা স্টেডিয়াম'। নেপালি জাতির স্বাক্ষর বহনকারী 'দার্জিলিং মিউজিয়াম'। পৃথিবীর বিখ্যাত বৌদ্ধ বিহার 'জাপানিজ টেম্পল'। ব্রিটিশ আমলের সরকারি নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র কাউন্সিল হাউস ‘লাল কুঠির’। অসাধারণ শৈল্পিক নিদর্শন খ্যাত ‘আভা আর্ট গ্যালারি’। শতবর্ষের প্রাচীন মন্দির ‘দিরদাহাম টেম্পল’। 'লেবং রেস কোর্স' পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট এবং সর্বোচ্চ রেস কোর্স।
এসব নিদর্শন ছাড়াও আপনার মনের চিরহরিৎ জগতকে শুধু আনন্দময় নয়, এক নতুন জীবনের যাত্রা শুরু করাতে চলে যেতে পারেন পাথর কেটে তৈরি ‘রক গার্ডেন’ এবং 'গঙ্গামায়া পার্ক'-এ।
উপরোল্লিখিত দর্শনীয় স্থানগুলো ছাড়াও আপনার হৃদয় পিঞ্জর থেকে রোমাঞ্চিত করবে মহান সৃষ্টিকর্তার বিশাল উপহার হিমালয় কন্যা ‘কাঞ্চন-জংঘা’, বিশুদ্ধ পানির অবিরাম ঝর্ণাধারা ‘ভিক্টোরিয়া ফলস্’ এবং মেঘের দেশে বসবাসরত এক সুসভ্য জাতির সংস্কৃতি।
'ধীরধাম মন্দির' কাঠমান্ডুর বিখ্যাত পশুপতিনাথ মন্দিরের অনুরূপ। 'বেঙ্গল ন্যাচারাল হিস্টোরি মিউজিয়াম' গাছপালা ও পশুপাখিদের প্রাকৃতিক পরিবেশের অন্দরে প্রবেশ করায়। 'লাওডস্ বোটানিকাল গার্ডেন' নামের এই উদ্যানে অর্কিড, রডোডেনড্রন, ম্যাগনোলিয়া, প্রিমুলা, ফার্ন সহ নানা জাতের হিমালয়ান উদ্ভিদ পাওয়া যায়।দার্জিলিং এ ছোট বড় মিলিয়ে ঘুরে বেড়ানোর জন্য অনেক আকর্ষণীয় স্থান রয়েছে। ঘুরতে যাওয়ার মত উল্লেখযোগ্য স্থানগুলো হলঃ
'অবজারবেটরি হিল' ধীরধাম মন্দির এবং বৌদ্ধ সংরক্ষণালয় এই পর্যবক্ষেণ পাহাড়ের উপর অবস্থিত। 'দার্জিলিং চিড়িয়াখানা' বা 'পদ্মজা নাইডু হিমালয়ান জুলজিকাল পার্ক' এই চিড়িয়াখানায় রেড পান্ডা, স্নো লেপার্ড, তিব্বতীয় নেকড়েসহ পূর্ব হিমালয়ের প্রচুর বিপদগ্রস্ত ও বিলুপ্ত পক্ষী ও প্রাণীদের দেখতে পাওয়া যায়। পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত রেলওয়ে স্টেশন ‘ঘুম’। সমুদ্র-পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০,০০০ ফুট উঁচু পাহাড়ের চূড়া থেকে অপূর্ব সুন্দর 'সূর্যোদয়' দেখা। 'ঘুম বৌদ্ধ মনেস্ট্রি' এই অঞ্চলের সর্ববৃহৎ মনেস্ট্রি। অপূর্ব সুন্দর স্মৃতিসৌধ 'বাতাসিয়া লুপ'। পাহাড়ে অভিযান শিক্ষাকেন্দ্র ‘হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইন্সটিটিউট’।
এভারেস্ট বিজয়ী 'তেনজিং রক-এর স্মৃতিস্তম্ভ'। কেবল কারে করে প্রায় ১৬ কিলোমিটার এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে ভ্রমণ। হ্যাপি ভ্যালি টি গার্ডেনে বসে তাৎণিকভাবে পৃথিবীখ্যাত ব্ল্যাক টি পানের অপূর্ব অভিজ্ঞতা। যুদ্ধবিধ্বস্ত শরণার্থী কেন্দ্র 'তিব্বতিয়ান সেলফ হেলপ্ সেন্টার'। সমুদ্র-পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮,০০০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত মনোরম খেলাধুলার স্থান দার্জিলিং 'গোরখা স্টেডিয়াম'। নেপালি জাতির স্বাক্ষর বহনকারী 'দার্জিলিং মিউজিয়াম'। পৃথিবীর বিখ্যাত বৌদ্ধ বিহার 'জাপানিজ টেম্পল'। ব্রিটিশ আমলের সরকারি নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র কাউন্সিল হাউস ‘লাল কুঠির’। অসাধারণ শৈল্পিক নিদর্শন খ্যাত ‘আভা আর্ট গ্যালারি’। শতবর্ষের প্রাচীন মন্দির ‘দিরদাহাম টেম্পল’। 'লেবং রেস কোর্স' পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট এবং সর্বোচ্চ রেস কোর্স।
এসব নিদর্শন ছাড়াও আপনার মনের চিরহরিৎ জগতকে শুধু আনন্দময় নয়, এক নতুন জীবনের যাত্রা শুরু করাতে চলে যেতে পারেন পাথর কেটে তৈরি ‘রক গার্ডেন’ এবং 'গঙ্গামায়া পার্ক'-এ।
উপরোল্লিখিত দর্শনীয় স্থানগুলো ছাড়াও আপনার হৃদয় পিঞ্জর থেকে রোমাঞ্চিত করবে মহান সৃষ্টিকর্তার বিশাল উপহার হিমালয় কন্যা ‘কাঞ্চন-জংঘা’, বিশুদ্ধ পানির অবিরাম ঝর্ণাধারা ‘ভিক্টোরিয়া ফলস্’ এবং মেঘের দেশে বসবাসরত এক সুসভ্য জাতির সংস্কৃতি।
দার্জিলিংয়ে কেনাকাটা করবেন যেখানে
মহাকাল মার্কেটের কলাকেন্দ্র আর বিগ বাজার থেকে কেনা ভাল। দার্জিলিং বা শিলিগুড়ি দুই জায়গাতেই বিগ বাজার আছে। এছাড়া লাডেন-লা রোডের মার্কেটে পাবেন শীতের পোশাক, হাতমোজা, কানটুপি, মাফলার, সোয়েটারসহ লেদার জ্যাকেট, নেপালি শাল এবং শাড়ি, অ্যান্টিক্স ও গিফট আইটেম, লেদার সু, সানগ্লাস। এছাড়াও শহরের কেনাকাটার জন্য রয়েছে ছোট বড় অনেকগুলো শপিং মল।
মহাকাল মার্কেটের কলাকেন্দ্র আর বিগ বাজার থেকে কেনা ভাল। দার্জিলিং বা শিলিগুড়ি দুই জায়গাতেই বিগ বাজার আছে। এছাড়া লাডেন-লা রোডের মার্কেটে পাবেন শীতের পোশাক, হাতমোজা, কানটুপি, মাফলার, সোয়েটারসহ লেদার জ্যাকেট, নেপালি শাল এবং শাড়ি, অ্যান্টিক্স ও গিফট আইটেম, লেদার সু, সানগ্লাস। এছাড়াও শহরের কেনাকাটার জন্য রয়েছে ছোট বড় অনেকগুলো শপিং মল।
দার্জিলিং যেতে খরচ কেমন পড়বে
দেশের বাইরে হলেও দার্জিলিং শহরের যেতে খুব বেশি খরচ করতে হয় না। দার্জিলিং এ থাকা, খাওয়া, যাতায়াত বাবদ প্রতিজনে সর্বোচ্চ খরচ ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা হতে পারে। বুড়িমারি দিয়ে গেলে খরচ কম পড়বে। কলকাতার হয়ে গেলে খরচটা কিছুটা বেড়ে যাবে। বছরের প্রায় সময়ই ট্যুরিজম কোম্পানিগুলো বিভিন্ন অফার দিয়ে থাকে। ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা থাকলে খেয়াল রাখুন ট্যুরিজম কোম্পানিগুলোর বিজ্ঞাপনে। তবে সর্বনিম্নভাবে ২-৩ দিন থাকার জন্য খরচ হতে পারে ৮০০০ টাকার মতো। বেশিদিন থাকলেতো আরও খরচ বাড়বে; এটাই স্বাভাবিক।
দেশের বাইরে হলেও দার্জিলিং শহরের যেতে খুব বেশি খরচ করতে হয় না। দার্জিলিং এ থাকা, খাওয়া, যাতায়াত বাবদ প্রতিজনে সর্বোচ্চ খরচ ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা হতে পারে। বুড়িমারি দিয়ে গেলে খরচ কম পড়বে। কলকাতার হয়ে গেলে খরচটা কিছুটা বেড়ে যাবে। বছরের প্রায় সময়ই ট্যুরিজম কোম্পানিগুলো বিভিন্ন অফার দিয়ে থাকে। ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা থাকলে খেয়াল রাখুন ট্যুরিজম কোম্পানিগুলোর বিজ্ঞাপনে। তবে সর্বনিম্নভাবে ২-৩ দিন থাকার জন্য খরচ হতে পারে ৮০০০ টাকার মতো। বেশিদিন থাকলেতো আরও খরচ বাড়বে; এটাই স্বাভাবিক।
বাড়তি সতর্কতা
দার্জিলিং এ বেড়াতে যাওয়ার সবচেয়ে উপযুক্ত সময় শীতের শুরু কিংবা শেষদিক। তবে বছরের যে সময়ই যান না কেন, সঙ্গে গরম কাপড় নিতে ভুলবেন না। ডিসেম্বর মাসে দার্জিলিংয়ে প্রচুর তুষারপাত হয়।
এছাড়াও দার্জিলিং শহরে প্রতি বছর গড়ে ১২৬ দিন বৃষ্টিপাত হয় ও বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৩০৯.২ সেমি (১২১.৭ ইঞ্চি); জুলাই মাসে সর্বাধিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকে। এটি ব্যাপক ধস সৃষ্টি করে জীবন ও ধন সম্পদের ক্ষতিসাধন করে থাকে।
দার্জিলিং এ বেড়াতে যাওয়ার সবচেয়ে উপযুক্ত সময় শীতের শুরু কিংবা শেষদিক। তবে বছরের যে সময়ই যান না কেন, সঙ্গে গরম কাপড় নিতে ভুলবেন না। ডিসেম্বর মাসে দার্জিলিংয়ে প্রচুর তুষারপাত হয়।
এছাড়াও দার্জিলিং শহরে প্রতি বছর গড়ে ১২৬ দিন বৃষ্টিপাত হয় ও বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৩০৯.২ সেমি (১২১.৭ ইঞ্চি); জুলাই মাসে সর্বাধিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকে। এটি ব্যাপক ধস সৃষ্টি করে জীবন ও ধন সম্পদের ক্ষতিসাধন করে থাকে।
ইমিগ্রেশন অফিসের কাছে যেহেতু বাস থামে; তাই ইমিগ্রেশনের দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তির সাহায্যে ভ্রমণ কর ও কাস্টমসের সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে নিন। ঢাকা থেকেও ভ্রমণ কর প্রদান করা যায়। বুড়িমারী অতিক্রম করে ওপারে চ্যাংড়াবান্দা সীমান্তে পৌঁছে একইভাবে সম্পন্ন করে নিন ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসের সব প্রক্রিয়া। আপনার টাকা বা ডলার চ্যাংড়াবান্দায় অবস্থিত সরকার অনুমোদিত ডিলারদের কাছ থেকে ভারতীয় মুদ্রায় কনভার্ট করে নেবেন।
দার্জিলিংয়ের খবর জানতেঃ Darjeeling News ... www.DarjeelingTimes.com
^
^
আরও খোঁজা হয়েছেঃ India tour. দার্জিলিং যেতে কত খরচ পড়বে ? দার্জিলিং ভ্রমনে যা যা দেখবেন ! কিভাবে দার্জিলিং যাবেন কি খাবেন? দার্জিলিং ভ্রমনের কিছু টিপস, ঘুরে আসুন মেঘের দেশ দার্জিলিং, travelnews, সৌন্দর্যমণ্ডিত দার্জিলিং!!! পাহাড়চূড়ায় সাদা মেঘের শহর দার্জিলিং, ভ্রমন.. টিপস, ভ্রমন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ থেকে দার্জিলিং যাবার, দার্জিলিং থাকার ও খাওয়ার এ টু জেড তথ্য... দার্জিলিং হোটেল, দার্জিলিং ভ্রমন গাইড, কলকাতা থেকে দার্জিলিং, দার্জিলিং ট্যুর, Darjeeling tour... দার্জিলিং হোটেল ভাড়া, দার্জিলিং ভ্রমণ, দার্জিলিং কিভাবে যাবেন, দার্জিলিং কোথায় থাকা ভালো, দার্জিলিং ভ্রমন প্যাকেজ, দার্জিলিং ভ্রমণ কাহিনী, দার্জিলিং-ভারত।। দার্জেলিংক নগর / পর্যটনস্থল, from bangladesh. দার্জিলিং, দার্জিলিং, দাজিলিং, বাংলাদেশ থেকে সরাসরি দার্জিলিং এর ফ্লাইট। দাজিলিঙ, দার্জিলিঙ, ভারতের দার্ঝিলিং, দার্ঝিলিং, দার্জিলিং ভ্রমন, ভ্রমন, বিদেশ ভ্রমন ... ভারতের দার্জিলিং ।
^
আরও খোঁজা হয়েছেঃ India tour. দার্জিলিং যেতে কত খরচ পড়বে ? দার্জিলিং ভ্রমনে যা যা দেখবেন ! কিভাবে দার্জিলিং যাবেন কি খাবেন? দার্জিলিং ভ্রমনের কিছু টিপস, ঘুরে আসুন মেঘের দেশ দার্জিলিং, travelnews, সৌন্দর্যমণ্ডিত দার্জিলিং!!! পাহাড়চূড়ায় সাদা মেঘের শহর দার্জিলিং, ভ্রমন.. টিপস, ভ্রমন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ থেকে দার্জিলিং যাবার, দার্জিলিং থাকার ও খাওয়ার এ টু জেড তথ্য... দার্জিলিং হোটেল, দার্জিলিং ভ্রমন গাইড, কলকাতা থেকে দার্জিলিং, দার্জিলিং ট্যুর, Darjeeling tour... দার্জিলিং হোটেল ভাড়া, দার্জিলিং ভ্রমণ, দার্জিলিং কিভাবে যাবেন, দার্জিলিং কোথায় থাকা ভালো, দার্জিলিং ভ্রমন প্যাকেজ, দার্জিলিং ভ্রমণ কাহিনী, দার্জিলিং-ভারত।। দার্জেলিংক নগর / পর্যটনস্থল, from bangladesh. দার্জিলিং, দার্জিলিং, দাজিলিং, বাংলাদেশ থেকে সরাসরি দার্জিলিং এর ফ্লাইট। দাজিলিঙ, দার্জিলিঙ, ভারতের দার্ঝিলিং, দার্ঝিলিং, দার্জিলিং ভ্রমন, ভ্রমন, বিদেশ ভ্রমন ... ভারতের দার্জিলিং ।
No comments:
Post a Comment