আউটসোর্সিং ও প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনার সাথে থাকছে.. গুরুত্বপূর্ণ সফট্ওয়্যার, অনলাইন জগতের বিশেষ খবর, অতিপ্রয়োজনীয় টিপস & ট্রিকস- সহ আরও কিছু আপডেট তথ্য, যা আপনার অনলাইন জীবনকে সমৃদ্ধশালী করতে সহায়ক হবে- উন্মুক্ত ‘সংগ্রহশালা’
এক লাখ ৬৫ হাজার টাকা খরচে সৌদি আরব গমন
বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ ও কাজের সুযোগ
স্কিল ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রামের আওতায় বিনা মূল্যে প্রশিক্ষণ দেবে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা টিএমএসএস ও ইউসেপ বাংলাদেশ। প্রশিক্ষণে ফলাফল ভালো করলে ও দক্ষ জনশক্তি হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারলে প্রশিক্ষণ শেষে মিলবে চাকরি ও ঋণ সুবিধা।
সফলতার জন্য ডিস্ট্রিবিউটরদের যেসব গুণাবলী থাকা প্রয়োজন: পর্ব-৫
বিশ্ব বিখ্যাত ধনীদের গোপন ফর্মুলা
জ্বর হলে করনীয় বা যা করবেন
জ্বর হলে কী করণীয়- এ নিয়ে এনটিভির নিয়মিত আয়োজন ‘স্বাস্থ্য প্রতিদিন’ অনুষ্ঠানের ২৪৮৭তম পর্বে কথা বলেছেন ডা. প্রদীপ রঞ্জন সাহা। বর্তমানে তিনি ইউনাইটেড হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে পরামর্শক হিসেবে কর্মরত।
স্বাস্থ্যবান স্তনের জন্য প্রয়োজনীয় ৫ খাবার
ইট ফর এক্সট্রা অর্ডিনারি হেলথ অ্যান্ড হিলিং নামের একটি নতুন বইয়ে এই খাদ্য ও পানীয়গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
নিজেকে প্রস্তুত করুনঃ সফল হউন: পর্ব-৫
আকর্ষণীয় পদে নিয়োগ দিচ্ছে স্যামসাং
এছাড়া প্রার্থীদের আইওএস অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট ও বিভিন্ন প্রকার আইওএস ফ্রেমওয়ার্ক
কৃষি ব্যাংকে ২৪৯ জনের চাকরি
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ‘কর্মকর্তা (ক্যাশ)’ পদের জন্য প্রার্থীর বয়স ০১ আগস্ট ২০১৬ তারিখে সর্বোচ্চ ৩০ বছর। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে
বিকাশে চাকরি: ৩০-৪০ হাজার টাকা বেতন
স্নাতক পাস প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। এ ছাড়া প্রার্থীদের সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট, ডিস্ট্রিবিউশন বা সেলসে কমপক্ষে এক বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে
৬ পদে চাকরি দেবে ওয়ালটন গ্রুপ
পদসংখ্যা: ০৫ জন
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিপ্লোমা ইন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
অভিজ্ঞতা: ০২ বছর
বয়স: ৩০ বছর।
নেতৃত্বদানে শিখে নিন প্রয়োজনীয় ৯ গুণ
অ্যাসিডিটির চিকিৎসা: ১২টি ঘরোয়া সমাধান
অ্যাসিডিটির রয়েছে নানান রকম সমস্যা বা উপসর্গ। এর ফলে প্রধানত
বিছানায় প্রসাব বা শয্যামূত্র: কারণ এবং প্রতিকার
সাধারণত মূত্রথলির গায়ের পেশী সংকোচন বশত: মূত্রবেগ হয় এবং ঠিক সেই মুহূর্তেই সূক্ষ স্নাযুক্রিয়ার ফলে মূত্রথলির গ্রীবায় অবস্থিত দ্বাররক্ষী সংকোচন পেশীর প্রসারণ ঘটে এবং মূত্রত্যাগ ক্রিয়াটি সম্পূর্ণ হয়। কিন্তু এই সহযোগিতা জন্মাতে শিশুদের ক্ষেত্রে
উচ্চতা বাড়াতে আসন (ব্যায়াম)
উচ্চতা বাড়াতে চান? তাহলে যোগ আসন করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে কোন আসনগুলো কোন বয়সে করবেন জানালেন অ্যাডোনাইজ ফিটনেস সেন্টারের প্রশিক্ষক জহিরুল ইসলাম।
সবচেয়ে বেশি বয়সে অলিম্পিক হাই জাম্প সোনা জয়ের রেকর্ড কোন দেশের নারীর?
৩৭ বছর বয়সেই স্পেনের রুথ বেইতিয়া অলিম্পিকে নারীদের হাই জাম্পের সোনা জয়ের কৃতিত্ব গড়লেন। নিজের নাম ইতিহাসের পাতায় লেখা এবং অলিম্পিক ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বয়সে জাম্পিং ইভেন্টের সোনা জয়ের রেকর্ডটা এখন রুথ বেইতিয়ার।
সবচেয়ে বেশি বয়সে অলিম্পিক হাই জাম্প সোনা জয়ের রেকর্ড স্পেনের নারী রুথ বেইতিয়ার।
রিও অলিম্পিকে রাশিয়ার হয়ে সোনা জিতেছেন এক বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত অ্যাথলেট। তিনি কে?
বঙ্গ-রাশিয়ান কন্যা ইতিমধ্যেই দখল করে নিয়েছেন রিদমিক জিমন্যাস্টিকসের বিশ্ব রেকর্ড। এবার অলিম্পিকেও বঙ্গ-রাশিয়ান কন্যা- মার্গারিটা মামুন স্বর্ণ জয় করেন ৭৪.৩৮৩ পয়েন্ট নিয়ে। স্বদেশি কুদরাভসেভা রুপা জিতেছেন ৭৩.৯৯৮ পয়েন্ট নিয়ে। প্রতিযোগিতায় ব্রোঞ্জ জিতেছেন ইউক্রেনের গানা রিজাতদিনোভা ৭৩.৯৩২ পয়েন্ট করে।
রিও অলিম্পিকে রাশিয়ার হয়ে সোনা জিতেছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত অ্যাথলেট মার্গারিটা মামুন।
২০২০ অলিম্পিকের আসর বসবে কোন শহরে?
বিডে হেরে যাবার পর আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (IOC) ইস্তাম্বুল এবং মাদ্রিদকে বাদ দিয়ে টোকিও শহরকে বেছে নেয়।
২০২০ অলিম্পিকের আসর বসবে টোকিও শহরে।
অলিম্পিক স্বর্ণপদকে সোনার পরিমান কতটুকু?
নেটওয়ার্ক মার্কেটিংয়ে ফোনালাপের কৌশল: পর্ব-৪
অলিম্পিক গেমসে উসাইন বোল্ট রিলেতে মোট কয়টি সোনা জিতেছেন?
অলিম্পিক গেমসে উসাইন বোল্ট রিলেতে মোট নয়টি সোনা জিতেছেন।
অলিম্পিক ফুটবলে জার্মানির নারী দল সোনা জিতেছে কয়বার?
জার্মানীর পুরুষ দলও কখনো অলিম্পিকে সোনা জেতেনি। অবশ্য তাদের পুরুষ দল আজ বাংলাদেশ সময় রাত আড়াইটায় স্বাগতিক ব্রাজিলের সাথে মারাকানা স্টেডিয়ামে সোনা জয়ের লড়াইয়ে নামবে।
অলিম্পিক ফুটবলে জার্মানির নারী দল সোনা জিতেছে একবার।
আইভরি কোস্ট তাদের ইতিহাসের প্রথম অলিম্পিক সোনা জিতেছে কোন আসরে?
এর আগে অবশ্য অলিম্পিকে মোটে একটি পদকই জেতার রেকর্ড পশ্চিম আফ্রিকার দেশটির। ১৯৮৪ লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকে পুরুষদের ৪০০ মিটারে রুপা জিতেছিলেন গ্যাব্রিয়েল তিয়াকোহ।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/sport/2016/08/20/395629#sthash.LZCQ42MW.dpuf
এর আগে অবশ্য অলিম্পিকে মোটে একটি পদকই জেতার রেকর্ড পশ্চিম আফ্রিকার দেশটির। ১৯৮৪ লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকে পুরুষদের ৪০০ মিটারে রুপা জিতেছিলেন গ্যাব্রিয়েল তিয়াকোহ।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/sport/2016/08/20/395629#sthash.LZCQ42MW.dpufশেষের কিকটায় ইতিহাস গড়লেন শেখ সালাহ সিসে। রিও অলিম্পিকে বাংলাদেশের শনিবার পুরুষ তায়কোন্দোর অনূর্ধ্ব ৮০ কেজি ওজন শ্রেণিতে সোনা জিতেছেন। এবং অলিম্পিক গেমসের ইতিহাসে এটি তার দেশ আইভরি কোস্টের প্রথম সোনা। তৃতীয় বাছাই ফেভারিট বৃটিশ লুতালো মুহাম্মদকে হারিয়ে দেশের হিরো হয়েছেন সালাহ। ৮-৬ এ জিতেছেন তিনি। এর আগে অবশ্য অলিম্পিকে মোটে একটি পদকই জেতার রেকর্ড পশ্চিম আফ্রিকার দেশটির। ১৯৮৪ লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকে পুরুষদের ৪০০ মিটারে রুপা জিতেছিলেন গ্যাব্রিয়েল তিয়াকোহ। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/sport/2016/08/20/395629#sthash.LZCQ42MW.dpuf
তৃতীয় বাছাই ফেভারিট বৃটিশ লুতালো মুহাম্মদকে হারিয়ে দেশের হিরো হয়েছেন সালাহ। ৮-৬ ব্যবধানে জিতেছেন তিনি। এর আগে অলিম্পিকে মোটে একটি পদকই জেতার রেকর্ড পশ্চিম আফ্রিকার দেশ আইভরি কোস্টের। ১৯৮৪ লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকে পুরুষদের ৪০০ মিটারে রুপা জিতেছিলেন গ্যাব্রিয়েল তিয়াকোহ।
আইভরি কোস্ট তাদের ইতিহাসের প্রথম অলিম্পিক সোনা জিতেছে ২০১৬ রিও অলিম্পিক আসরে?
এর আগে অবশ্য অলিম্পিকে মোটে একটি পদকই জেতার রেকর্ড পশ্চিম আফ্রিকার দেশটির। ১৯৮৪ লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকে পুরুষদের ৪০০ মিটারে রুপা জিতেছিলেন গ্যাব্রিয়েল তিয়াকোহ।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/sport/2016/08/20/395629#sthash.LZCQ42MW.dpuf
এর আগে অবশ্য অলিম্পিকে মোটে একটি পদকই জেতার রেকর্ড পশ্চিম আফ্রিকার দেশটির। ১৯৮৪ লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকে পুরুষদের ৪০০ মিটারে রুপা জিতেছিলেন গ্যাব্রিয়েল তিয়াকোহ।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/sport/2016/08/20/395629#sthash.LZCQ42MW.dpuf
এর আগে অবশ্য অলিম্পিকে মোটে একটি পদকই জেতার রেকর্ড পশ্চিম আফ্রিকার দেশটির। ১৯৮৪ লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকে পুরুষদের ৪০০ মিটারে রুপা জিতেছিলেন গ্যাব্রিয়েল তিয়াকোহ।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/sport/2016/08/20/395629#sthash.LZCQ42MW.dpuf
অভিজ্ঞতা ছাড়াই আবুল খায়েরে উচ্চ বেতনের বেতনে চাকরি
স্নাতক বা সমমান পাস প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। সিগারেট বাজারজাতকরণে অভিজ্ঞদের নিয়োগে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। প্রার্থীদের বয়স ২৫ আগস্ট, ২০১৬ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৩২ বছর এবং উচ্চতা ন্যূনতম পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি হতে হবে।
ইউসি ব্রাউজার বাংলাদেশে নিয়ে এলো বিডি এক্সপ্রেস
টানা তিনটি অলিম্পিকে পুরুষদের ১০০ ও ২০০ মিটার স্প্রিন্ট জয়ের রেকর্ড কার?
অলিম্পিক ইতিহাসে মেয়েদের ৪০০ মিটার হার্ডলসে কয়বার সোনা জিতেছে যুক্তরাষ্ট্র?
২০১৬ রিও অলিম্পিকে হার্ডলস ইভেন্টে আমেরিকানদের ইতিহাসে 'প্রথম' হওয়ার রেকর্ডটা গড়লেন ডালিলাহ মুহাম্মদ। শুক্রবার রিও অলিম্পিকে ৪০০ মিটার হার্ডলসের সোনা জিতেছেন মুহাম্মদ। এবং তা প্রথম আমেরিকান হিসেবে। ৫৩.১৩ সেকেন্ডে দৌড় শেষ করে সোনা জিতেছেন মুহাম্মদ। ডেনমার্কের সারা স্কট পিটারসেন ৫৩.৫৫ সেকেন্ডে পেয়েছেন রুপা। ডালিয়াহর টিমমেট অ্যাশলে স্পেন্সার ব্রোঞ্জ জিতেছে ৫৩.৭২ সেকেন্ডে।
অলিম্পিক ইতিহাসে মেয়েদের ৪০০ মিটার হার্ডলসে কয়বার সোনা জিতেছে যুক্তরাষ্ট্র?
১ বার (রিও- ২০১৬)।
রিও অলিম্পিকের আগে ইরানের কয়জন নারী অলিম্পিকে পদক জিতেছেন?
রিওর ত্রয়োদশ দিনে তায়কোয়ান্দো ইভেন্টে জর্ডানের আহমেদ আবু গাউস এবং ইরানের নারী প্রতিযোগী কিমিয়া আলীজাদেহ পদক জিতেছেন। ৬৪ কেজি ওজন শ্রেণিতে রাশিয়ার অ্যালেক্স ড্যানিসেনকো কে ১০-৬ ব্যবধানে হারিয়ে আবু গাউস এই ইতিহাস গড়েন। অন্যদিকে আলীজাদেহ ৫৭ কেজি ওজন শ্রেণিতে সুইডেনের নিকিতা গ্লাসনোভিচকে ৫-১ ব্যবধানে হারিয়ে ব্রোঞ্জ জিতে নেন।
রিও অলিম্পিকের আগে ইরানের কয়জন নারী অলিম্পিকে পদক জিতেছেন?
একজনও না।
মৌখিক পরীক্ষায় হীনম্মন্যতা বা অতি আত্মবিশ্বাস নয়
রিও অলিম্পিকে ভারত তাদের প্রথম পদক জিতেছে কোন ইভেন্টে?
২০১৬ রিও অলিম্পিকে ভারত তাদের প্রথম পদক জিতেছে কুস্তির ইভেন্টে।
রিও অলিম্পিকের আগে নারীদের ১০০ ও ২০০ মিটার স্প্রিন্ট 'ডাবল' জয়ের ঘটনা ঘটেছিল কোন গেমসে?
২০১৬ রিও অলিম্পিক স্প্রিন্টে জ্যামাইকার জয়জয়কার। একদিকে উসাইন বোল্ট অন্যদিকে তার স্বদেশী, অলিম্পিকের দ্রুততম মানবী ইলাইন থমসন। ২৪ বছরের এই নারী স্প্রিন্টার ১০০ মিটারের পর ২০০ মিটার স্প্রিন্ট জিতেছেন। হয়েছেন 'ডাবল' চ্যাম্পিয়ন।
২৮ বছর পর অলিম্পিকে এই ডাবলের কীর্তি হলো। ১৯৮৮ সিওল গেমসে নারীদের এই ডাবল; শেষ জিতেছিলেন আমেরিকার বিশ্ব রেকর্ডধারী ফ্লোরেন্স গ্রিফিত জয়নার। জয়নারের পর ইলাইন থমসন অলিম্পিকের ১০০ ও ২০০ মিটারের ডাবল জয়ের রেকর্ড গড়লেন।
রিও অলিম্পিকের আগে নারীদের ১০০ ও ২০০ মিটার স্প্রিন্ট 'ডাবল' জয়ের ঘটনা ঘটেছিল ১৯৮৮ সালের সিওল গেমসে।
টানা চারটি অলিম্পিকে ব্যক্তিগত ইভেন্টে সোনা জয়ের রেকর্ড আছে কয়জন নারী অলিম্পিয়ানের?
অলিম্পিক ইতিহাসে প্রথম নারী হিসেবে টানা চার আসরে
ব্যক্তিগত ইভেন্টে সোনার পদক জিতলেন ১০ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন কুস্তিগীর কাওরি ইচো। মেয়েদের ফ্রিস্টাইল রেসলিংয়ে ৫৮ কেজি ওজনশ্রেণির সোনা ধরে রাখেন কাওরি। অলিম্পিক ইতিহাসে প্রথম নারী হিসেবে টানা চার আসরে ব্যক্তিগত ইভেন্টে সোনার পদক জিতলেন ১০ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন এই কুস্তিগীর।
এছাড়াও অলিম্পিকের সব ক্রীড়া মিলিয়ে ব্যক্তিগত কোনো ইভেন্টে টানা চারটি সোনা জেতার রেকর্ড আছে তিন জনের। তারা তিনজনই যুক্তরাষ্ট্রের এ্যাথলেট। সাঁতারু মাইকেল ফেলপস, লং জাম্পে কার্ল লুইস আর ডিসকাস থ্রোতে অ্যাল অর্টার।
টানা চারটি অলিম্পিকে ব্যক্তিগত ইভেন্টে সোনা জয়ের রেকর্ড আছে একজন নারী অলিম্পিয়ানের।
ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি ও খরচ
যাই হোক, এ ব্যাপারে বেশ গবেষণার পর সমস্যার সমাধানে এটি আমাদের একটি বিনীত প্রচেষ্টা। চলুন দেখা যাক বাংলাদেশে ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশনের পদ্ধতি এবং খরচ কেমনঃ
ট্রেডমার্ক আইন, ২০০৯ এবং ট্রেডমার্ক বিধি, ১৯৬৩ অনুসারে পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশন দিয়ে
বিভিন্ন ব্যবসায় শিল্পের প্রাপ্তিস্থান জামালপুর
তাছাড়া জামালপুরের বিভিন্ন এলাকার কংকরযুক্ত লাল বালি, সাদা মাটি, কাঁচবালি এবং শাক-সবজি নিজ জেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের অনেক জেলার চাহিদা মিটাতে সহায়তা করে। জামালপুর নকশি কাঁথা ও নকশি চাদর এখনো সারা দেশে সমাদৃত।
নকশীকাঁথা বা কাপড়ের ব্যবসা
নকশীকাঁথা শিল্প
প্রেক্ষাপট: আবহমানকাল থেকেই বাংলার বধূরা স্বভাবগতভাবেই বাংলার ঐতিহ্য, কৃষ্টি, সংস্কৃতি এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের দৃশ্যগুলোকে মনের মাধুরী মিশিয়ে সূই-সূতার মাধ্যমে কাপড়ের উপর তৈরী করত অপূর্ব চিত্র। গ্রামের বৌ-ঝিরা সাংসারিক কাজের ফাঁকে ফাঁকে সৌখিনতাবশত: নকশীকাঁথা তৈরী করত। মেয়ে বড় হওয়ার সাথে সাথে মা, নানী-দাদীরা মেয়েকে শুশুরবাড়ী পাঠানোর সময় বাহারী রঙ এর নকশীকাঁথা সঙ্গে দিত। যারা গরীব তারাও মেয়েকে ২/১টি কাঁথা বালিশ দিতে ভুলত না।
নতুন কাপড়ের মধ্যে বাহারী নকশীকাঁথা দেয়াটা ছিল খুবই স্বাভাবিক বিষয়। বাড়ীতে মেহমান আসলেই নানা রঙ্গের হাতের কাজের বিছানার চাঁদর, বালিশ, বালিশের কভার দস্তরখানা ইত্যাদি ব্যবহার করতে দেয়া হত। এজন্যে গ্রামের বৌ-ঝিরা প্রতিটি বাড়ীতেই পরিধেয় পুরোনো শাড়ী লুঙ্গী একত্র করে অথবা কেটে কেটে কিংবা পাইর থেকে সূতা ছাড়িয়ে তা একত্রিত করে নিজস্ব স্বকীয়তায় মনের মাধুরী দিয়ে তৈরী করত নানাবিধ পোষাক পরিচ্ছদ। জামালপুরের নকশী কাঁথা ও হাতের কাজের বাহারী পোষাক পরিচ্ছদ সারাদেশে বহু পূর্ব থেকেই প্রশংসিত ছিল। বর্তমানে তা আরো উন্নত হয়ে দেশে ও দেশের বাইরে সমাধৃত হচ্ছে।
জামালপুরের বকশীগ্ঞ্জ, দেওয়ানগঞ্জ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, মেলান্দহ এবং সদর উপজেলাতেই নকশী কাঁথা শিল্পের কম বেশী উৎপাদন হয়। তবে জামালপুর সদর উপজেলায় এ শিল্পের বেশীরভাগ প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। বিশেষ করে জামালপুর শহরে এর প্রাপ্তি সবচেয়ে বেশী লক্ষ্যনীয়। এখানকার পোষাক পরিচ্ছদের গুনগতমান উন্নত হওয়ায় এবং দাম তুলনামূলকভাবে কম হওয়ায় দেশ ও দেশের বাইরে এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আমরা যদি পিছনের দিকে ফিরে তাকাই তবে দেখবো এ ঐতিহ্যবাহী মনোমুগ্ধকর সূচি শিল্পটি একসময় হারিয়ে যেতে বসেছিল। ৭০ দশকের শেষভাগে এ শিল্পের চিহ্ন প্রায় বিলুপ্ত হতে থাকে। অবশেয়ে ৮০ দশকের শুরুতেই আবার হারাতে বসা নকশী শিল্পটি পুনরুদ্ধার করে বাণিজ্যিক ও প্রাতিষ্ঠানিক প্রক্রিয়ায় গতিযোগ করে ব্র্যাক নামীয় বেসরকারী প্রতিষ্ঠানটি। ব্র্যাক জামালপুরের বিভিন্ন গ্রামের সূচী শিল্পীদের খুঁজে বের করে নকশী কাঁথা শিল্পের নব উত্থান ঘটায়। ১৯৮৭ সালে বেসরাকারী সংস্থা উন্নয়ন সংঘ এক হাজার গ্রামীণ মহিলাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে নকশী কাঁথার কার্যক্রম শুরু করে।
উন্নয়ন সংঘ থেকে অনেক প্রশিক্ষিত কর্মী বের হয়ে আসার পর তারা নিজেরাই প্রতিষ্ঠা করেন নকশীকাঁথা শিল্প। এ সময় গড়ে উঠে রং ধনু হস্ত শিল্প, সৃজন মহিলা সংস্থা, সুপ্তি, ক্যাম্প, কারু নিলয়, জোসনা হস্ত শিল্প, প্রত্যয় ক্রাফট, শতদল ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান। পরবর্তী সময়ে এ ক্ষুদ্র শিল্পটি আরো প্রসার লাভ করে। বর্তমানে জামালপুরে সবগুলো উপজেলাতেই এ শিল্পের কাজ হচ্ছে এবং প্রায় ৩০০ প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। এসবে মধ্যে উল্লেখযোগ্য হ’ল আয়োজন, রওজা কারু শিল্প, কারু পল্লী, কারু নীড়, দোলন চাঁপা, ঝিনুক, সূচিকা., তরঙ্গ, দিপ্ত কুটির, বুণন, অণিকা, মিম, মামিম ইত্যাদি । এ শিল্পের সাথে জামালপুরের প্রায় ৭৫ হাজার পুরুষ-মহিলা জড়িয়ে রয়েছে।
নানান প্রতিকূলতার কারণে শিল্পটির তেমন প্রসার ঘটেনি। বর্তমানে এ শিল্পের সাথে জড়িত ব্যবসায়ীরা আর্থিক অনটনে থাকায় ব্যবসা প্রসারের ক্ষেত্রে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে।
উৎপাদিত পণ্যের বাজার: এখানকার উৎপাদিত পণ্যাদি ঢাকা, চট্রগ্রাম, ময়মনসিংহ, নারায়নগঞ্জ, রাজশাহী, কুমিল্লা, রংপুর, বরিশাল, সিলেটসহ দেশের প্রায় সবগুলো জেলা শহরে কমবেশী বাজার সৃস্টি করতে পেরেছে। এ ছাড়াও ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য, এশিযার অন্যান্য দেশসহ সারা বিশ্বের অনেক দেশেই এ পণ্য রপ্তানী হচ্ছে।
বাজারজাত করণ প্রক্রিয়াঃ স্থানীয় উদ্যোক্তারা বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই মধ্যসত্বভোগীদের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করে থাকে। এছাড়াও জামালপুর থেকে সরাসরি পণ্য বহন করে রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলার শো -রুম গুলোতে সরবরাহ করা হয়। বর্তমানে এসএ পরিবহন ও কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে অল্প সময়ের মধ্যে দ্রুত মালামাল সরবরাহ করা যাচ্ছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে অনুষ্ঠিত মেলাতেও এখানকার ব্যবসায়ীরা তাদের উৎপাদিত পণ্যাদি বিক্রি করে আসচ্ছে। এ সব প্রক্রিয়ায় বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই কিছুটা ঝুঁকি থাকে।
নকশীকাঁথা পণ্যের নাম ও দামসমূহঃ
নকশীকাঁথা শিল্পের জিনিষ পত্রাদির মধ্যে রয়েছে নকশীকাঁথা, বেড কভার, থ্রীপিছ, ওয়ালমেট, কুশন কভার, শাড়ী, পাঞ্জাবী, টি শার্ট, ফতুয়া, স্কার্ট, লেডিজ পাঞ্জাবী, ইয়ক, পার্স, বালিশের কভার, টিভি কভার, শাড়ীর পাইর, ওড়না, ফ্লোর কুশন, মাথার ব্যান্ড, মানি ব্যাগ, কলমদানী, মোবাইল ব্যাগ, ওয়ালমেট, ছিকা, শাল চাদর ইত্যাদি। নকশীকাঁথা পণ্যের মূল্য ২৫ টাকা থেকে শুরু করে ১০০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
প্রয়োজনীয় কিছু টিপস্ঃ
আপনিও নকশি কাঁথার সাপ্লায়ারের ব্যবসা করতে পারেন। স্বল্প পুঁজিতে বাড়িতে বসেই আপনি আপনার ব্যবসা করতে পারবেন। কোন অফিস বা শোরুম এর দরকার হবে না।
আপনাকে যেটা করতে হবেঃ প্রথমত- আপনি মূলত ডিলারশীপের কাজ করবেন। যেকোনো এক কাপড়ের দোকানের সাথে চুক্তি করে; তাদের চাহিদা অনুযায়ী নকশি কাঁথা সরবরাহ করবেন। অর্থাৎ আপনি নিজে সেলাই না করে মধ্যস্থতা করবেন। আর সেলাই করবে গ্রামের মহিলারা। আপনি শুধু মাঝে মাঝে খোঁজ রাখবেন।
একটা কাঁথা সেলায় এর মজুরি মাত্র ৩৫০/- আর কাঁথার কাপর আর নকশা প্রতি একপিচ পরবে ১১০০/- আপনি একটা কাঁথা কমপক্ষে ২০০০-২৫০০/- পর্যন্ত বিক্রি করতে পারেন।
এই বাবসায় রিক্স অনেক কম।
প্রশিক্ষণ জরুরীঃ বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার এর উদ্যোগে যুব উন্নয়ন বা মহিলা অধিদপ্তর অথবা অন্য যে কোন প্রতিষ্ঠান থেকে কাজ শিখুন, তারপর ব্যবসা করতে নামুন। ব্যবসা করতে আপনার টাকার থেকে অভিজ্ঞতা বেশি দরকার। তবে, আপনি হাতের কাজ যেমন, ব্লক, বাটিক এর কাজ করতে পারেন। এটাতে টাকা কম লাগে এবং মহিলা অধিদপ্তর থেকে সরকারের আর্থিক সহায়তাও পাবেন। এছাড়াও বিভিন্ন ব্যাংক এসএমই লোন দিয়ে থাকে।
ফরেক্স লং বা সর্ট কি?
লং/সর্ট কি?
ফরেক্স লং, সর্ট (Forex Long / Short):আপনি যদি সেল করতে চান (বেস কারেন্সি বিক্রি করা এবং কিউটো কারেন্সি কেনা), তার মানে আপনি চাচ্ছেন বেস কারেন্সির দাম কমে যাক এবং আপনি সেটা কিনবেন আরও কম দামে। ট্রেডারদের ভাষায় একে বলে শর্ট (short) অথবা শর্ট পজিশন নেয়া। মনে রাখবেন, শর্ট = সেল(short= sell)।
কোরআন ছুঁয়ে কসম করা কি ঠিক?
আপনার জিজ্ঞাসার ১৮৬৮তম পর্বে ই-মেইলে কোরআন ছুঁয়ে কসম কাটলে সেটি ঠিক হবে কি না, সে সম্পর্কে যশোর থেকে জানতে চেয়েছেন ফারহানা। অনুলিখনে ছিলেন জহুরা সুলতানা।
রিও অলিম্পিকের সবচেয়ে বেশি বয়সী হিসেবে পদক জিতেছেন কোন দেশের অ্যাথলেট?
চলমান রিও অলিম্পিকে কয়েকজন ক্রীড়াবিদ আছেন, যারা এখনও কোন স্বর্ণপদক না জিতলেও শুধুমাত্র নিজেদের বয়স দিয়ে সবার নজর কেড়েছেন। একজন এই আসরের সবচেয়ে কম বয়সী প্রতিযোগী, গৌরিকা সিং। নেপালী এই সাঁতারুর বয়স মাত্র ১৩!
দ্বিতীয়জন হচ্ছে কনক ঝা। ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই টেবিল টেনিস খেলোয়াড়ের বয়স মাত্র ১৬! ছেলেদের মধ্যে সবচেয়ে কমবয়সী প্রতিযোগী।
আরেকজন অস্ট্রেলিয়ান অশ্বারোহী ফিলিপ ডাটন, যার বয়স ৫২! চলমান রিও অলিম্পিকে ফিলিপ বোঞ্জপদক লাভ করেছেন।
২০১৬ রিও অলিম্পিক আসরের সবচেয়ে বেশি বয়সী প্রতিযোগী হিসেবে অস্ট্রেলিয়ান অশ্বারোহী মেরি হান্নার বয়স ৬১।
রিও অলিম্পিকের সবচেয়ে বেশি বয়সী হিসেবে পদক জিতেছেন কোন দেশের অ্যাথলেট?
অস্ট্রেলিয়ান অশ্বারোহী ফিলিপ ডাটন, যার বয়স ৫২ এবং ২০১৬ রিও অলিম্পিকে ফিলিপ বোঞ্জপদক লাভ করেছেন।
রিওর আগে শেষবার কোন অলিম্পিকে পুরুষ হাই জাম্পের সোনা জিতেছিল কানাডা?
কানাডার ২৬ বছরের ডেরেক ২০১২ লন্ডন অলিম্পিকে জিতেছিলেন ব্রোঞ্জ। হাই জাম্পে বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নও। রিওতে ছয় লাফের প্রতিটি হয়েছে পারফেক্ট। তাতে ১৯৩২ সালের লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকে ডানকান ম্যাকনটনের পর আবার অলিম্পিক হাই জাম্পের সোনা জিতলো কানাডা। ডেরেক সোনা জিতেছেন এই মৌসুমে তার সেরা ২.৩৮ মিটার লাফিয়ে।
রিও অলিম্পিকের আগে শেষবার কোন অলিম্পিকে পুরুষ হাই জাম্পের সোনা জিতেছিল কানাডা?
১৯৩২ সালের লস অ্যাঞ্জেলস অলিম্পিকে ডানকান ম্যাকনটন স্বর্ণ জিতেছিলো।
এক অলিম্পিক গেমসে চারটি সোনা জেতার রেকর্ড আছে কয়জন নারী জিমন্যাস্টের?
১২০ বছরের অলিম্পিক ইতিহাসে নারী জিমন্যাস্ট হিসেবে এক আসরে সর্বোচ্চ চারটি স্বর্ণ জয়ের রেকর্ড ছুঁয়েছেন ৫জন। একই অলিম্পিক গেমসে চারটি সোনা জেতার অনন্য রেকর্ড গড়া পাঁচজন নারী জিমন্যাস্টের নামঃ
১. সোভিয়েত ইউনিয়নের লারিসা লাতিনিনা (১৯৫৬, মেলবোর্ন),
২. হাঙ্গেরির আগনেস কেলেতি (১৯৫৬, মেলবোর্ন),
৩. চেক রিপাবলিকের ভেরা চাসলাভস্কা (১৯৬৮, মেক্সিকো)
৪. রোমানিয়ার একাতেরিনা সাবো (১৯৮৪, লস অ্যাঞ্জেলস)
৫. যুক্তরাষ্ট্রের সিমোন বাইলস (২০১৬, রিও)।
মেয়েদের ফ্লোর এক্সারসাইজ ইভেন্টে সেরার আসনে বসেন তিনি।
চিকন স্বাস্থ্য মোটা ও যৌন রোগের সমাধানে অপচিকিৎসা
এইচএসসি'র প্রকাশিত রেজাল্ট পুনঃনিরীক্ষার আবেদন শুক্রবার থেকেই
বরাবরের মতো সরকারি মোবাইল অপারেটর কোম্পানী ‘টেলিটক’ থেকে ১৯-২৫ অগাস্ট পর্যন্ত এইচএসসি আলিম ও সমমানের ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করা যাবে।
উদাহরণঃ RSC
মূল্যবান সময়কে কাজে লাগাবেন যেভাবে: পর্ব-৩
'সময়' মানুষের জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। যিনি সময়ের ব্যাপারে সচেতন তার সাফল্য অনিবার্য। দায়িত্বশীল ব্যক্তি সময়ের সদ্ব্যবহার করে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে যোগ্যতা প্রমান করে। অনেক যোগ্য ব্যক্তি সময়ের অবহেলা করে নিজেকে অযোগ্য ব্যক্তির কাতারে শামিল করে।
সফল ব্যক্তিরা প্রয়োজনের অতিরিক্ত পরিশ্রম করে না বরং সঠিক সময়ে সঠিক কাজ সম্পন্ন করে। বস্তুত সময়ের সদ্ব্যবহার জানেনা বলেই মানুষ কাজের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করে। সময়ের সদ্ব্যবহারের জন্য প্রত্যেক ব্যক্তির স্ব স্ব কৌশল অবলম্বন করা উচিত। আমরা যতটা সঠিক উপায়ে সময়কে কাজে লাগাতে পারব ততটা সফল হব।
নিম্নের আলোচনার মাধ্যমে আমরা সময়ের সদ্ব্যবহার সম্পর্কে আরো জানতে সক্ষম হবো। বিশেষ করে নেটওয়ার্কাররা সময়ের প্রতি বেশি সজাগ থাকে কারণ প্রতিটি মুহুর্ত তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
অভাব বা প্রয়োজন সৃষ্টি করুনঃ
সময়ের অভাব বা চাহিদা সৃষ্টি করুন। অর্থাৎ প্রথমে একটি ভাল কাজ খুঁজে বের করুন। কাজটিকে এতটাই গুরুত্বপূর্ণ মনে করুন যেন যে কোন উপায়ে তা সম্পন্ন করতে হবে, দেখবেন সময় ঠিকই আপনি বের করে নিয়েছেন। কাজকে যতবেশি প্রয়োজনীয় ভাববেন সময় আপনি তত বেশি পাবেন।
সময় সাশ্রয় করুনঃ
যে কাজ সকাল নয়টা হতে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত করে প্রতিদিন শেষ করেন। তা যদি বিচক্ষনতার সহিত বিকাল তিনটার পূর্বে শেষ করতে পারেন তবে দু’ঘন্টা সময় সাশ্রয় করলেন। একজন নেটওর্য়াকার অফিসে আসার পূর্বেই পরিকল্পনা সেরে ফেলেন কোন কাজটি আগে করলে সময় সাশ্রয় হবে বা কোন দিকে গেলে দুটি কাজ একত্রে সম্পন্ন করা সম্ভব হবে। এতে একটি কাজের সময় সম্পূর্ণ সাশ্রয় হবে। নেটওয়ার্কারদের সময় সাশ্রয়ের প্রতি অনেক বেশি মনোযোগী হতে হবে। কারন সময়মতো দল গুছাতে না পারলে এ জন্য অনেক বেশি শ্রম ও সময় প্রদান করতে হয়।
সময়ের অপচয় রোধ করুনঃ
আমরা সাধারনত কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন কথা-বার্তায় মগ্ন হই। যেমন আপনি কোন কাজ করতে করতে কথা বলবেন তো কাজটি সঠিক বা নিখূঁত হবার সম্ভাবনা কমে যাবে। এতে সময়ের অপচয় হয় বেশি। আলস্যতা ও ধীরে চলার কারনে সময়ের অপব্যবহার হয়ে থাকে। সঠিক কাজ সঠিক সময়ে সম্পাদনের মাধ্যমে আমরা সময়ের সদ্ব্যবহার করতে পারি। যে কোন একটি কাজ আরম্ভ করার পর তা সম্পন্ন করার পর নতুন কাজে হাত দেওয়া উচিত। দুটি কাজ একত্রে আরম্ভ করলে কোনটিই না হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এতে সময়ের অপচয় হওয়ার সম্ভাবনাই থাকে বেশি।
পরিকল্পিত উপায়ে কাজ করুনঃ
পরিকল্পনা মাফিক কাজ করার মাধ্যমে সময়ের সঠিক ব্যবহার হয়। নেটওয়ার্কারদের বিভিন্ন কর্ম পরিকল্পনায় সময়ের গুরুত্ব দিতে হবে বেশি। একটি কাজ নিয়ে পুরোদিন ব্যস্ত থাকলে অন্যান্য কাজের সময় পাওয়া বেশ কঠিন। সময় ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে অনেকগুলো কাজ সঠিক সময়ে যথার্থভাবে করা যায়।
অন্যদের প্রেষিত করুনঃ
আপনি নিজে যতই সময় সচেতন হোন না কেন আপনার সহকর্মী বা ডাউন-লাইন, আপ-লাইন কর্মীরা এ ব্যাপারে উদাসীন হলে তা আপনার উপর প্রভাব ফেলবে। যারা সময়ের মূল্যায়ন করে না তারা আপনার সময়ের বা কাজের মূল্যায়ন করবে না। যা আপনার কর্মদ্যোমে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এজন্য কাজের গুরুত্ব ও সময়ের প্রতি মনোযোগী হওয়ার জন্য অন্যদের উৎসাহ দিন। আপনার চারপাশের লোকজনের কর্মস্পৃহা দেখে আপনার নিজের মাঝেও উদ্দীপনা তৈরী হবে।
অপ্রয়োজনীয় কাজ বাদ দিনঃ
অপ্রয়োজনীয় ও অনাহুত কাজ বাদ দিন। কাজের প্রতি একাগ্রতা না থাকলে বিভিন্ন ইচ্ছা জাগ্তে শুরু করবে। যেমন, চা-সিগারেট পান করা ইত্যাদি। মোদ্দা কথা কাজ ও সময়ের প্রতি যাদের সচেতনতা নেই তারা বিশেষ করে মাল্টিলেভেল মার্কেটিং পদ্ধতিতে সফল হতে পারে না বরং অন্যদের ক্ষতিসাধন করে।
মূল্যবান সময়কে কে কতটা কাজে লাগাতে পারে তা নির্ভর করে তার মনোভাবের উপর। নেটওর্য়াকার মার্কেটিং এ ইতিবাচক মনোভাব সম্পন্ন মানুষ কখনো অন্যদের কাজে ব্যাঘাত ঘটায় না। সহযোগিতা পূর্ন মনোভাবের দরুন মাল্টিলেভেল মার্কেটিং পদ্ধতিতে প্রত্যেকে সময়ের চেয়ে দ্রুত সাফল্য লাভ করতে সক্ষম হয়। এজন্য সময়ের সদ্ব্যবহার জানতে হবে প্রত্যেককে।
( চলবে )
এইচএসসির রেজাল্ট দেখুন সহজেই
DhakaEducationBoard.gov.bd
ফেসবুকে আসক্তি কেন?
পর্ন ছবি দেখে যৌন ক্ষমতা হারাচ্ছে যুবকরা
নিউজ ট্রেডিং (ফরেক্স)
ভবিষ্যতে মার্কেটের মূভমেন্ট কি হতে পারে তা আমরা কেউ বলতে পারিনা। কিন্তু তা অনুমান করতে পারি । অতীত এবং বর্তমানে মার্কেটের অবস্থার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ব্রোকার তাদের Economic Calender-এ ভবিষ্যতবানী করে থাকেন বা নিউজ রিলিজ করে থাকেন। ওই সময়ে নিউজের ধরনের উপর ভিত্তি করে মার্কেটে বেশ কিছু সময়ের জন্য অথবা অনেক সময় দীর্ঘ সময়ের জন্য বেশ কিছু পিপস পরিবর্তন হয়। ট্রেডাররা তখন নিউজের ধরন অনুযায়ী দ্রুত ট্রেড করে প্রফিট নিয়ে মার্কেট হতে বেড় হয়ে
নিউজের ধরন অনুযায়ী নিউজকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে । যেমনঃ-
⊕ High Impact News:
⊕ Middle Impact News:
⊕ Low Impact News:
⊕ Bank Holyday :
প্রকৃতপক্ষে নিউজ এর প্রভাব মুলত মার্কেট এর সমসাময়িক অবস্থা পরিবর্তন করে মার্কেটকে নতুন ট্রেন্ড ধরতে সাহায্য করে। তাই নিউজ ট্রেড এর ক্ষেত্রে সাবধানি হওয়া বাঞ্ছনীয়, নিউজ না বুঝলে কিংবা নিউজ ট্রেডিং সম্পর্কে ভালো ধারন না থাকলে লাইভ অ্যাকাউন্টে নিউজ ট্রেড করার ঝুকি না নিলেই ভালো ।
কিভাবে নিউজ বুঝবেন ?
হাই ইমপেক্ট নিউজে নিচের তিনটি বিষয় সর্ম্পকে বুঝতে হবেঃ
১) Forecast (পূর্বাভাস দেওয়া): এই সংখ্যাটি হচ্ছে অথনীতিবিদদের জরিপ থেকে প্রাপ্ত তথ্য যেটা সাধারণত রয়টার্স বা ব্লুমবার্গ সংবাদ সংস্থা দ্বারা পরিচালিত হয়। ফোরকাস্ট্ সংখ্যা দ্বারা মাকেটে কি আসতে পারে তা আশা করা হয়। উদাহরণস্বরুপ: যদি ইউএস এনএফপি (ননফার্ম পেরোল) ফোরকাস্ট্ -২৭২কে করা হয়, তাহলে এর দ্বারা বুঝা যায় যে বেশিরভাগ অর্থনীতিবিদ চিন্তা করে যে ইউএস অর্থনীতিতে ওই মাসের জন্য ২৭২,০০০ চাকরি হারাবে।
২) Previous (পূর্ববর্তী): এইটা হচ্ছে আগের মাসের Actual সংখ্যা। এই সংখ্যাটাও খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ কখনও কখনও আমাদের পূর্ববর্তী তথ্য পুনরায় পড়ার প্রয়োজন হয়।
৩) Actual (বাস্তব): এইটি হচ্ছে সরকারী সূ্ত্র থেকে প্রাপ্ত আসল তথ্য। এনএফপি-এর ক্ষেত্রে, এটি সরাসরি BLS (Bureau of Labor Statistics) থেকে প্রকাশিত হয়। যদি এটির সংখ্যা ফোরকাস্ট্ সংখ্যা থেকে ভিন্ন হয় তাহলে আমরা নিশ্চিত যে মাকেট আশ্চর্যজনকভাবে উঠা/নামা করবে। নিউজ ট্রেডিং এটির সুবিধা নিবে।